মোঃ মাজহারুল পারভেজ
পূর্ব পাশে অভিজাত গুলশান ক্লাব। পশ্চিম পাশে গুলশান লেক। মাঝখানে ছায়া নিবিড় মনোরম পরিবেশে লেকের কোলঘেঁষে ৫০ নম্বর সড়কের ৫ নম্বরের বাড়ি। ২০ কাঠার দ্বিতল ভবনের আনুমানিক এই বাড়ির মূল্য প্রায় ২০০ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১১ বছর ধরে আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য মিলে দখলে রেখেছেন বাড়িটি। বাড়িটি যাতে হাতছাড়া না হয়, এজন্য তারা এখন নাম ভাঙাচ্ছেন এক প্রভাবশালী বিএনপি নেতার।
এই বাড়ির বাসিন্দারা জানায় বাড়িটি সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর। বাড়ীটির ভাড়াটিয়া সাবেক এমপি ও এসকিউ গ্রুপের মালিক এ জেড এম শফিউদ্দন শামীম। বাড়ির প্রধান ফটকে সাঁটানো ছিল এসকিউ গ্রুপের সাইনবোর্ডও। গত ৫ আগস্টের পর রাতারাতি বাড়ির প্রধান ফটক থেকে এই সাইনবোর্ড সরিয়ে ফেলা হয়। এরপর এই বাড়ি নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে রহস্য আরও দানা বাঁধতে শুরু করে।
স্থানীয়রা জানান, এক বছর ধরে পরিত্যক্ত এই বাড়িতে সদ্য সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর লোকজন বসবাস করত। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অফিসে গিয়েও এর প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রথমে রাজউকে এ ফাইল আপাতত নেই বলে জানালেও পরে অবশ্য রেকর্ডরুমেই তা পাওয়া যায়। ফাইলের ওপর র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর ভিজিটিং কার্ড স্টেপলিং করা। আওয়ামী সরকারের প্রভাবশালী এই মন্ত্রীর নির্দেশে রাতারাতি বেকডেটে জাল নথিপত্র তৈরি করে পরিত্যক্ত থেকে অবমুক্ত করা হয়। পরে আবার রাতারাতি গেজেটও হয়ে যায়। এখন অপেক্ষা আছে শুধু অডিট আপত্তি নিষ্পত্তির জন্য। তবে গেজেট নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন রাজউকের একাধিক কর্মকর্তা।
স্টেট-১-এর এক কর্মকর্তা নিখাদ খবরকে বলেন, পরিত্যক্ত বাড়ির ফাইল আমাদের এখানে থাকার কথা নয়। এটি গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে থাকার কথা । তবে রাজউকের রেকর্ড রুমে কী করে আসছে, তা নিয়ে কেউ মুখ খুলতে চাচ্ছেন না।
স্টেট-১-এর সাবেক পরিচালক কামরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনিও আমাদের বলেন বাড়িটি পরিত্যক্ত। পরিত্যক্ত বাড়ির ফাইল সাধারণত মন্ত্রণালয়েই থাকে। এ ছাড়া ফাইলের ওপর সাবেক মন্ত্রীর ভিজিটিং কার্ড কেন রাখা হয়েছে—এ বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই।
রাজউকের রেকর্ড রুম থেকে উদ্ধার হওয়া এই ফাইল ঘেঁটে জানা যায়, গুলশান আবাসিক এলাকায় লেকের কোলঘেঁষে এমডব্লিউ (কে) ব্লকের ৫০নং রাস্তার ৫নং প্লটের জমির পরিমাণ প্রায় ১৯ কাঠা ৬ ছটাক। ১৯৬০ সালে পাওয়ার ওয়াপদার ঢাকার তৎকালীন কমিশনার মৃত নুর মোহাম্মদের ছেলে এ এন মোহাম্মদের নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়। পাঁচ বছর পর ১৯৬৫ সালে একই ব্যক্তির নামে আবার লিজ ইস্যু করা হয়। ১৯৭২ সালের জুনের ৩ তারিখে লিজকৃত এই জমি ১৬/সি আরামবাগ, রমনা, ঢাকার জনৈক আব্দুল আলী সরকারের ছেলে খলিলুর রহমানের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
১৯৭৪ সালে আবারও এই প্লট হাতবদল হয়। ২- নয়াপল্টন ঢাকা এলাকার জনৈক মৌলভী ফয়েজ উদ্দিন আহমেদের মেয়ে মিসেস মাহমুদা বেগমের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৮৪ সালে মাহমুদা বেগম তার নাতি সাদেকুর রহমানকে ওই প্লট দান করে দেন। সাদেকুর রহমানের ঠিকানা দেখানো হয়েছে বাড়ি নং ১৭ রোড নং ২৩ ব্লক-বি, বনানী। তিনি দানের এই সম্পত্তি ২০০৯ সালের ২৬ মে বিল্ডিং ড্রিমস নামে এক প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে দেন। বিল্ডিং ড্রিমসের স্বত্বাধিকারী দেখানো হয়েছে বনানীর ব্লক এইচ-এর ৭নং রোডের ৩৬নং বাড়ি রাজেশ শেঠীকে। ওই ঠিকানায় সরেজমিন পরিদর্শন করে এই বাড়িতে রাজেশ শেঠী নামে কোনো ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এই বাড়িতে কোনো লোক বসবাস করেন না। এটি একটি দ্বিতল ভবন। পুরোটাই ও’প্লে ইটালিয়ান বিস্ট্র নামে একটি রেস্তোরাঁ। দুই বছর ধরে এই রেস্তোরাঁ এখানে ব্যবসা করে আসছে। রেস্তোরাঁর ম্যানেজার আব্দুল মোকাব্বর কাইয়ুম বলেন, আমাদের আগে এই বাড়িটি একটি সেলুন ছিল। বাড়ির মালিকের নাম ইশতিয়াক হোসেন।
২০০৯ সালের ২৭ মে রাজউকে বিল্ডিং ড্রিমস লিমিটেডের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজেশ শেঠী নামজারির জন্য আবেদন করেন। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এবং হস্তান্তর দলিল নং-৩৬৪২, তারিখ ১০/০৫/০৯ ইং-এর আলোকে কোনো তথ্য গোপন না করার শর্তে নামজারি দেওয়া হয়। তবে কোনো কারণে ভবিষ্যতে কোনো আইনি জটিলতার/মামলার উদ্ভব হলে তার দায়দায়িত্ব রাজেশ শেঠীর ওপর বর্তাবে বলে শর্ত জুড়ে দেয় রাজউক।
রাজেশ শেঠী আবার তা হস্তান্তর করেন হাছবিনা মাহবুবের কাছে। হাছবিনা মাহবুব তার ঠিকানা দেখিয়েছেন গুলশানের ৫০ নম্বর সড়কের পরিত্যক্ত এই ৫নং প্লট। এই ঠিকানায় তাকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
১৯৯৬ সালে ১৬২টি প্লটের সঙ্গে এই প্লটটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়য়ক বিভাগ পরিত্যক্ত সম্পত্তি ১৯৮৬ (এস আরও নং-৩৬৪), ৬৫ ও ২৮৮নং বইয়ে ‘খ’ তালিকার ১০নং সিরিয়ালে উল্লেখ রয়েছে।
বিতর্কিত এই বাড়ির নিরাপত্তা প্রহরী মিজানুর রহমান নিখাদ খবরকে বলেন, বিাড়িটি আগে আমাদের ছিল। এখন এই বাড়ির মালিক বিএনপির এক নেতা। কীভাবে মালিক হলো—জানতে চাইলে নিরাপত্তা প্রহরী বাড়ির প্রধান ফটকে সাঁটানো এসকিউ ট্রেডিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম মেশিনারিজ ডিভিশনের একটি সাইনবোর্ড খুলতে খুলতে বলেন, এ বিষয়ে এর চেয়ে বেশি আর কিছু জানি না। তড়িঘড়ি করে কেন সাইনবোর্ডটি খুলে ফেলা হচ্ছে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দোতলায় স্যারেরা আছেন, তাদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে ওপরে উঠে এসকিউ গ্রুপের ট্রান্সপোর্ট বিভাগের প্রধান সৈয়দ মেহরাব আলীর কাছে এই বাড়ির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ সম্পত্তি এসকিউ গ্রুপের। কীভাবে এই সম্পত্তির মালিক হয়েছেন—এ বিষয়ে জানতে চাইলে এ-সংক্রান্ত কোনো কাগজপত্র দেখাতে অস্বীকার করেন তিনি
পূর্ব পাশে অভিজাত গুলশান ক্লাব। পশ্চিম পাশে গুলশান লেক। মাঝখানে ছায়া নিবিড় মনোরম পরিবেশে লেকের কোলঘেঁষে ৫০ নম্বর সড়কের ৫ নম্বরের বাড়ি। ২০ কাঠার দ্বিতল ভবনের আনুমানিক এই বাড়ির মূল্য প্রায় ২০০ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১১ বছর ধরে আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য মিলে দখলে রেখেছেন বাড়িটি। বাড়িটি যাতে হাতছাড়া না হয়, এজন্য তারা এখন নাম ভাঙাচ্ছেন এক প্রভাবশালী বিএনপি নেতার।
এই বাড়ির বাসিন্দারা জানায় বাড়িটি সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর। বাড়ীটির ভাড়াটিয়া সাবেক এমপি ও এসকিউ গ্রুপের মালিক এ জেড এম শফিউদ্দন শামীম। বাড়ির প্রধান ফটকে সাঁটানো ছিল এসকিউ গ্রুপের সাইনবোর্ডও। গত ৫ আগস্টের পর রাতারাতি বাড়ির প্রধান ফটক থেকে এই সাইনবোর্ড সরিয়ে ফেলা হয়। এরপর এই বাড়ি নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে রহস্য আরও দানা বাঁধতে শুরু করে।
স্থানীয়রা জানান, এক বছর ধরে পরিত্যক্ত এই বাড়িতে সদ্য সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর লোকজন বসবাস করত। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) অফিসে গিয়েও এর প্রমাণ পাওয়া যায়। প্রথমে রাজউকে এ ফাইল আপাতত নেই বলে জানালেও পরে অবশ্য রেকর্ডরুমেই তা পাওয়া যায়। ফাইলের ওপর র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর ভিজিটিং কার্ড স্টেপলিং করা। আওয়ামী সরকারের প্রভাবশালী এই মন্ত্রীর নির্দেশে রাতারাতি বেকডেটে জাল নথিপত্র তৈরি করে পরিত্যক্ত থেকে অবমুক্ত করা হয়। পরে আবার রাতারাতি গেজেটও হয়ে যায়। এখন অপেক্ষা আছে শুধু অডিট আপত্তি নিষ্পত্তির জন্য। তবে গেজেট নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন রাজউকের একাধিক কর্মকর্তা।
স্টেট-১-এর এক কর্মকর্তা নিখাদ খবরকে বলেন, পরিত্যক্ত বাড়ির ফাইল আমাদের এখানে থাকার কথা নয়। এটি গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে থাকার কথা । তবে রাজউকের রেকর্ড রুমে কী করে আসছে, তা নিয়ে কেউ মুখ খুলতে চাচ্ছেন না।
স্টেট-১-এর সাবেক পরিচালক কামরুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনিও আমাদের বলেন বাড়িটি পরিত্যক্ত। পরিত্যক্ত বাড়ির ফাইল সাধারণত মন্ত্রণালয়েই থাকে। এ ছাড়া ফাইলের ওপর সাবেক মন্ত্রীর ভিজিটিং কার্ড কেন রাখা হয়েছে—এ বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই।
রাজউকের রেকর্ড রুম থেকে উদ্ধার হওয়া এই ফাইল ঘেঁটে জানা যায়, গুলশান আবাসিক এলাকায় লেকের কোলঘেঁষে এমডব্লিউ (কে) ব্লকের ৫০নং রাস্তার ৫নং প্লটের জমির পরিমাণ প্রায় ১৯ কাঠা ৬ ছটাক। ১৯৬০ সালে পাওয়ার ওয়াপদার ঢাকার তৎকালীন কমিশনার মৃত নুর মোহাম্মদের ছেলে এ এন মোহাম্মদের নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়। পাঁচ বছর পর ১৯৬৫ সালে একই ব্যক্তির নামে আবার লিজ ইস্যু করা হয়। ১৯৭২ সালের জুনের ৩ তারিখে লিজকৃত এই জমি ১৬/সি আরামবাগ, রমনা, ঢাকার জনৈক আব্দুল আলী সরকারের ছেলে খলিলুর রহমানের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
১৯৭৪ সালে আবারও এই প্লট হাতবদল হয়। ২- নয়াপল্টন ঢাকা এলাকার জনৈক মৌলভী ফয়েজ উদ্দিন আহমেদের মেয়ে মিসেস মাহমুদা বেগমের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৮৪ সালে মাহমুদা বেগম তার নাতি সাদেকুর রহমানকে ওই প্লট দান করে দেন। সাদেকুর রহমানের ঠিকানা দেখানো হয়েছে বাড়ি নং ১৭ রোড নং ২৩ ব্লক-বি, বনানী। তিনি দানের এই সম্পত্তি ২০০৯ সালের ২৬ মে বিল্ডিং ড্রিমস নামে এক প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে দেন। বিল্ডিং ড্রিমসের স্বত্বাধিকারী দেখানো হয়েছে বনানীর ব্লক এইচ-এর ৭নং রোডের ৩৬নং বাড়ি রাজেশ শেঠীকে। ওই ঠিকানায় সরেজমিন পরিদর্শন করে এই বাড়িতে রাজেশ শেঠী নামে কোনো ব্যক্তিকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এই বাড়িতে কোনো লোক বসবাস করেন না। এটি একটি দ্বিতল ভবন। পুরোটাই ও’প্লে ইটালিয়ান বিস্ট্র নামে একটি রেস্তোরাঁ। দুই বছর ধরে এই রেস্তোরাঁ এখানে ব্যবসা করে আসছে। রেস্তোরাঁর ম্যানেজার আব্দুল মোকাব্বর কাইয়ুম বলেন, আমাদের আগে এই বাড়িটি একটি সেলুন ছিল। বাড়ির মালিকের নাম ইশতিয়াক হোসেন।
২০০৯ সালের ২৭ মে রাজউকে বিল্ডিং ড্রিমস লিমিটেডের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজেশ শেঠী নামজারির জন্য আবেদন করেন। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এবং হস্তান্তর দলিল নং-৩৬৪২, তারিখ ১০/০৫/০৯ ইং-এর আলোকে কোনো তথ্য গোপন না করার শর্তে নামজারি দেওয়া হয়। তবে কোনো কারণে ভবিষ্যতে কোনো আইনি জটিলতার/মামলার উদ্ভব হলে তার দায়দায়িত্ব রাজেশ শেঠীর ওপর বর্তাবে বলে শর্ত জুড়ে দেয় রাজউক।
রাজেশ শেঠী আবার তা হস্তান্তর করেন হাছবিনা মাহবুবের কাছে। হাছবিনা মাহবুব তার ঠিকানা দেখিয়েছেন গুলশানের ৫০ নম্বর সড়কের পরিত্যক্ত এই ৫নং প্লট। এই ঠিকানায় তাকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
১৯৯৬ সালে ১৬২টি প্লটের সঙ্গে এই প্লটটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়য়ক বিভাগ পরিত্যক্ত সম্পত্তি ১৯৮৬ (এস আরও নং-৩৬৪), ৬৫ ও ২৮৮নং বইয়ে ‘খ’ তালিকার ১০নং সিরিয়ালে উল্লেখ রয়েছে।
বিতর্কিত এই বাড়ির নিরাপত্তা প্রহরী মিজানুর রহমান নিখাদ খবরকে বলেন, বিাড়িটি আগে আমাদের ছিল। এখন এই বাড়ির মালিক বিএনপির এক নেতা। কীভাবে মালিক হলো—জানতে চাইলে নিরাপত্তা প্রহরী বাড়ির প্রধান ফটকে সাঁটানো এসকিউ ট্রেডিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম মেশিনারিজ ডিভিশনের একটি সাইনবোর্ড খুলতে খুলতে বলেন, এ বিষয়ে এর চেয়ে বেশি আর কিছু জানি না। তড়িঘড়ি করে কেন সাইনবোর্ডটি খুলে ফেলা হচ্ছে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দোতলায় স্যারেরা আছেন, তাদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে ওপরে উঠে এসকিউ গ্রুপের ট্রান্সপোর্ট বিভাগের প্রধান সৈয়দ মেহরাব আলীর কাছে এই বাড়ির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ সম্পত্তি এসকিউ গ্রুপের। কীভাবে এই সম্পত্তির মালিক হয়েছেন—এ বিষয়ে জানতে চাইলে এ-সংক্রান্ত কোনো কাগজপত্র দেখাতে অস্বীকার করেন তিনি
রাঙামাটির কাউখালীতে মারমা তরুণীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ হয়েছে। তবে মো. ফাহিম ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তার সাথে ঐ তরুণীর আড়াই বছর ধরে প্রেম-স্বামী ও স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ছিল। বরং ঐ তরুণী কিছু দিন আগে আমাকে বাদ দিয়ে নতুন সম্পর্ক গড়েছে অন্য যুবকের।
৩ ঘণ্টা আগেনরসিংদীতে স্ত্রীকে হত্যা করে নিজে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে রাজু মিয়া নামের এক ব্যক্তি। রাজু মিয়া নরসিংদী সদর উপজেলার বালুসাই গ্রামের বাসিন্দা। তার পিতা মৃত আলী মোহাম্মদ।
৩ ঘণ্টা আগেশুক্রবার বিকেলে গাজীপুরের টঙ্গীতে দুই শিশুকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় তাদের মা আলেয়া বেগম (৩০) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ পাশবিক ও মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পর শনিবার (১৯ এপ্রিল) টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হলে অভিযুক্ত আসামীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মামলার নম্বর–৩৪।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে এসএসসি পরীক্ষার্থী কন্যাকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয় তার বাবা আকরাম হোসেনকে। এই নৃশংস ঘটনার মূল অভিযুক্ত নান্টু ও তার সহযোগী খোকন মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৫।
১০ ঘণ্টা আগেরাঙামাটির কাউখালীতে মারমা তরুণীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ হয়েছে। তবে মো. ফাহিম ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তার সাথে ঐ তরুণীর আড়াই বছর ধরে প্রেম-স্বামী ও স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ছিল। বরং ঐ তরুণী কিছু দিন আগে আমাকে বাদ দিয়ে নতুন সম্পর্ক গড়েছে অন্য যুবকের।
নরসিংদীতে স্ত্রীকে হত্যা করে নিজে ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে রাজু মিয়া নামের এক ব্যক্তি। রাজু মিয়া নরসিংদী সদর উপজেলার বালুসাই গ্রামের বাসিন্দা। তার পিতা মৃত আলী মোহাম্মদ।
শুক্রবার বিকেলে গাজীপুরের টঙ্গীতে দুই শিশুকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় তাদের মা আলেয়া বেগম (৩০) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ পাশবিক ও মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পর শনিবার (১৯ এপ্রিল) টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হলে অভিযুক্ত আসামীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মামলার নম্বর–৩৪।
রাজশাহীতে এসএসসি পরীক্ষার্থী কন্যাকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয় তার বাবা আকরাম হোসেনকে। এই নৃশংস ঘটনার মূল অভিযুক্ত নান্টু ও তার সহযোগী খোকন মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৫।