নিজস্ব প্রতিবেদক
১৮ বছর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের আদেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
এরআগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি এ সংক্রান্ত আপিল ও পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) আবেদনের ওপর ২৫ ফেব্রুয়ারি রায়ের জন্য তারিখ ধার্য করেছিলেন আপিল বিভাগ। পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে ওইদিন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ রায়ের এই তারিখ ধার্য করেন।
২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্মকমিশনের মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে এ নিয়োগ নিয়ে বির্তক হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে এ ৮৫ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুতরা মামলা করলে ২৩ মার্চ তা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। পরে তারা আপিল করলে ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল প্রাশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল তাদের চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষ এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করে শুনানির জন্য নিয়মিত বেঞ্চে পাঠান। সরকারপক্ষের করা আপিল মঞ্জুর করে ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর ৮৫ জনের চাকরি পুনর্বহালের রায় বাতিল করা হয়।এর পর ২০২৩ সালে পৃথক ৫টি আবেদনে আপিল বিভাগে রায়ের পুর্নবিবেচনার আবেদন করেন চাকরিচ্যুতরা।
১৮ বছর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের আদেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
এরআগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি এ সংক্রান্ত আপিল ও পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) আবেদনের ওপর ২৫ ফেব্রুয়ারি রায়ের জন্য তারিখ ধার্য করেছিলেন আপিল বিভাগ। পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে ওইদিন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগ রায়ের এই তারিখ ধার্য করেন।
২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্মকমিশনের মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে এ নিয়োগ নিয়ে বির্তক হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে এ ৮৫ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুতরা মামলা করলে ২৩ মার্চ তা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। পরে তারা আপিল করলে ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল প্রাশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল তাদের চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষ এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করে শুনানির জন্য নিয়মিত বেঞ্চে পাঠান। সরকারপক্ষের করা আপিল মঞ্জুর করে ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর ৮৫ জনের চাকরি পুনর্বহালের রায় বাতিল করা হয়।এর পর ২০২৩ সালে পৃথক ৫টি আবেদনে আপিল বিভাগে রায়ের পুর্নবিবেচনার আবেদন করেন চাকরিচ্যুতরা।
লাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
১১ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
১১ ঘণ্টা আগের্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
১১ ঘণ্টা আগে১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে
১৩ ঘণ্টা আগেলাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
র্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে