নিজস্ব প্রতিবেদক

যদি কোনো সংবাদপত্র (এর অনলাইন সংস্করণসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয়, তবে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।রোববার (১৯) থেকে এটি কার্যকর করা হবে।
সাম্প্রতিক সময়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং এবং পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল কনটেন্ট প্রচারের প্রবণতা বেড়েছে।
এসব কার্যক্রম সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২-এর পরিপন্থী ও দণ্ডনীয় অপরাধ বলে জানিয়েছে সরকার।
এ ধরনের অপরাধমূলক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সংশ্লিষ্ট পক্ষকে আগেও একাধিক প্রজ্ঞাপন ও প্রেস রিলিজের মাধ্যমে সতর্ক করেছে সরকার। তবুও কিছু গণমাধ্যম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে জুয়া বা বেটিং সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন প্রচার অব্যাহত থাকায় এবার কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা এসেছে।
সরকারি সতর্কতার পর ইতোমধ্যে ক্রিকইনফো, জনকণ্ঠ, ঢাকা পোস্টসহ বেশ কয়েকটি অনলাইন মাধ্যম ও পত্রিকা তাদের গুগল অ্যাডসেন্স ও বিজ্ঞাপন নীতি পরিবর্তন করেছে। এজন্য তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্মবান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত থাকবে।
এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
সরকার আশা করছে, সব গণমাধ্যম, অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ও বিজ্ঞাপন সংস্থা এ নির্দেশনা মেনে দেশের সাইবার পরিবেশকে নিরাপদ রাখতে সহযোগিতা করবে।

যদি কোনো সংবাদপত্র (এর অনলাইন সংস্করণসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয়, তবে বিনা নোটিশে সংশ্লিষ্ট সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।রোববার (১৯) থেকে এটি কার্যকর করা হবে।
সাম্প্রতিক সময়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় জুয়া, বেটিং এবং পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন ও প্রমোশনাল কনটেন্ট প্রচারের প্রবণতা বেড়েছে।
এসব কার্যক্রম সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২-এর পরিপন্থী ও দণ্ডনীয় অপরাধ বলে জানিয়েছে সরকার।
এ ধরনের অপরাধমূলক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সংশ্লিষ্ট পক্ষকে আগেও একাধিক প্রজ্ঞাপন ও প্রেস রিলিজের মাধ্যমে সতর্ক করেছে সরকার। তবুও কিছু গণমাধ্যম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে জুয়া বা বেটিং সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন প্রচার অব্যাহত থাকায় এবার কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা এসেছে।
সরকারি সতর্কতার পর ইতোমধ্যে ক্রিকইনফো, জনকণ্ঠ, ঢাকা পোস্টসহ বেশ কয়েকটি অনলাইন মাধ্যম ও পত্রিকা তাদের গুগল অ্যাডসেন্স ও বিজ্ঞাপন নীতি পরিবর্তন করেছে। এজন্য তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দেশের সাইবার স্পেসকে নিরাপদ, নৈতিক ও প্রজন্মবান্ধব রাখতে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও কঠোর পদক্ষেপ অব্যাহত থাকবে।
এ বিষয়ে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি), জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (এনসিএসএ), জাতীয় টেলিযোগাযোগ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র (এনটিএমসি), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) এবং বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) যৌথভাবে কাজ করছে।
সরকার আশা করছে, সব গণমাধ্যম, অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ও বিজ্ঞাপন সংস্থা এ নির্দেশনা মেনে দেশের সাইবার পরিবেশকে নিরাপদ রাখতে সহযোগিতা করবে।

২৫ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রগামী ফ্লাইটে উঠতে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী সোহেল তাজ
১ ঘণ্টা আগে
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধে দায়মুক্তি বন্ধের ১১তম আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশে মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশনের কূটনৈতিক নেটওয়ার্ক এক বিবৃতি দিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে
আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা খুবই হযবরল অবস্থায় রয়েছে। এটাকে দ্রুত শৃঙ্খলার মধ্যে আনা না গেলে পুরো ব্যবস্থাটা অর্থনীতির জন্য গলার ফাঁসে পরিণত হবে। আমাদের এই কাজটা করতে হবে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে
৪ ঘণ্টা আগে
ফেব্রুয়ারি ২০২৬-এ উৎসবমুখর পরিবেশে আমরা সবাই ভোট দিতে যাব। ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশের মালিকানা বুঝে নেবে দেশের জনগণ
৬ ঘণ্টা আগে২৫ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রগামী ফ্লাইটে উঠতে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী সোহেল তাজ
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধে দায়মুক্তি বন্ধের ১১তম আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশে মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশনের কূটনৈতিক নেটওয়ার্ক এক বিবৃতি দিয়েছে
আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা খুবই হযবরল অবস্থায় রয়েছে। এটাকে দ্রুত শৃঙ্খলার মধ্যে আনা না গেলে পুরো ব্যবস্থাটা অর্থনীতির জন্য গলার ফাঁসে পরিণত হবে। আমাদের এই কাজটা করতে হবে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে
ফেব্রুয়ারি ২০২৬-এ উৎসবমুখর পরিবেশে আমরা সবাই ভোট দিতে যাব। ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশের মালিকানা বুঝে নেবে দেশের জনগণ