নিজস্ব প্রতিবেদক
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের চিকিৎসকরা। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় পুরাতন হাইকোর্ট গেইটের সামনে বিসিএস হেলথ ফোরাম (বিএইচএফ) এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
অবস্থান কর্মসূচি থেকে চিকিৎসকরা অতিদ্রুত তাদের পদোন্নতির দাবি জানান। একই সাথে অ্যাডহকে নিয়োগ পাওয়ার পর ক্যাডারভুক্ত হওয়া চিকিৎসকরা ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ জানিয়ে তার প্রতিবাদ করেন তারা।
প্রতিবাদী অবস্থান ও বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ডা: মো: মোস্তাফিজুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক ডা: মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর উল আলম সোহেল। আজ সকাল সাড়ে ১০টায় স্বাস্থ্য ক্যাডার এর কর্মকর্তারা হাইকোর্ট মাজার গেটে অবস্থান নিয়ে ব্যানার, ফেস্টুন ও হ্যান্ডমাইক নিয়ে প্রতিবাদী অবস্থান ও বক্তব্য শুরু করেন।
ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ডা: মো: মোস্তাফিজুর রহমান তার বক্তব্যে অত্যন্ত জোরালোভাবে উল্লেখ করেন যে,
ফ্যাসিবাদের সময় আমাদের সকল যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও বারবার আমাদের পদোন্নতি বঞ্চিত করা হয়েছে আমরা আপনাদের ক্ষেত্রে তা চাই না। আমরা চাই আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক, আপনারা আইনের মধ্যে যদি কিছু পান আমাদের আপত্তি নাই কিন্তু আপনাদের নিয়োগতো এডহক বিধিমালা ১৯৯৪ অনুযায়ী অবৈধ, এডহকদের যাবতীয় অর্থনৈতিক সুবিধা ও পদোন্নতি অবৈধ। সুতরাং যাদের নিয়োগ - পদোন্নতি অবৈধ ও রাজনৈতিক বিবেচনায় তারা কোনভাবেই স্বাস্থ্য ক্যাডারের চিকিৎসকদের পদোন্নতি ঠেকাতে কোন ধরণের কোন দু:সাহস দেখাবেন না। আপনাদের যেকোনো ধরনের অবৈধ তৎপরতা আমরা আইনগত ও রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করবো ইনশাআল্লাহ ।
বক্তারা দাবী করেন যে, স্বাস্থ্য ক্যাডার এর কর্মকর্তারা দীর্ঘদিন থেকে পদোন্নতি বঞ্চিত। অনেকের চাকুরী জীবনের প্রায় ১৫ বছর অতিবাহিত হওয়ার পরও এমনকি উচ্চতর ডিগ্রী, সিনিয়র স্কেল পাস, চাকুরী স্থায়ী হওয়াসহ পদোন্নতির সকল শর্ত পূরণ হওয়ার পরেও কর্মকর্তারা পদোন্নতি বঞ্চিত রয়েছেন।
ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ডা: মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর উল আলম সোহেল বক্তব্যে উল্লেখ করেন যে,
বিসিএস গাইনী ২১ ব্যাচের অনেক কর্মকর্তা ২২ বছর চাকুরীকাল অতিক্রম হওয়ার পর ও সকল ধরণের যোগ্যতার শর্ত পূরণ হওয়ার স্বত্ত্বেও সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান নাই। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় সুপারনিউমারি পদোন্নতিসহ স্বাভাবিক পদোন্নতির জট খুলতে শুরু করেছে।
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের চিকিৎসকরা। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় পুরাতন হাইকোর্ট গেইটের সামনে বিসিএস হেলথ ফোরাম (বিএইচএফ) এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
অবস্থান কর্মসূচি থেকে চিকিৎসকরা অতিদ্রুত তাদের পদোন্নতির দাবি জানান। একই সাথে অ্যাডহকে নিয়োগ পাওয়ার পর ক্যাডারভুক্ত হওয়া চিকিৎসকরা ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ জানিয়ে তার প্রতিবাদ করেন তারা।
প্রতিবাদী অবস্থান ও বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ডা: মো: মোস্তাফিজুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক ডা: মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর উল আলম সোহেল। আজ সকাল সাড়ে ১০টায় স্বাস্থ্য ক্যাডার এর কর্মকর্তারা হাইকোর্ট মাজার গেটে অবস্থান নিয়ে ব্যানার, ফেস্টুন ও হ্যান্ডমাইক নিয়ে প্রতিবাদী অবস্থান ও বক্তব্য শুরু করেন।
ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক ডা: মো: মোস্তাফিজুর রহমান তার বক্তব্যে অত্যন্ত জোরালোভাবে উল্লেখ করেন যে,
ফ্যাসিবাদের সময় আমাদের সকল যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও বারবার আমাদের পদোন্নতি বঞ্চিত করা হয়েছে আমরা আপনাদের ক্ষেত্রে তা চাই না। আমরা চাই আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হোক, আপনারা আইনের মধ্যে যদি কিছু পান আমাদের আপত্তি নাই কিন্তু আপনাদের নিয়োগতো এডহক বিধিমালা ১৯৯৪ অনুযায়ী অবৈধ, এডহকদের যাবতীয় অর্থনৈতিক সুবিধা ও পদোন্নতি অবৈধ। সুতরাং যাদের নিয়োগ - পদোন্নতি অবৈধ ও রাজনৈতিক বিবেচনায় তারা কোনভাবেই স্বাস্থ্য ক্যাডারের চিকিৎসকদের পদোন্নতি ঠেকাতে কোন ধরণের কোন দু:সাহস দেখাবেন না। আপনাদের যেকোনো ধরনের অবৈধ তৎপরতা আমরা আইনগত ও রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করবো ইনশাআল্লাহ ।
বক্তারা দাবী করেন যে, স্বাস্থ্য ক্যাডার এর কর্মকর্তারা দীর্ঘদিন থেকে পদোন্নতি বঞ্চিত। অনেকের চাকুরী জীবনের প্রায় ১৫ বছর অতিবাহিত হওয়ার পরও এমনকি উচ্চতর ডিগ্রী, সিনিয়র স্কেল পাস, চাকুরী স্থায়ী হওয়াসহ পদোন্নতির সকল শর্ত পূরণ হওয়ার পরেও কর্মকর্তারা পদোন্নতি বঞ্চিত রয়েছেন।
ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ডা: মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর উল আলম সোহেল বক্তব্যে উল্লেখ করেন যে,
বিসিএস গাইনী ২১ ব্যাচের অনেক কর্মকর্তা ২২ বছর চাকুরীকাল অতিক্রম হওয়ার পর ও সকল ধরণের যোগ্যতার শর্ত পূরণ হওয়ার স্বত্ত্বেও সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান নাই। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় সুপারনিউমারি পদোন্নতিসহ স্বাভাবিক পদোন্নতির জট খুলতে শুরু করেছে।
খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
২ দিন আগেঅভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
২ দিন আগেখাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
ভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
বস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
অভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়