সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
বাংলাদেশ
রাজধানী

প্রশিক্ষণ ছাড়াই মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা

প্রতিনিধি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২১ এপ্রিল ২০২৫, ১৩: ১০
logo

প্রশিক্ষণ ছাড়াই মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ২১ এপ্রিল ২০২৫, ১৩: ১০
Photo

রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নতুনভাবে যুক্ত হয়েছেন ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’। ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) সম্প্রতি এই নিয়োগ দিয়েছে, তবে প্রশ্ন উঠেছে- এই ‘অক্সিলিয়ারি ফোর্স’ আদৌ পুলিশের কাজ কীভাবে করবে, যখন তাদের অধিকাংশই জানেন না নিজেদের দায়িত্ব ও ক্ষমতা সম্পর্কে!

ডিএমপির সূত্র বলছে, আদাবর ও ক্যান্টনমেন্ট ছাড়া ঢাকার ৪৮টি থানায় নিযুক্ত করা হয়েছে এই সহায়ক ফোর্স। প্রতিটি থানায় গড়ে ৮ থেকে ১০ জন করে সদস্য নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে 'সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা' লেখা আর্মব্যান্ড ও ছবিসহ নিয়োগপত্র, যা ডিএমপির প্রধান স্বাক্ষরিত।

তবে মাঠের বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। অনেকেই জানেন না তাঁদের কাজ কী। প্রশিক্ষণ না থাকায়, অনেকে দায়িত্ব বুঝে ওঠার আগেই মাঠে কাজ শুরু করে দিয়েছেন। এই অবস্থায় পুলিশকে সহযোগিতা নয়, বরং বিভ্রান্তি তৈরি হওয়ার আশঙ্কাই বেশি।

যাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের বেশিরভাগই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তাকর্মী। অনেকেরই অভিযোগ, দায়িত্ব ও সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে কিছুই জানানো হয়নি। কেউ জানেন না, কত দিনের জন্য এই নিয়োগ কিংবা কোনো পারিশ্রমিক মিলবে কিনা। এমনকি অনেকের আর্মব্যান্ডও এখনও হাতে পৌঁছায়নি।

বঙ্গবাজার এলাকার নিরাপত্তাকর্মী অক্ষয় চন্দ্র রায় বলেন, “রমজানের শুরুতে পুলিশ এসে নাম, ছবি নিয়েছিল। পরে একটি সার্টিফিকেট আর আর্মব্যান্ড দিয়ে চলে যায়। বলেছে ভালোভাবে দায়িত্ব পালন করতে, কিন্তু কীভাবে করব, তা বলেনি।”

এনেক্স টাওয়ারের নিরাপত্তাকর্মী ফারুক হোসেনের অভিজ্ঞতাও একই। কোনো প্রশিক্ষণ নেই, শুধু মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে- কিছু ঘটলে থানায় জানাতে।

ডিএমপির কর্মকর্তারা বলছেন, ঈদুল ফিতরের ভিড় সামাল দিতে, বিশেষ করে বাজার ও বিপণিবিতানে নিরাপত্তা জোরদারের জন্যই এই ফোর্স দ্রুত মাঠে নামানো হয়েছে। এরা মূলত ‘পুলিশের চোখ’ হিসেবে কাজ করবেন এবং অপরাধ ঘটলে বা সন্দেহ হলে পুলিশকে জানাবেন।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার এস এন মো. নজরুল ইসলাম বলেন, “রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আমরা বিভিন্ন বাহিনী কাজ করাচ্ছি। সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তারাও আমাদের একটি অতিরিক্ত হাত। এদের থেকে আমরা নির্দিষ্ট সময় ও পরিস্থিতিতে সহযোগিতা নেব।”

ডিএমপির ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ১৯৭৬ সালের ঢাকা মহানগর পুলিশ অধ্যাদেশ-এর ১০ ধারার আওতায় এই নিয়োগ বৈধ। বলা হয়েছে, যাঁদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে, তাঁদের মধ্য থেকেই নির্বাচন করা হয়েছে। নিয়োগপত্রে তাঁদের ‘পুলিশ কর্মকর্তার ক্ষমতা ও দায়মুক্তি’ দেওয়া হয়েছে- যা তাঁদের জন্য আইনি সুরক্ষাও নিশ্চিত করে।

কিন্তু যখন এই নিয়োগপ্রাপ্তরাই জানেন না যে তাঁদের কর্তৃত্ব বা দায়িত্ব কী, তখন আইনি সুবিধা কাগুজেই থেকে যাচ্ছে।

ডিএমপির দাবি, যদিও প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়নি, কিন্তু থানাগুলোতে মৌখিকভাবে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। রমনা থানার ওসি গোলাম ফারুক জানান, “আমরা এলাকার ১৭ জন সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছি। এখন তাঁরা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন ও কাজ করছেন।”

তবে সব থানায় এ ধরনের সমন্বয় হচ্ছে না। অনেকেই নিজ দায়িত্বে কাজ করছেন, কারও তত্ত্বাবধানে নয়।

আইনের শাসন ও নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশের সহযোগী বাহিনী একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারত। কিন্তু কোনো প্রশিক্ষণ না দিয়ে এবং দায়িত্ব সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা না দিয়ে এই নিয়োগ কতটা কার্যকর হবে- তা নিয়ে এখনই প্রশ্ন তুলছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।

যদি কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে, তার দায় কে নেবে? একজন প্রশিক্ষণহীন সহায়ক কর্মকর্তার ভুল সিদ্ধান্ত কি পুলিশের ভাবমূর্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে না?

সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা নিয়োগের উদ্যোগ ভালো হলেও বাস্তবায়নের দুর্বলতা এটিকে বিতর্কিত করে তুলছে। প্রশিক্ষণ, দিকনির্দেশনা ও তত্ত্বাবধান ছাড়া কোনো ফোর্সের কার্যকারিতা প্রশ্নবিদ্ধ। ডিএমপির উচিত হবে দ্রুত সময়ের মধ্যে এই ফোর্সকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া- নইলে এই উদ্যোগ জননিরাপত্তার পরিবর্তে জনভীতি তৈরি করতে পারে।

Thumbnail image

রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নতুনভাবে যুক্ত হয়েছেন ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’। ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) সম্প্রতি এই নিয়োগ দিয়েছে, তবে প্রশ্ন উঠেছে- এই ‘অক্সিলিয়ারি ফোর্স’ আদৌ পুলিশের কাজ কীভাবে করবে, যখন তাদের অধিকাংশই জানেন না নিজেদের দায়িত্ব ও ক্ষমতা সম্পর্কে!

ডিএমপির সূত্র বলছে, আদাবর ও ক্যান্টনমেন্ট ছাড়া ঢাকার ৪৮টি থানায় নিযুক্ত করা হয়েছে এই সহায়ক ফোর্স। প্রতিটি থানায় গড়ে ৮ থেকে ১০ জন করে সদস্য নিয়োগ পেয়েছেন। তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে 'সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা' লেখা আর্মব্যান্ড ও ছবিসহ নিয়োগপত্র, যা ডিএমপির প্রধান স্বাক্ষরিত।

তবে মাঠের বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। অনেকেই জানেন না তাঁদের কাজ কী। প্রশিক্ষণ না থাকায়, অনেকে দায়িত্ব বুঝে ওঠার আগেই মাঠে কাজ শুরু করে দিয়েছেন। এই অবস্থায় পুলিশকে সহযোগিতা নয়, বরং বিভ্রান্তি তৈরি হওয়ার আশঙ্কাই বেশি।

যাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁদের বেশিরভাগই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তাকর্মী। অনেকেরই অভিযোগ, দায়িত্ব ও সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে কিছুই জানানো হয়নি। কেউ জানেন না, কত দিনের জন্য এই নিয়োগ কিংবা কোনো পারিশ্রমিক মিলবে কিনা। এমনকি অনেকের আর্মব্যান্ডও এখনও হাতে পৌঁছায়নি।

বঙ্গবাজার এলাকার নিরাপত্তাকর্মী অক্ষয় চন্দ্র রায় বলেন, “রমজানের শুরুতে পুলিশ এসে নাম, ছবি নিয়েছিল। পরে একটি সার্টিফিকেট আর আর্মব্যান্ড দিয়ে চলে যায়। বলেছে ভালোভাবে দায়িত্ব পালন করতে, কিন্তু কীভাবে করব, তা বলেনি।”

এনেক্স টাওয়ারের নিরাপত্তাকর্মী ফারুক হোসেনের অভিজ্ঞতাও একই। কোনো প্রশিক্ষণ নেই, শুধু মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে- কিছু ঘটলে থানায় জানাতে।

ডিএমপির কর্মকর্তারা বলছেন, ঈদুল ফিতরের ভিড় সামাল দিতে, বিশেষ করে বাজার ও বিপণিবিতানে নিরাপত্তা জোরদারের জন্যই এই ফোর্স দ্রুত মাঠে নামানো হয়েছে। এরা মূলত ‘পুলিশের চোখ’ হিসেবে কাজ করবেন এবং অপরাধ ঘটলে বা সন্দেহ হলে পুলিশকে জানাবেন।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার এস এন মো. নজরুল ইসলাম বলেন, “রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আমরা বিভিন্ন বাহিনী কাজ করাচ্ছি। সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তারাও আমাদের একটি অতিরিক্ত হাত। এদের থেকে আমরা নির্দিষ্ট সময় ও পরিস্থিতিতে সহযোগিতা নেব।”

ডিএমপির ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, ১৯৭৬ সালের ঢাকা মহানগর পুলিশ অধ্যাদেশ-এর ১০ ধারার আওতায় এই নিয়োগ বৈধ। বলা হয়েছে, যাঁদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে, তাঁদের মধ্য থেকেই নির্বাচন করা হয়েছে। নিয়োগপত্রে তাঁদের ‘পুলিশ কর্মকর্তার ক্ষমতা ও দায়মুক্তি’ দেওয়া হয়েছে- যা তাঁদের জন্য আইনি সুরক্ষাও নিশ্চিত করে।

কিন্তু যখন এই নিয়োগপ্রাপ্তরাই জানেন না যে তাঁদের কর্তৃত্ব বা দায়িত্ব কী, তখন আইনি সুবিধা কাগুজেই থেকে যাচ্ছে।

ডিএমপির দাবি, যদিও প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়নি, কিন্তু থানাগুলোতে মৌখিকভাবে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। রমনা থানার ওসি গোলাম ফারুক জানান, “আমরা এলাকার ১৭ জন সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়েছি। এখন তাঁরা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন ও কাজ করছেন।”

তবে সব থানায় এ ধরনের সমন্বয় হচ্ছে না। অনেকেই নিজ দায়িত্বে কাজ করছেন, কারও তত্ত্বাবধানে নয়।

আইনের শাসন ও নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশের সহযোগী বাহিনী একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হতে পারত। কিন্তু কোনো প্রশিক্ষণ না দিয়ে এবং দায়িত্ব সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা না দিয়ে এই নিয়োগ কতটা কার্যকর হবে- তা নিয়ে এখনই প্রশ্ন তুলছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।

যদি কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে, তার দায় কে নেবে? একজন প্রশিক্ষণহীন সহায়ক কর্মকর্তার ভুল সিদ্ধান্ত কি পুলিশের ভাবমূর্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে না?

সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা নিয়োগের উদ্যোগ ভালো হলেও বাস্তবায়নের দুর্বলতা এটিকে বিতর্কিত করে তুলছে। প্রশিক্ষণ, দিকনির্দেশনা ও তত্ত্বাবধান ছাড়া কোনো ফোর্সের কার্যকারিতা প্রশ্নবিদ্ধ। ডিএমপির উচিত হবে দ্রুত সময়ের মধ্যে এই ফোর্সকে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া- নইলে এই উদ্যোগ জননিরাপত্তার পরিবর্তে জনভীতি তৈরি করতে পারে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

রাজধানী নিয়ে আরও পড়ুন

বাগেরহাটে ইসির সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন

বাগেরহাটে ইসির সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন

ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সেপ্টেম্বর বিকেলে জেলার প্রতিটি উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল, ৮ সেপ্টেম্বর হরতাল-অবরোধ ও নির্বাচন কমিশন কার্যালয় এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান,৯ সেপ্টেম্বর বিক্ষোভ মিছিল, ১০ ও ১১ সেপ্টেম্বর টানা হরতাল

৯ ঘণ্টা আগে
কাগজে-কলমে এতিম দেখিয়ে লাখ টাকা আত্মসাৎ

কাগজে-কলমে এতিম দেখিয়ে লাখ টাকা আত্মসাৎ

বরাদ্দ পাওয়া প্রতিটি এতিমের বিপরীতে আরও দ্বিগুণ সংখ্যক শিক্ষার্থী থাকার কথা। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা গেছে, নিবন্ধিত ৫০ জনের বেশি থাকার কথা থাকলেও নিয়মিত বসবাস করে মাত্র ৮ থেকে ১০ জন শিশু

৯ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চার দফা দাবিতে পল্লি বিদ্যুৎ কর্মচারীদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি

বাগেরহাটে চার দফা দাবিতে পল্লি বিদ্যুৎ কর্মচারীদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি

বাগেরহাট পল্লি বিদ্যুতের কয়েকজন কর্মচারী জানান, কর্মচারীরা চার দফা দাবি নিয়ে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছেন। এর মধ্যে রয়েছে—আরইবি ও পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির একীভূতকরণ বা অন্য বিতরণ সংস্থার মতো কোম্পানি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি, সব চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের স্থায়ী করা, চাকরিচ্যুত ও বরখাস্তদের পুনর্বহাল

৯ ঘণ্টা আগে
রংপুর-৩ আসনে ফেরানোর দাবিতে মানববন্ধন

রংপুর-৩ আসনে ফেরানোর দাবিতে মানববন্ধন

সম্প্রতি প্রকাশিত গেজেটে ৯নং ওয়ার্ডকে রংপুর-১ আসনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা স্থানীয় বাসিন্দারা অযৌক্তিক ও অগ্রহণযোগ্য দাবি করে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছেন

১০ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে ইসির সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন

বাগেরহাটে ইসির সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন

ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সেপ্টেম্বর বিকেলে জেলার প্রতিটি উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল, ৮ সেপ্টেম্বর হরতাল-অবরোধ ও নির্বাচন কমিশন কার্যালয় এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান,৯ সেপ্টেম্বর বিক্ষোভ মিছিল, ১০ ও ১১ সেপ্টেম্বর টানা হরতাল

৯ ঘণ্টা আগে
কাগজে-কলমে এতিম দেখিয়ে লাখ টাকা আত্মসাৎ

কাগজে-কলমে এতিম দেখিয়ে লাখ টাকা আত্মসাৎ

বরাদ্দ পাওয়া প্রতিটি এতিমের বিপরীতে আরও দ্বিগুণ সংখ্যক শিক্ষার্থী থাকার কথা। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা গেছে, নিবন্ধিত ৫০ জনের বেশি থাকার কথা থাকলেও নিয়মিত বসবাস করে মাত্র ৮ থেকে ১০ জন শিশু

৯ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চার দফা দাবিতে পল্লি বিদ্যুৎ কর্মচারীদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি

বাগেরহাটে চার দফা দাবিতে পল্লি বিদ্যুৎ কর্মচারীদের অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি

বাগেরহাট পল্লি বিদ্যুতের কয়েকজন কর্মচারী জানান, কর্মচারীরা চার দফা দাবি নিয়ে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছেন। এর মধ্যে রয়েছে—আরইবি ও পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির একীভূতকরণ বা অন্য বিতরণ সংস্থার মতো কোম্পানি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি, সব চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের স্থায়ী করা, চাকরিচ্যুত ও বরখাস্তদের পুনর্বহাল

৯ ঘণ্টা আগে
রংপুর-৩ আসনে ফেরানোর দাবিতে মানববন্ধন

রংপুর-৩ আসনে ফেরানোর দাবিতে মানববন্ধন

সম্প্রতি প্রকাশিত গেজেটে ৯নং ওয়ার্ডকে রংপুর-১ আসনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা স্থানীয় বাসিন্দারা অযৌক্তিক ও অগ্রহণযোগ্য দাবি করে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছেন

১০ ঘণ্টা আগে