নিজস্ব প্রতিবেদক
দেশের মোবাইল টাওয়ার কোম্পানি ইডটকো কর্তৃপক্ষ অন্যায় অযৌক্তিক ও বেআইনিভাবে ১৭০ শ্রমিক ছাঁটাই করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। আর সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন চাকরিচ্যুৎ শ্রমিকরা।
তারা বলেন, আমাদের কর্মস্থলে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনার মধ্য দিয়ে শ্রম আইন লঙ্ঘনের গুরুতর উদাহরণ প্রকাশ পেয়েছে। শ্রমিকদের বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই, ব্যাখ্যা ছাড়াই এবং প্রত্যাবাসনের সুযোগ ছাড়াই বরখাস্ত করা হয়েছে, যা আইন দ্বারা গ্যারান্টি দেওয়া বিষয় গুলোর সরাসরি লঙ্ঘন।
অন্যায় ছাঁটাই। চাকরি হ্রাস বা অপ্রয়জোনীয়তার ক্ষেত্রে অবসরের অর্থ প্রদান, এই অধিকারগুলো অস্বীকার করা হয়েছে। এছাড়া, আমাদের মধ্যে অনেককে তাৎক্ষণিকভাবে চলে যেতে বলা হয়েছে কিছু ক্ষেত্রে ফোন কল দ্বারা,। এটি অবৈধ, অমানবিক এবং অগ্রহণযোগ্য। আমরা এই ছাঁটাইগুলির জন্য তাৎক্ষণিক তদন্ত এবং সমস্ত প্রভাবিত শ্রমিকদের পুনর্নিয়োগ বা ক্ষতিপূরণ দাবি করছি। বেতন আইন লঙ্ঘন: শ্রমিকদের অবশ্যই আইনগত সর্বনিম্ন বেতন প্রদান করতে হবে। পেমেন্ট সময়মত, সম্পূর্ণ এবং স্বাচ্ছ হতে হবে। আইনগত সর্বনিম্নের নিচে বেতন ১৫ থেকে ১৬ ঘন্টা কাজ করানোর পরে ও ন্যায্য মজুরি না দেওয়া অতিরিক্ত ঘণ্টার কাজ করার পরেও কোন অতিরিক্ত বেতন নয় এই কার্যক্রমগুলি সরাসরি সংশ্লিষ্ট স্থানীয় বেতন আইন লঙ্ঘন করে। তারা শুধু অবৈধ নয় তারা শ্রম আইনের অধীনে অপরাধ। আমরা দান চাইছি না। আমরা আইনানুগ সম্মান ও আমাদের শ্রমের জন্য দাবী করছি। আমাদের আইনি ও নৈতিক দাবি:
১. জাতীয় শ্রম আইনের সাথে অবিলম্বে সঙ্গতি
২. চাকরি স্থায়ীকরণ
২. যথাযথ প্রক্রিয়া ছাড়াই বরখাস্ত হওয়া কর্মচারীদের পুনরায় নিয়োগ ও পূর্ণ ক্ষতিপূরণ
৩. সকল অতিরিক্ত ঘণ্টার কাজ করার বকেয়ার পরিশোধ এবং আইনি ন্যূনতম বেতনের বাস্তবায়ন
৪. আইন অনুযায়ী সকল কর্মচারীর জন্য লিখিত চুক্তি
৫. কর্মচারী এবং ইউনিয়ন কর্মকর্তাদের জন্য আইনি প্রতিনিধিত্ব নিয়ে আলোচনা
৬. ডিউটি করতে হয় সপ্তাহে ৭ মাসে ৩০ দিন (সাপ্তাহিক ছুটি গভমেন্ট হলিডে হলেও করতে হবে)
৭. অভারটাইম সুবিধা।
৮. প্রফিট শেয়ার।
৯. প্রভিডেন্ট ফান্ড।
১০. সার্ভিস বেনিফিট
১১. কে.পি.আই বোনাস
১২. ওভার টাইম
১৩. লাষ্ট ৩ মাস বেতন
সরকার ও জনসাধারণের আহবানশ্রম মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি: আমরা আপনাদের আইনের বাস্তবায়ন করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। এই লঙ্ঘনগুলোর তদন্ত করুন। শ্রমিকদের রক্ষা করুন। আমাদের দেশের শ্রমের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করুন।
দেশের মোবাইল টাওয়ার কোম্পানি ইডটকো কর্তৃপক্ষ অন্যায় অযৌক্তিক ও বেআইনিভাবে ১৭০ শ্রমিক ছাঁটাই করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। আর সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন চাকরিচ্যুৎ শ্রমিকরা।
তারা বলেন, আমাদের কর্মস্থলে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনার মধ্য দিয়ে শ্রম আইন লঙ্ঘনের গুরুতর উদাহরণ প্রকাশ পেয়েছে। শ্রমিকদের বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই, ব্যাখ্যা ছাড়াই এবং প্রত্যাবাসনের সুযোগ ছাড়াই বরখাস্ত করা হয়েছে, যা আইন দ্বারা গ্যারান্টি দেওয়া বিষয় গুলোর সরাসরি লঙ্ঘন।
অন্যায় ছাঁটাই। চাকরি হ্রাস বা অপ্রয়জোনীয়তার ক্ষেত্রে অবসরের অর্থ প্রদান, এই অধিকারগুলো অস্বীকার করা হয়েছে। এছাড়া, আমাদের মধ্যে অনেককে তাৎক্ষণিকভাবে চলে যেতে বলা হয়েছে কিছু ক্ষেত্রে ফোন কল দ্বারা,। এটি অবৈধ, অমানবিক এবং অগ্রহণযোগ্য। আমরা এই ছাঁটাইগুলির জন্য তাৎক্ষণিক তদন্ত এবং সমস্ত প্রভাবিত শ্রমিকদের পুনর্নিয়োগ বা ক্ষতিপূরণ দাবি করছি। বেতন আইন লঙ্ঘন: শ্রমিকদের অবশ্যই আইনগত সর্বনিম্ন বেতন প্রদান করতে হবে। পেমেন্ট সময়মত, সম্পূর্ণ এবং স্বাচ্ছ হতে হবে। আইনগত সর্বনিম্নের নিচে বেতন ১৫ থেকে ১৬ ঘন্টা কাজ করানোর পরে ও ন্যায্য মজুরি না দেওয়া অতিরিক্ত ঘণ্টার কাজ করার পরেও কোন অতিরিক্ত বেতন নয় এই কার্যক্রমগুলি সরাসরি সংশ্লিষ্ট স্থানীয় বেতন আইন লঙ্ঘন করে। তারা শুধু অবৈধ নয় তারা শ্রম আইনের অধীনে অপরাধ। আমরা দান চাইছি না। আমরা আইনানুগ সম্মান ও আমাদের শ্রমের জন্য দাবী করছি। আমাদের আইনি ও নৈতিক দাবি:
১. জাতীয় শ্রম আইনের সাথে অবিলম্বে সঙ্গতি
২. চাকরি স্থায়ীকরণ
২. যথাযথ প্রক্রিয়া ছাড়াই বরখাস্ত হওয়া কর্মচারীদের পুনরায় নিয়োগ ও পূর্ণ ক্ষতিপূরণ
৩. সকল অতিরিক্ত ঘণ্টার কাজ করার বকেয়ার পরিশোধ এবং আইনি ন্যূনতম বেতনের বাস্তবায়ন
৪. আইন অনুযায়ী সকল কর্মচারীর জন্য লিখিত চুক্তি
৫. কর্মচারী এবং ইউনিয়ন কর্মকর্তাদের জন্য আইনি প্রতিনিধিত্ব নিয়ে আলোচনা
৬. ডিউটি করতে হয় সপ্তাহে ৭ মাসে ৩০ দিন (সাপ্তাহিক ছুটি গভমেন্ট হলিডে হলেও করতে হবে)
৭. অভারটাইম সুবিধা।
৮. প্রফিট শেয়ার।
৯. প্রভিডেন্ট ফান্ড।
১০. সার্ভিস বেনিফিট
১১. কে.পি.আই বোনাস
১২. ওভার টাইম
১৩. লাষ্ট ৩ মাস বেতন
সরকার ও জনসাধারণের আহবানশ্রম মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি: আমরা আপনাদের আইনের বাস্তবায়ন করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। এই লঙ্ঘনগুলোর তদন্ত করুন। শ্রমিকদের রক্ষা করুন। আমাদের দেশের শ্রমের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত করুন।
খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
২ দিন আগেঅভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
২ দিন আগেখাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
ভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
বস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
অভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়