অনলাইন ডেস্ক
ঢাকার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে প্রায় আট মাস আগে সংঘটিত ৭০ ভরি স্বর্ণ লুটের ঘটনায় পুলিশের চার সদস্যের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিন পুলিশ সদস্যসহ মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক (এসআই) রিপন সরকার, কনস্টেবল মিজানুর রহমান ও আবু বকর। এছাড়া লুটের কাজে ব্যবহার করা মাইক্রোবাসের চালক আব্দুস সালামকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা এখন কারাগারে আছেন।
রমনা জোনের ডিবি পুলিশের তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মো. ইরফান খান এ তথ্য জানান।
গোয়েন্দা পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে, আসামিরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের অংশ হিসেবে এই লুটের ঘটনায় জড়িত ছিল। তদন্ত অব্যাহত রয়েছে, এবং বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম ২০২৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর খালা ও খালাতো বোনকে নিয়ে ঢাকায় আসেন। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উবারের একটি প্রাইভেট কারে করে পুরান ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হন তারা। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল পার হওয়ার পরপরই পুলিশের স্টিকার লাগানো একটি কালো মাইক্রোবাস তাদের গতিরোধ করে। চার ব্যক্তি নিজেদের যৌথ বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে সাইফুলসহ সবাইকে মাইক্রোবাসে তুলে নেয়।
সাইফুল ইসলামের ভাষ্য অনুযায়ী, গাড়িতে তুলে নেওয়ার পর তাদের মারধর করা হয় এবং ভয় দেখিয়ে সঙ্গে থাকা ৭০ ভরি সোনা লুটে নেয় দুর্বৃত্তরা। এরপর তাদের রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় নামিয়ে দেওয়া হয়।
ঘটনার পর দীর্ঘদিন মামলা না করলেও অবশেষে ২০২৪ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি সাইফুল ইসলাম মামলা দায়ের করেন। মামলার পরদিন মাইক্রোবাসের চালক আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। তার তথ্যের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয় কনস্টেবল মিজানুর রহমানকে, যিনি পরে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তার জবানবন্দিতে উঠে আসে এসআই রিপন সরকারের নাম, যিনি সোনা লুটের মূল পরিকল্পনাকারী।
ডিবি পুলিশের এসআই ইরফান খান জানিয়েছেন, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের শনাক্ত করা হয়েছে। এখনো পলাতক আরেক কনস্টেবল হানিফকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ঘটনাটি তদন্তে আরও অগ্রগতি আশা করছে ডিবি পুলিশ।
ঢাকার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে প্রায় আট মাস আগে সংঘটিত ৭০ ভরি স্বর্ণ লুটের ঘটনায় পুলিশের চার সদস্যের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিন পুলিশ সদস্যসহ মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক (এসআই) রিপন সরকার, কনস্টেবল মিজানুর রহমান ও আবু বকর। এছাড়া লুটের কাজে ব্যবহার করা মাইক্রোবাসের চালক আব্দুস সালামকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। তারা এখন কারাগারে আছেন।
রমনা জোনের ডিবি পুলিশের তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মো. ইরফান খান এ তথ্য জানান।
গোয়েন্দা পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে, আসামিরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের অংশ হিসেবে এই লুটের ঘটনায় জড়িত ছিল। তদন্ত অব্যাহত রয়েছে, এবং বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম ২০২৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর খালা ও খালাতো বোনকে নিয়ে ঢাকায় আসেন। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উবারের একটি প্রাইভেট কারে করে পুরান ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হন তারা। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল পার হওয়ার পরপরই পুলিশের স্টিকার লাগানো একটি কালো মাইক্রোবাস তাদের গতিরোধ করে। চার ব্যক্তি নিজেদের যৌথ বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে সাইফুলসহ সবাইকে মাইক্রোবাসে তুলে নেয়।
সাইফুল ইসলামের ভাষ্য অনুযায়ী, গাড়িতে তুলে নেওয়ার পর তাদের মারধর করা হয় এবং ভয় দেখিয়ে সঙ্গে থাকা ৭০ ভরি সোনা লুটে নেয় দুর্বৃত্তরা। এরপর তাদের রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় নামিয়ে দেওয়া হয়।
ঘটনার পর দীর্ঘদিন মামলা না করলেও অবশেষে ২০২৪ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি সাইফুল ইসলাম মামলা দায়ের করেন। মামলার পরদিন মাইক্রোবাসের চালক আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। তার তথ্যের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার করা হয় কনস্টেবল মিজানুর রহমানকে, যিনি পরে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তার জবানবন্দিতে উঠে আসে এসআই রিপন সরকারের নাম, যিনি সোনা লুটের মূল পরিকল্পনাকারী।
ডিবি পুলিশের এসআই ইরফান খান জানিয়েছেন, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের শনাক্ত করা হয়েছে। এখনো পলাতক আরেক কনস্টেবল হানিফকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। ঘটনাটি তদন্তে আরও অগ্রগতি আশা করছে ডিবি পুলিশ।
খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেবস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
২ দিন আগেঅভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
২ দিন আগেখাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
ভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
বস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
অভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়