টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলা বিএনপি'র সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান রুবেলের (৩৮) পুলিশ হেফাজতে রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে আটককৃত রুবেলকে পুলিশ হেফাজতে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত রুবেল সখিপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও উপজেলা বিএনপি'র সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।
সখিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম ভূঞার দাবি অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে রুবেলের মৃত্যু হয়েছে। তবে নিহতের পরিবারের অভিযোগ, নিহত রুবেলের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
জানা গেছে, জাতীয় জুরুরী সেবা ৯৯৯-এ কল পেয়ে সখীপুর থানা পুলিশ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাত ৩টার দিকে স্থানীয় সোনালী ব্যাংকের সামনে থেকে মোস্তাফিজুর রহমানকে আটক করে প্রথমে থানায় নিয়ে যায়। সেখানে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রথমে তাকে সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করে। পরে পুলিশ রুবেলকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন ।
সখীপুর থানার সেকেন্ড অফিসার (এসআই) মোশারফ হোসেন জানান, সখীপুর থানার এসআই লিবাস নাইট ডিউটি করার সময় বেপরোয়া আচরণের কারণে রুবেলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এসময় তার প্রেসার বাড়ার কারণে তাকে সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থা বেগতিক হলে তাকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর শুক্রবার (১৮ জুলাই) ভোর ৬টা ৪০ মিনিটের দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত রুবেলের মা বলেন, আমার সুস্থ ছেলে বাসা থেকে বের হয়ে গেলো। হঠাৎ শুনি পুলিশ তাঁকে ধরে নিয়ে গেছে। পুলিশ তাঁকে টাঙ্গাইল নিয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই শুনি আমার ছেলে মারা গেছে! মা হিসেবে এই রহস্যজনক মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত চাই, বিচার চাই।
এদিকে রুবেলের চাচা উপজেলা বিএনপি'র যুগ্ম-আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক তালুকদার জানান, আমরা প্রথমে রুবেলের সড়ক দুর্ঘটনার খবর পেয়েছিলাম। এখন পুলিশ যদিও রুবেলকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় আটক করে থাকে, তবে বিষয়টি আমাদের জানানো উচিত ছিল। না জানিয়ে কেনো তারা থানায় নিয়ে গেল? পুলিশের কথা যদি মিথ্যা হয়ে থাকে তবে আমরা সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের বিচার দাবি করছি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সখীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম ভূঞা বলেন, অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে হার্ট অ্যাটাকে রুবেলের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এখানে পুলিশের কোনো গাফিলতি দেখছি না। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ নেই মর্মে লাশ চেয়েছিল। কিন্তু আমরা লাশটি ময়নাতদন্তের জন্যে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলেই বিষয়টি আরও স্পষ্ট হবে।
এদিকে বিএনপি নেতা রুবেলের মৃত্যুর খবর শুনে কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। শুক্রবার বিকেলে রুবেলের বাসায় গিয়ে তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলা বিএনপি'র সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান রুবেলের (৩৮) পুলিশ হেফাজতে রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে আটককৃত রুবেলকে পুলিশ হেফাজতে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত রুবেল সখিপুর পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও উপজেলা বিএনপি'র সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।
সখিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম ভূঞার দাবি অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে রুবেলের মৃত্যু হয়েছে। তবে নিহতের পরিবারের অভিযোগ, নিহত রুবেলের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
জানা গেছে, জাতীয় জুরুরী সেবা ৯৯৯-এ কল পেয়ে সখীপুর থানা পুলিশ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাত ৩টার দিকে স্থানীয় সোনালী ব্যাংকের সামনে থেকে মোস্তাফিজুর রহমানকে আটক করে প্রথমে থানায় নিয়ে যায়। সেখানে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রথমে তাকে সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করে। পরে পুলিশ রুবেলকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন ।
সখীপুর থানার সেকেন্ড অফিসার (এসআই) মোশারফ হোসেন জানান, সখীপুর থানার এসআই লিবাস নাইট ডিউটি করার সময় বেপরোয়া আচরণের কারণে রুবেলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এসময় তার প্রেসার বাড়ার কারণে তাকে সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থা বেগতিক হলে তাকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর শুক্রবার (১৮ জুলাই) ভোর ৬টা ৪০ মিনিটের দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত রুবেলের মা বলেন, আমার সুস্থ ছেলে বাসা থেকে বের হয়ে গেলো। হঠাৎ শুনি পুলিশ তাঁকে ধরে নিয়ে গেছে। পুলিশ তাঁকে টাঙ্গাইল নিয়ে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই শুনি আমার ছেলে মারা গেছে! মা হিসেবে এই রহস্যজনক মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত চাই, বিচার চাই।
এদিকে রুবেলের চাচা উপজেলা বিএনপি'র যুগ্ম-আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক তালুকদার জানান, আমরা প্রথমে রুবেলের সড়ক দুর্ঘটনার খবর পেয়েছিলাম। এখন পুলিশ যদিও রুবেলকে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় আটক করে থাকে, তবে বিষয়টি আমাদের জানানো উচিত ছিল। না জানিয়ে কেনো তারা থানায় নিয়ে গেল? পুলিশের কথা যদি মিথ্যা হয়ে থাকে তবে আমরা সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের বিচার দাবি করছি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সখীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম ভূঞা বলেন, অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে হার্ট অ্যাটাকে রুবেলের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এখানে পুলিশের কোনো গাফিলতি দেখছি না। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ নেই মর্মে লাশ চেয়েছিল। কিন্তু আমরা লাশটি ময়নাতদন্তের জন্যে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলেই বিষয়টি আরও স্পষ্ট হবে।
এদিকে বিএনপি নেতা রুবেলের মৃত্যুর খবর শুনে কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। শুক্রবার বিকেলে রুবেলের বাসায় গিয়ে তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
বৈঠকে মাদকাসক্তির ভয়াবহতা, সামাজিক ও পারিবারিক প্রভাব এবং পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়ি উপজেলায় পিতার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ তুলেছেন তিন বোন। অভিযোগে তারা জানিয়েছেন, তাদের চার ভাই কৌশলে পিতার জমি ও সম্পত্তি নিজেদের নামে লিখে নিয়ে বোনদের ন্যায্য অংশ থেকে বঞ্চিত করছেন।
১ ঘণ্টা আগেআশপাশের প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে কেঁপে ওঠে ভূমি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বেশ কয়েকটি বাসাবাড়ি ও চলন্ত যানবাহন। ঘটনায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে স্থানীয়দের মধ্যে। আহতদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেকালীগঞ্জের বড়কাউ হরদি বাজার, ঢাকার খিলক্ষেত ও সাভার থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে শুক্রবার রাতে জানিয়েছেন কালীগঞ্জ থানার এসআই রফিকুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগেবৈঠকে মাদকাসক্তির ভয়াবহতা, সামাজিক ও পারিবারিক প্রভাব এবং পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়
খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়ি উপজেলায় পিতার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ তুলেছেন তিন বোন। অভিযোগে তারা জানিয়েছেন, তাদের চার ভাই কৌশলে পিতার জমি ও সম্পত্তি নিজেদের নামে লিখে নিয়ে বোনদের ন্যায্য অংশ থেকে বঞ্চিত করছেন।
আশপাশের প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে কেঁপে ওঠে ভূমি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বেশ কয়েকটি বাসাবাড়ি ও চলন্ত যানবাহন। ঘটনায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে স্থানীয়দের মধ্যে। আহতদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে
কালীগঞ্জের বড়কাউ হরদি বাজার, ঢাকার খিলক্ষেত ও সাভার থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয় বলে শুক্রবার রাতে জানিয়েছেন কালীগঞ্জ থানার এসআই রফিকুল ইসলাম।