নিজস্ব প্রতিবেদক
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন এ কে এম আসাদুজ্জামান ও ফারাহ মাহবুব। এর মধ্যদিয়ে আপিল বিভাগে বিচারপতির সংখ্যা দাঁড়াল ৭-এ।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেজ লাউঞ্জে তাদের শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
এর আগে, গতকাল সোমবার এ দুই বিচারপতিকে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। পরে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাদের নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৫-এর দফা (১)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান এবং বিচারপতি ফারাহ মাহবুবকে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারক পদে নিয়োগদান করেছেন। এই নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, বিচারপতি আসাদুজ্জামান ১৯৮৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর জেলা আদালতে আইনজীবী হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৮৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর তিনি হাইকোর্ট বিভাগের এবং ২০০১ সালের ২৫ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী হন। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট বিচারপতি আসাদুজ্জামানকে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক নিয়োগ করা হয়। ২০০৫ সালে তিনি হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি হন। সম্প্রতি তিনি একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায়সহ বেশ কিছু আলোচিত মামলায় রায় দেন।
বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ১৯৯২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জেলা আদালতের একজন উকিল হিসেবে নথিভুক্ত হন। তিনি ১৯৯৪ সালের ৯ এপ্রিল হাইকোর্ট বিভাগ এবং ২০০২ সালের ১৫ মে আপিল বিভাগে আইনজীবী নিযুক্ত হন। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালের ৮ আগস্ট তিনি হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৬ সালের ২৩ আগস্ট একই বিভাগের স্থায়ী বিচারক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে শপথ নিয়েছেন এ কে এম আসাদুজ্জামান ও ফারাহ মাহবুব। এর মধ্যদিয়ে আপিল বিভাগে বিচারপতির সংখ্যা দাঁড়াল ৭-এ।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেজ লাউঞ্জে তাদের শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
এর আগে, গতকাল সোমবার এ দুই বিচারপতিকে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। পরে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে তাদের নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন মন্ত্রণালয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৫-এর দফা (১)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান এবং বিচারপতি ফারাহ মাহবুবকে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারক পদে নিয়োগদান করেছেন। এই নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
উল্লেখ্য, বিচারপতি আসাদুজ্জামান ১৯৮৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর জেলা আদালতে আইনজীবী হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৮৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর তিনি হাইকোর্ট বিভাগের এবং ২০০১ সালের ২৫ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের আইনজীবী হন। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৩ সালের ২৭ আগস্ট বিচারপতি আসাদুজ্জামানকে হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক নিয়োগ করা হয়। ২০০৫ সালে তিনি হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারপতি হন। সম্প্রতি তিনি একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায়সহ বেশ কিছু আলোচিত মামলায় রায় দেন।
বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ১৯৯২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জেলা আদালতের একজন উকিল হিসেবে নথিভুক্ত হন। তিনি ১৯৯৪ সালের ৯ এপ্রিল হাইকোর্ট বিভাগ এবং ২০০২ সালের ১৫ মে আপিল বিভাগে আইনজীবী নিযুক্ত হন। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালের ৮ আগস্ট তিনি হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৬ সালের ২৩ আগস্ট একই বিভাগের স্থায়ী বিচারক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।
আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আগের ও বর্তমান পরিস্থিতি জেনেছি। বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের তুলনায় অনেক ভালো। গোপালগঞ্জের ঘটনায় রাজনৈতিক প্রভাব ছিল, তবে এখন সেখানে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরছে। কারফিউ তুলে নেওয়া হয়েছে, ১৪৪ ধারাও তুলে নেওয়া হবে
২৫ মিনিট আগেড. ইউনূস বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা, স্থিতিশীলতা ও দুর্যোগ মোকাবেলায় সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে
৩ ঘণ্টা আগেএরমধ্যে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসানসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাবেক ২৩ কর্মকর্তাও রয়েছেন
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের জেরে তিন দিন কারফিউর পর আবার ১৪৪ ধারা জারি করেছে জেলা প্রশাসন।
৪ ঘণ্টা আগেআমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আগের ও বর্তমান পরিস্থিতি জেনেছি। বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের তুলনায় অনেক ভালো। গোপালগঞ্জের ঘটনায় রাজনৈতিক প্রভাব ছিল, তবে এখন সেখানে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরছে। কারফিউ তুলে নেওয়া হয়েছে, ১৪৪ ধারাও তুলে নেওয়া হবে
ড. ইউনূস বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা, স্থিতিশীলতা ও দুর্যোগ মোকাবেলায় সেনাবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে
এরমধ্যে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসানসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাবেক ২৩ কর্মকর্তাও রয়েছেন
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের জেরে তিন দিন কারফিউর পর আবার ১৪৪ ধারা জারি করেছে জেলা প্রশাসন।