আমির খসরু লাবলু

তিনি রবিবার (৭ ডিসেম্বর) বোদা উপজেলা অডিটোরিয়ামে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজিত গণশুনানি অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। জেলা প্রশাসক বলেন, “আমি দূর্নীতি নিজে করি না এবং কাউকেও করতে দেব না। এই জেলার কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী যদি দূর্নীতিবাজ হয়, প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, তার চাকুরি জীবনে কখনো তদবির করেননি এবং সরকার যেখানে কাজ করতে বলেছেন, সেখানে নিয়েছেন।
সায়েমুজ্জামান বলেন, আসন্ন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করা তার লক্ষ্য। নির্বাচনকালে কাউকে আলাদা সুবিধা দেওয়া হবে না; সবাইকে সমান গুরুত্ব দেওয়া হবে। এছাড়া জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, মাদক, জুয়া, বাল্যবিবাহ, শিক্ষা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে যাবতীয় অসংগতি দূর করে সরকারি সেবার মান শতভাগ নিশ্চিত করা হবে।
গণশুনানিতে সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, কৃষক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ সমাজ ও সরকারি দপ্তরের অনিয়ম, দূর্নীতি ও সমস্যা তুলে ধরেন। জেলা প্রশাসক কিছু সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান করেন এবং বাকি সমস্যার সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে নির্দেশনার আশ্বাস দেন। অনুষ্ঠানটিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা লুৎফুল কবীর, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

তিনি রবিবার (৭ ডিসেম্বর) বোদা উপজেলা অডিটোরিয়ামে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজিত গণশুনানি অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। জেলা প্রশাসক বলেন, “আমি দূর্নীতি নিজে করি না এবং কাউকেও করতে দেব না। এই জেলার কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী যদি দূর্নীতিবাজ হয়, প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, তার চাকুরি জীবনে কখনো তদবির করেননি এবং সরকার যেখানে কাজ করতে বলেছেন, সেখানে নিয়েছেন।
সায়েমুজ্জামান বলেন, আসন্ন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করা তার লক্ষ্য। নির্বাচনকালে কাউকে আলাদা সুবিধা দেওয়া হবে না; সবাইকে সমান গুরুত্ব দেওয়া হবে। এছাড়া জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, মাদক, জুয়া, বাল্যবিবাহ, শিক্ষা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে যাবতীয় অসংগতি দূর করে সরকারি সেবার মান শতভাগ নিশ্চিত করা হবে।
গণশুনানিতে সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, কৃষক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ সমাজ ও সরকারি দপ্তরের অনিয়ম, দূর্নীতি ও সমস্যা তুলে ধরেন। জেলা প্রশাসক কিছু সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান করেন এবং বাকি সমস্যার সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে নির্দেশনার আশ্বাস দেন। অনুষ্ঠানটিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রবিউল ইসলাম, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা লুৎফুল কবীর, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জ থেকে মুক্তিপণের দাবিতে ৭ জেলেকে অপহরণ করেছে বনদস্যুরা। রোববার সকালে সাতক্ষীরা রেঞ্জের মালঞ্চ এলাকার হাঁসখালী, চেলাকাটা, হেতালবুনি খাল থেকে তাদের অপহরণ করে। আত্মসমর্পণকৃত বনদস্যু ডন বাহিনীর পরিচয়ে ১০ জনের একদল সন্ত্রাসীরা তাদের অপহরণ করে।
৩ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীর ডোমারে কৃষিজমি থেকে মাটি কেটে ইটের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করায় ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে শালকী ব্রিকসের মালিক জাফর ইকবাল পলাশকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে দুই দিন ধরে তীব্র শীতের প্রভাব দেখা দিয়েছে। রবিবার (৭ ডিসেম্বর ২০২৫) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা শনিবারের সঙ্গে একই রকম। পাহাড়, হাওর ও চা-বাগান এলাকায় ঠান্ডার তীব্রতা সবচেয়ে বেশি, যার ফলে জনজীবনে অসুবিধা তৈরি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
খুলনার কয়রা উপজেলার নদী ভাঙন এলাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং বাঁধের দুর্বলতার কারণে জলমগ্ন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রতিবছর এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত উপকূলীয় এই এলাকায় নদী ভাঙনের তীব্রতা বাড়ে। জলবায়ু পরিবর্তন, জোয়ার–ভাটার প্রকৃতি এবং নদীর গতিশীলতার কারণে ঝুঁকি বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেপশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জ থেকে মুক্তিপণের দাবিতে ৭ জেলেকে অপহরণ করেছে বনদস্যুরা। রোববার সকালে সাতক্ষীরা রেঞ্জের মালঞ্চ এলাকার হাঁসখালী, চেলাকাটা, হেতালবুনি খাল থেকে তাদের অপহরণ করে। আত্মসমর্পণকৃত বনদস্যু ডন বাহিনীর পরিচয়ে ১০ জনের একদল সন্ত্রাসীরা তাদের অপহরণ করে।
নীলফামারীর ডোমারে কৃষিজমি থেকে মাটি কেটে ইটের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করায় ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে শালকী ব্রিকসের মালিক জাফর ইকবাল পলাশকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে দুই দিন ধরে তীব্র শীতের প্রভাব দেখা দিয়েছে। রবিবার (৭ ডিসেম্বর ২০২৫) সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা শনিবারের সঙ্গে একই রকম। পাহাড়, হাওর ও চা-বাগান এলাকায় ঠান্ডার তীব্রতা সবচেয়ে বেশি, যার ফলে জনজীবনে অসুবিধা তৈরি হয়েছে।
খুলনার কয়রা উপজেলার নদী ভাঙন এলাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং বাঁধের দুর্বলতার কারণে জলমগ্ন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। প্রতিবছর এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত উপকূলীয় এই এলাকায় নদী ভাঙনের তীব্রতা বাড়ে। জলবায়ু পরিবর্তন, জোয়ার–ভাটার প্রকৃতি এবং নদীর গতিশীলতার কারণে ঝুঁকি বেড়েছে।