নিজস্ব প্রতিবেদক
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দৈনিক নিখাদ খবরে " সাবেক আইজিআরের সম্পদের পাহাড়” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের আংশিক প্রতিবাদ করেছেন তার ছোট ভাই মো. আব্দুল মান্নান। তিনি জানান, উল্লেখিত শিরোনামের সংবাদে বলা হয়েছে যে, “উত্তরায় সেক্টর ১০, রোড ১৩-এর ৬২/সি ও সেক্টর ৩, রোড নম্বর ৮, প্লট ৯-এর মালিক আব্দুল মান্নান খান।
প্রকৃতপক্ষে ক্রয় ও বরাদ্দ সুত্রে যথাক্রমে উক্ত প্লটগুলোর মালিক সেক্টর -১০, রোড - ১৩ প্লট নং ৬২/সি প্লট, আলী হোসেন ও হান্নান খান। এবং সেক্টর -০৩, রোড - ০৮, প্লট নং- ০৯ এর মালিক জিয়াউল হক।
প্রতিবেদকের বক্তব্য > হান্নান খান অভিযুক্ত আইজিআর মান্নান খানের ছোট ভাই। মান্নান খান আইজিআর থাকা অবস্থায় প্রভাব খাটিয়ে ফেসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলে ছোট ভাই হান্নানকে অবৈধভাবে ইউপি চেয়ারম্যান বানান। রাজধানীসহ বিভিন্ন জায়গায় এই ভাই,স্ত্রী ও পরিবার পরিজনদের নামে অবৈধ সম্পদ গড়েন। চাকুরী শেষ হওয়ার পর পরিবারের সদস্যদের সাথে এসব নিয়ে ঝামেলা তৈরী হয়।একে অপরের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ শুরু করেন।
জাতীয় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এমন একটি অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নানের স্ত্রী মোসা. শাকিলা বেগম এবং তার দুই ভাই মো. হারুনুর রশিদ খান ও মো. আব্দুল হান্নান খান মিলে মিসেস জরিনা বেগম ও মোহাম্মদ রাশেদ রাজা নামে ভুয়া ওয়ারিশ তৈরি করেন। পরে তাদের নামে বায়না দলিল রেজিস্ট্রি করিয়ে প্লটটি নিজেদের দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালান।
বিচার বিভাগের ক্ষমতার অপব্যবহার করে আব্দুল মান্নান আদালতের মাধ্যমে ভুয়া ওয়ারিশদের পক্ষে রায় পেতে সহযোগিতা করেন। এরপর জরিনা বেগমের মৃত্যুর পর মুহাম্মদ আব্দুল মান্নান নামের এক ব্যক্তির সোনালী ব্যাংকের স্টেটমেন্ট জাল করে জরিনা বেগমের নামে উপস্থাপন করেন। এর মাধ্যমে মোহাম্মদ রাশেদ রাজাকে ভুয়া ওয়ারিশ প্রমাণিত করা হয়।
পরে মো. জিয়াউল হক ভুয়া ওয়ারিশ রাশেদ রাজার কাছ থেকে প্লটটি বায়না করেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে প্লটটি গোপনে জাকির হোসেন, জুবায়ের আলম ও সজীব আহমেদের কাছে বিক্রির জন্য নগদ ২ কোটি টাকা গ্রহণ করেন। জালিয়াতি করা অর্থ দিয়ে জিয়াউল হক তার ছেলেকে অস্ট্রেলিয়া পাঠিয়ে দেন এবং কথিত রাশেদ রাজাকে মালয়েশিয়ায় পাঠান।
পরিস্থিতি বুঝতে পেরে সাবেক আইজিআরের পরিবার রাজউক, রেজিস্ট্রি অফিসসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্লট হস্তান্তরের অনুমতি বন্ধের জন্য লিখিত আবেদন করেন।
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দৈনিক নিখাদ খবরে " সাবেক আইজিআরের সম্পদের পাহাড়” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের আংশিক প্রতিবাদ করেছেন তার ছোট ভাই মো. আব্দুল মান্নান। তিনি জানান, উল্লেখিত শিরোনামের সংবাদে বলা হয়েছে যে, “উত্তরায় সেক্টর ১০, রোড ১৩-এর ৬২/সি ও সেক্টর ৩, রোড নম্বর ৮, প্লট ৯-এর মালিক আব্দুল মান্নান খান।
প্রকৃতপক্ষে ক্রয় ও বরাদ্দ সুত্রে যথাক্রমে উক্ত প্লটগুলোর মালিক সেক্টর -১০, রোড - ১৩ প্লট নং ৬২/সি প্লট, আলী হোসেন ও হান্নান খান। এবং সেক্টর -০৩, রোড - ০৮, প্লট নং- ০৯ এর মালিক জিয়াউল হক।
প্রতিবেদকের বক্তব্য > হান্নান খান অভিযুক্ত আইজিআর মান্নান খানের ছোট ভাই। মান্নান খান আইজিআর থাকা অবস্থায় প্রভাব খাটিয়ে ফেসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলে ছোট ভাই হান্নানকে অবৈধভাবে ইউপি চেয়ারম্যান বানান। রাজধানীসহ বিভিন্ন জায়গায় এই ভাই,স্ত্রী ও পরিবার পরিজনদের নামে অবৈধ সম্পদ গড়েন। চাকুরী শেষ হওয়ার পর পরিবারের সদস্যদের সাথে এসব নিয়ে ঝামেলা তৈরী হয়।একে অপরের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ শুরু করেন।
জাতীয় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এমন একটি অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নানের স্ত্রী মোসা. শাকিলা বেগম এবং তার দুই ভাই মো. হারুনুর রশিদ খান ও মো. আব্দুল হান্নান খান মিলে মিসেস জরিনা বেগম ও মোহাম্মদ রাশেদ রাজা নামে ভুয়া ওয়ারিশ তৈরি করেন। পরে তাদের নামে বায়না দলিল রেজিস্ট্রি করিয়ে প্লটটি নিজেদের দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালান।
বিচার বিভাগের ক্ষমতার অপব্যবহার করে আব্দুল মান্নান আদালতের মাধ্যমে ভুয়া ওয়ারিশদের পক্ষে রায় পেতে সহযোগিতা করেন। এরপর জরিনা বেগমের মৃত্যুর পর মুহাম্মদ আব্দুল মান্নান নামের এক ব্যক্তির সোনালী ব্যাংকের স্টেটমেন্ট জাল করে জরিনা বেগমের নামে উপস্থাপন করেন। এর মাধ্যমে মোহাম্মদ রাশেদ রাজাকে ভুয়া ওয়ারিশ প্রমাণিত করা হয়।
পরে মো. জিয়াউল হক ভুয়া ওয়ারিশ রাশেদ রাজার কাছ থেকে প্লটটি বায়না করেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে প্লটটি গোপনে জাকির হোসেন, জুবায়ের আলম ও সজীব আহমেদের কাছে বিক্রির জন্য নগদ ২ কোটি টাকা গ্রহণ করেন। জালিয়াতি করা অর্থ দিয়ে জিয়াউল হক তার ছেলেকে অস্ট্রেলিয়া পাঠিয়ে দেন এবং কথিত রাশেদ রাজাকে মালয়েশিয়ায় পাঠান।
পরিস্থিতি বুঝতে পেরে সাবেক আইজিআরের পরিবার রাজউক, রেজিস্ট্রি অফিসসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্লট হস্তান্তরের অনুমতি বন্ধের জন্য লিখিত আবেদন করেন।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন রাউজানের ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জানে আলম জনি। জুলাই গণহত্যার অন্যতম আসামী এবং সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে করিমের সহযোগী হিসেবে পরিচিত জনিকে আজ ভুক্তভোগীরা নিজ বাড়ি থেকে তুলে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড়ে মব সন্ত্রাস, অপতৎপরতা ঠেকাতে অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনকে সাথে নিয়ে নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করায় দূর পাল্লার ৩টি বাস কাউন্টারকে পৃথকভাবে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের মোংলায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে পরিচালিত যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও নিষিদ্ধ সিমফ্রাই জাল জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত এসব সামগ্রীর আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা।
২০ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে জামালপুরের ইসলামপুর ও সরিষাবাড়ী ও মাদারগঞ্জ উপজেলার ২০টি গ্রামের দুই হাজারেরও বেশি মুসলমান পবিত্র ঈদুল আজহা পালন করছেন।
১ দিন আগেদীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন রাউজানের ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জানে আলম জনি। জুলাই গণহত্যার অন্যতম আসামী এবং সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে করিমের সহযোগী হিসেবে পরিচিত জনিকে আজ ভুক্তভোগীরা নিজ বাড়ি থেকে তুলে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছেন।
পঞ্চগড়ে মব সন্ত্রাস, অপতৎপরতা ঠেকাতে অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনকে সাথে নিয়ে নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করায় দূর পাল্লার ৩টি বাস কাউন্টারকে পৃথকভাবে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বাগেরহাটের মোংলায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে পরিচালিত যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও নিষিদ্ধ সিমফ্রাই জাল জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত এসব সামগ্রীর আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে জামালপুরের ইসলামপুর ও সরিষাবাড়ী ও মাদারগঞ্জ উপজেলার ২০টি গ্রামের দুই হাজারেরও বেশি মুসলমান পবিত্র ঈদুল আজহা পালন করছেন।