সৈয়দপুর, নীলফামারি

জানা যায়, ১৮৭০ সালে নীলফামারীর সৈয়দপুরে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের বিশাল কারখানা নির্মাণ করা হয়। ৮শ একর জমির মধ্যে ১১০ একরে কারখানা গড়ে তোলার সময় ১০ হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারীর জন্য ২৮শ’ কোয়ার্টার এবং ১৮টি বহুতল ভবন নির্মাণ করা হয়। ১৯৯৬ সালের পর শ্রমিক সংখ্যা কমে বর্তমানে প্রায় ৩ হাজার। সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সব ভবনে ফাটল, পলেস্তারা পড়ে যাচ্ছে, ছাদ ও দেয়ালে বড় বড় গাছ জন্মেছে এবং বর্ষার সময় ছাদ দিয়ে জল ঢুকে পড়ছে।
যদিও ভবনগুলো রেলওয়ের ঐতিহ্য বহন করে, সংস্কারের অভাবে ধ্বসের আশংকা রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাসকারীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকছেন। একজন বাসিন্দা আমিরুল বলেন, “আমরা নিরুপায় হয়ে এসব ভবনে বসবাস করছি, আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি।” নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারী জানান, কারখানায় জনবল সংকটের কারণে উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে। যদিও বিগত বছরগুলোতে ২২২ কোটি টাকা বরাদ্দে কিছু উন্নয়ন কাজ হয়েছে, তবুও ভবন ও কোয়ার্টারের সংস্কার হয়নি এবং স্থায়ী জনবল বৃদ্ধি পায়নি।
তাদের মতে, রেলকারখানায় স্থায়ীভাবে জনবল বৃদ্ধি ও ভবন সংস্কার করা হলে রেলওয়ে তার ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে পারবে। তা না হলে জরাজীর্ণ ভবনে বসবাসকারীরা মাত্র ৬ মাত্রার ভূমিকম্পে চাপা পড়ে নিহত হতে পারেন।
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্বাবধায়ক (ডিএস) শাহ সুফি নূর মোহাম্মদ বলেন, বর্তমান সরকার মনোযোগ দিলে রেলওয়ের ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার সম্ভব এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাসকারীদের জীবন রক্ষা করা যাবে। বিষয়টি ইতোমধ্যে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।

জানা যায়, ১৮৭০ সালে নীলফামারীর সৈয়দপুরে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ের বিশাল কারখানা নির্মাণ করা হয়। ৮শ একর জমির মধ্যে ১১০ একরে কারখানা গড়ে তোলার সময় ১০ হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারীর জন্য ২৮শ’ কোয়ার্টার এবং ১৮টি বহুতল ভবন নির্মাণ করা হয়। ১৯৯৬ সালের পর শ্রমিক সংখ্যা কমে বর্তমানে প্রায় ৩ হাজার। সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সব ভবনে ফাটল, পলেস্তারা পড়ে যাচ্ছে, ছাদ ও দেয়ালে বড় বড় গাছ জন্মেছে এবং বর্ষার সময় ছাদ দিয়ে জল ঢুকে পড়ছে।
যদিও ভবনগুলো রেলওয়ের ঐতিহ্য বহন করে, সংস্কারের অভাবে ধ্বসের আশংকা রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাসকারীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকছেন। একজন বাসিন্দা আমিরুল বলেন, “আমরা নিরুপায় হয়ে এসব ভবনে বসবাস করছি, আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি।” নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারী জানান, কারখানায় জনবল সংকটের কারণে উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে। যদিও বিগত বছরগুলোতে ২২২ কোটি টাকা বরাদ্দে কিছু উন্নয়ন কাজ হয়েছে, তবুও ভবন ও কোয়ার্টারের সংস্কার হয়নি এবং স্থায়ী জনবল বৃদ্ধি পায়নি।
তাদের মতে, রেলকারখানায় স্থায়ীভাবে জনবল বৃদ্ধি ও ভবন সংস্কার করা হলে রেলওয়ে তার ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে পারবে। তা না হলে জরাজীর্ণ ভবনে বসবাসকারীরা মাত্র ৬ মাত্রার ভূমিকম্পে চাপা পড়ে নিহত হতে পারেন।
সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্বাবধায়ক (ডিএস) শাহ সুফি নূর মোহাম্মদ বলেন, বর্তমান সরকার মনোযোগ দিলে রেলওয়ের ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার সম্ভব এবং ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাসকারীদের জীবন রক্ষা করা যাবে। বিষয়টি ইতোমধ্যে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।

খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার দুর্গম মূড়া পাড়া গ্রাম বহুদিন ধরেই সুপেয় পানি সংকটে ভুগছিল। পাহাড়ি পথ পেরিয়ে দীর্ঘ দূরত্ব হেঁটে পানি সংগ্রহ করাই ছিল গ্রামবাসীর দৈনন্দিন কষ্ট। অবশেষে সেই সমস্যা সমাধান হলো সোলার চালিত ডিপ টিউবওয়েলের মাধ্যমে
১০ মিনিট আগে
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পাঠাগারের জায়গা নির্ধারণ না করতে পারায় ৫৩ লাখ টাকা ফেরত দিতে হয়েছে, যা বইপ্রেমীসহ জনমনে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে
১ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পদে পরিবর্তন হয়েছে। নতুন ইউএনও হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা ফারাহ ফাতেহা তাকমিলা
১ ঘণ্টা আগে
চীনের চিয়াংসি ইউনিভার্সিটি অব ফাইনান্স অ্যান্ড ইকোনমিক্সে অনুষ্ঠিত হয়েছে নবম সাংস্কৃতিক উৎসব। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্টের উদ্বোধনী বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার দুর্গম মূড়া পাড়া গ্রাম বহুদিন ধরেই সুপেয় পানি সংকটে ভুগছিল। পাহাড়ি পথ পেরিয়ে দীর্ঘ দূরত্ব হেঁটে পানি সংগ্রহ করাই ছিল গ্রামবাসীর দৈনন্দিন কষ্ট। অবশেষে সেই সমস্যা সমাধান হলো সোলার চালিত ডিপ টিউবওয়েলের মাধ্যমে
ঘন ঘন ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ায় উত্তরের জনপদ রেলের শহর সৈয়দপুরের মানুষ আতঙ্কে রয়েছেন। শহরের পুরনো রেল ভবন ও আবাসিক কোয়ার্টারের স্থিতি উদ্বেগজনক। সম্প্রতি ৫.৫ মাত্রার ভূমিকম্প সৈয়দপুরেও অনুভূত হওয়ায় মানুষের ভীতি আরও বাড়েছে
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পাঠাগারের জায়গা নির্ধারণ না করতে পারায় ৫৩ লাখ টাকা ফেরত দিতে হয়েছে, যা বইপ্রেমীসহ জনমনে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে
নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পদে পরিবর্তন হয়েছে। নতুন ইউএনও হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা ফারাহ ফাতেহা তাকমিলা