নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজধানীর গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের বর্তমান চিত্র এটি। সুসজ্জিত ভবনটি এখন অনেকটাই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভবনটিতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এরপর আগস্ট মাসজুড়ে চলে লুটপাট। আগুনে পোড়া এই ভবনের নিচতলা শৌচাগার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভবনের সামনের সড়কে নাক চেপেও হাঁটা দায়।
তবে সামনের অংশ নিয়মিত পরিষ্কার করে এখানে ভাঙারি জিনিসপত্র রাখেন ও রাত্রিযাপন করে আসছেন নশু নামের এই ব্যক্তি।
জানান এটি এখন কাঙালি ভবনে পরিনত হয়েছে। আওয়ামিলীগের কোন লোকজন আসে কিনা জিগ্যেস করলে জানান, এখন আর কেউ আসেনা এখানে।
অনৈতিক কার্যক্রমের কথা অস্বীকার করলেও মাদকসেবন করার কথা স্বীকার করেন তিনি। উপরে গিয়ে বিভিন্ন আবাসিক হোটেলের ভিজিটিং কার্ডও পড়ে থাকতে দেখা যায়।
ভবনটির ভেতরে প্রবেশের পর আরও দেখা যায়, নিচতলায় দুটি কক্ষে নোংরা পানি জমে আছে। পুরো ফ্লোরে ময়লা–আবর্জনার স্তূপ। সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে দেখা গেল বাথরুম থেকে শুরু করে সব কক্ষের মালামাল লুট করার পর এসব কক্ষ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এসবের ধ্বংসাবশেষ পড়ে আছে। প্রতিটি কক্ষের দরজাও খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে ইটের খোয়া ও কাচের টুকরা পড়ে আছে।
ভবনের তিনতলায় গিয়ে দেখা যায় একব্যক্তি নির্বিঘ্নে ঘুমাচ্ছেন। তাকে দেখে ছিন্নমূল মানুষ মনে হয়েছে। রাতে আরও অনেক লোক ভবনে আসেন বলে জানান নিচতলায় বসবাস করা নশু নামের এই ব্যক্তি।
রাজধানীর গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের বর্তমান চিত্র এটি। সুসজ্জিত ভবনটি এখন অনেকটাই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভবনটিতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এরপর আগস্ট মাসজুড়ে চলে লুটপাট। আগুনে পোড়া এই ভবনের নিচতলা শৌচাগার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভবনের সামনের সড়কে নাক চেপেও হাঁটা দায়।
তবে সামনের অংশ নিয়মিত পরিষ্কার করে এখানে ভাঙারি জিনিসপত্র রাখেন ও রাত্রিযাপন করে আসছেন নশু নামের এই ব্যক্তি।
জানান এটি এখন কাঙালি ভবনে পরিনত হয়েছে। আওয়ামিলীগের কোন লোকজন আসে কিনা জিগ্যেস করলে জানান, এখন আর কেউ আসেনা এখানে।
অনৈতিক কার্যক্রমের কথা অস্বীকার করলেও মাদকসেবন করার কথা স্বীকার করেন তিনি। উপরে গিয়ে বিভিন্ন আবাসিক হোটেলের ভিজিটিং কার্ডও পড়ে থাকতে দেখা যায়।
ভবনটির ভেতরে প্রবেশের পর আরও দেখা যায়, নিচতলায় দুটি কক্ষে নোংরা পানি জমে আছে। পুরো ফ্লোরে ময়লা–আবর্জনার স্তূপ। সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে দেখা গেল বাথরুম থেকে শুরু করে সব কক্ষের মালামাল লুট করার পর এসব কক্ষ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এসবের ধ্বংসাবশেষ পড়ে আছে। প্রতিটি কক্ষের দরজাও খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে ইটের খোয়া ও কাচের টুকরা পড়ে আছে।
ভবনের তিনতলায় গিয়ে দেখা যায় একব্যক্তি নির্বিঘ্নে ঘুমাচ্ছেন। তাকে দেখে ছিন্নমূল মানুষ মনে হয়েছে। রাতে আরও অনেক লোক ভবনে আসেন বলে জানান নিচতলায় বসবাস করা নশু নামের এই ব্যক্তি।
বস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
২ দিন আগেঅভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
২ দিন আগেউপস্থিত অফিসার ও ফোর্সদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং অফিসার ও ফোর্সদের সার্বিক কল্যাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট ইনচার্জবৃন্দকে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করেন
২ দিন আগেএসময় ই—ট্র্যাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারের মাধ্যমে মামলার চালক বা গাড়ি মালিকের মোবাইলে বার্তা পৌঁছে যাবে। বিকাশ বা পস মেশিনের মাধ্যমে জরিমানা পরিশোধ সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়
২ দিন আগেবস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
অভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
উপস্থিত অফিসার ও ফোর্সদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং অফিসার ও ফোর্সদের সার্বিক কল্যাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট ইনচার্জবৃন্দকে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করেন
এসময় ই—ট্র্যাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারের মাধ্যমে মামলার চালক বা গাড়ি মালিকের মোবাইলে বার্তা পৌঁছে যাবে। বিকাশ বা পস মেশিনের মাধ্যমে জরিমানা পরিশোধ সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়