নিখাদ খবর ডেস্ক
রাজধানীর মধ্যবাড্ডার গুদারাঘাট এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুলশান থানা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক কামরুল আহসান সাধন নিহত হয়েছেন।
রোববার (২৫ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুই ব্যক্তি পেছন থেকে তাকে গুলি করে। খুব কাছ থেকে ছোড়া গুলিতে মুহূর্তেই লুটিয়ে পড়েন তিনি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রাজনৈতিক কাজ শেষে, গুদারাঘাটের ৪ নম্বর সড়কের একটি দোকানের সামনে চেয়ারে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন তিনি। এমন সময় পেছন থেকে এসে দুই যুবক খুব কাছ তাকে থেকে গুলি করে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সাধনের রক্তাক্ত দেহ সেখানেই পড়েছিলো বেশ কিছু সময়।
পরে কয়েকজন যুবক এসে তাকে উদ্ধার করে মহাখালীর একটি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে পাঠানো হয় জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের স্ত্রীর দাবি, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে হয়েছে এমন হত্যাকাণ্ড। তিনি স্বামী হত্যার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চান। সাধনের গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর সদরে। স্ত্রী জানান, জানাজা শেষে আশুলিয়ার কামারপাড়ার একটি কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
বাড্ডা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দুই হামলাকারীর মুখে মাস্ক ছিল। তারা একাধিক রাউন্ড গুলি চালায়। নিহতের বুক, পিঠ ও ঘাড়ে গুলির আঘাত ছিল।
রাজধানীর মধ্যবাড্ডার গুদারাঘাট এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুলশান থানা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক কামরুল আহসান সাধন নিহত হয়েছেন।
রোববার (২৫ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুই ব্যক্তি পেছন থেকে তাকে গুলি করে। খুব কাছ থেকে ছোড়া গুলিতে মুহূর্তেই লুটিয়ে পড়েন তিনি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রাজনৈতিক কাজ শেষে, গুদারাঘাটের ৪ নম্বর সড়কের একটি দোকানের সামনে চেয়ারে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন তিনি। এমন সময় পেছন থেকে এসে দুই যুবক খুব কাছ তাকে থেকে গুলি করে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সাধনের রক্তাক্ত দেহ সেখানেই পড়েছিলো বেশ কিছু সময়।
পরে কয়েকজন যুবক এসে তাকে উদ্ধার করে মহাখালীর একটি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে পাঠানো হয় জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটে। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতের স্ত্রীর দাবি, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে হয়েছে এমন হত্যাকাণ্ড। তিনি স্বামী হত্যার দৃষ্টান্তমূলক বিচার চান। সাধনের গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর সদরে। স্ত্রী জানান, জানাজা শেষে আশুলিয়ার কামারপাড়ার একটি কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
বাড্ডা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দুই হামলাকারীর মুখে মাস্ক ছিল। তারা একাধিক রাউন্ড গুলি চালায়। নিহতের বুক, পিঠ ও ঘাড়ে গুলির আঘাত ছিল।