নিজস্ব প্রতিবেদক
বৈষম্যমূলক ড্যাপ (২০২২-২০৩৫) বাতিল ও ইমারত বিধিমালা ২০২৫ বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় আবাসন কোম্পানি, অ্যাসোসিয়েশনের নেতা ও ভূমির মালিকরা উপস্থিত ছিলেন।
রিহ্যাব সভাপতি মো. ওয়াহিদুজ্জামান মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন। ঢাকার ডেভেলপার কোম্পানির প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন জমির মালিকেরা এ মানববন্ধনে অংশ নেন।
এ সময় রিহ্যাব সভাপতি মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে ইমারত বিধিমালা ২০২৫ বাস্তবায়ন করতে হবে। বিগত সরকার স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে বেআইনিভাবে ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ প্রকাশ করেছিল। এর মাধ্যমে ঢাকায় ভবন নির্মাণের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। নগরবাসীর ভবন নির্মাণের অধিকারের ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে কৃষিজমি ও বন্যাপ্রবাহ এলাকা দ্রুতগতিতে হ্রাস পাচ্ছে। খবর বিজ্ঞপ্তি।
রিহ্যাব সভাপতি আরও বলেন, বিগত সরকারের সুবিধাবাদী কয়েকজন নগর–পরিকল্পনাবিদ নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য এ পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরা এখন মায়াকান্না করছেন। আবাসন খাত ধ্বংস হলে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হবে। অনেক মানুষ বেকার হবেন। ইতিমধ্যে ড্যাপের কারণে নির্মাণ খাত ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। সরকারের রাজস্ব আয় উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। বেকারত্ব দিন দিন বাড়ছে। পাশাপাশি সংযোগ শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষতির মুখে পড়ছে। সে কারণে এই ড্যাপ অতি দ্রুত বাতিল করে জনবান্ধব নতুন ড্যাপ প্রণয়নের দাবি জানান তিনি।
রিহ্যাব সহসভাপতি আবদুল লতিফ বলেন, ‘আমরা অনেক দিন ধরে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। আমাদের দাবি দ্রুত সময়ের মধ্যে না মানলে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
রিহ্যাবের মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান লাবিব বিল্লাহ বলেন, ভবনের আয়তন (ফ্লোর এরিয়া রেশিও) কমিয়ে দেওয়ার ফলে ভূমিমালিকেরা ভবন নির্মাণে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। এর ফলে পাড়া-মহল্লার রাস্তাগুলো অপ্রশস্ত থেকে যাচ্ছে। ফাঁকা জায়গা ও পুরোনো জরাজীর্ণ ভবনগুলো অস্বাস্থ্যকর হয়ে যাচ্ছে।
লাবিব বিল্লাহর অভিযোগ, ঢাকা নগরের ৮০ শতাংশ জায়গা অপরিকল্পিত রেখে নগরবাসীকে মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। একদিকে যেমন পরিবেশের বিপর্যয় হবে, অন্যদিকে নগরবাসী আবাসনের মতো মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে।
মানববন্ধনে রিহ্যাবের পরিচালক এ এফ এম উবায়দুল্লাহ, হারুন অর রশিদ, মো. আউয়ুব আলী, দেওয়ান নাসিরুল হক, লায়ন সুরুজ সরদার, মিরাজ মুক্তাদির, শেখ কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বৈষম্যমূলক ড্যাপ (২০২২-২০৩৫) বাতিল ও ইমারত বিধিমালা ২০২৫ বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় আবাসন কোম্পানি, অ্যাসোসিয়েশনের নেতা ও ভূমির মালিকরা উপস্থিত ছিলেন।
রিহ্যাব সভাপতি মো. ওয়াহিদুজ্জামান মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন। ঢাকার ডেভেলপার কোম্পানির প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন জমির মালিকেরা এ মানববন্ধনে অংশ নেন।
এ সময় রিহ্যাব সভাপতি মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে ইমারত বিধিমালা ২০২৫ বাস্তবায়ন করতে হবে। বিগত সরকার স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে বেআইনিভাবে ড্যাপ ২০২২-২০৩৫ প্রকাশ করেছিল। এর মাধ্যমে ঢাকায় ভবন নির্মাণের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। নগরবাসীর ভবন নির্মাণের অধিকারের ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে কৃষিজমি ও বন্যাপ্রবাহ এলাকা দ্রুতগতিতে হ্রাস পাচ্ছে। খবর বিজ্ঞপ্তি।
রিহ্যাব সভাপতি আরও বলেন, বিগত সরকারের সুবিধাবাদী কয়েকজন নগর–পরিকল্পনাবিদ নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য এ পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরা এখন মায়াকান্না করছেন। আবাসন খাত ধ্বংস হলে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হবে। অনেক মানুষ বেকার হবেন। ইতিমধ্যে ড্যাপের কারণে নির্মাণ খাত ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। সরকারের রাজস্ব আয় উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। বেকারত্ব দিন দিন বাড়ছে। পাশাপাশি সংযোগ শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষতির মুখে পড়ছে। সে কারণে এই ড্যাপ অতি দ্রুত বাতিল করে জনবান্ধব নতুন ড্যাপ প্রণয়নের দাবি জানান তিনি।
রিহ্যাব সহসভাপতি আবদুল লতিফ বলেন, ‘আমরা অনেক দিন ধরে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছি। আমাদের দাবি দ্রুত সময়ের মধ্যে না মানলে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
রিহ্যাবের মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান লাবিব বিল্লাহ বলেন, ভবনের আয়তন (ফ্লোর এরিয়া রেশিও) কমিয়ে দেওয়ার ফলে ভূমিমালিকেরা ভবন নির্মাণে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন। এর ফলে পাড়া-মহল্লার রাস্তাগুলো অপ্রশস্ত থেকে যাচ্ছে। ফাঁকা জায়গা ও পুরোনো জরাজীর্ণ ভবনগুলো অস্বাস্থ্যকর হয়ে যাচ্ছে।
লাবিব বিল্লাহর অভিযোগ, ঢাকা নগরের ৮০ শতাংশ জায়গা অপরিকল্পিত রেখে নগরবাসীকে মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। একদিকে যেমন পরিবেশের বিপর্যয় হবে, অন্যদিকে নগরবাসী আবাসনের মতো মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে।
মানববন্ধনে রিহ্যাবের পরিচালক এ এফ এম উবায়দুল্লাহ, হারুন অর রশিদ, মো. আউয়ুব আলী, দেওয়ান নাসিরুল হক, লায়ন সুরুজ সরদার, মিরাজ মুক্তাদির, শেখ কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নানান অভিযোগে ও বরিশালে কোস্টগার্ডের দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেদীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন রাউজানের ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জানে আলম জনি। জুলাই গণহত্যার অন্যতম আসামী এবং সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে করিমের সহযোগী হিসেবে পরিচিত জনিকে আজ ভুক্তভোগীরা নিজ বাড়ি থেকে তুলে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছেন।
১ দিন আগেপঞ্চগড়ে মব সন্ত্রাস, অপতৎপরতা ঠেকাতে অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনকে সাথে নিয়ে নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করায় দূর পাল্লার ৩টি বাস কাউন্টারকে পৃথকভাবে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
২ দিন আগেবাগেরহাটের মোংলায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে পরিচালিত যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও নিষিদ্ধ সিমফ্রাই জাল জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত এসব সামগ্রীর আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা।
২ দিন আগেনানান অভিযোগে ও বরিশালে কোস্টগার্ডের দায়ের করা মামলার পর ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের যাত্রীবাহী নৌযান এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গ্রেপ্তার হয়েছেন রাউজানের ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জানে আলম জনি। জুলাই গণহত্যার অন্যতম আসামী এবং সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে করিমের সহযোগী হিসেবে পরিচিত জনিকে আজ ভুক্তভোগীরা নিজ বাড়ি থেকে তুলে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছেন।
পঞ্চগড়ে মব সন্ত্রাস, অপতৎপরতা ঠেকাতে অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনকে সাথে নিয়ে নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করায় দূর পাল্লার ৩টি বাস কাউন্টারকে পৃথকভাবে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বাগেরহাটের মোংলায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড, নৌবাহিনী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে পরিচালিত যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও নিষিদ্ধ সিমফ্রাই জাল জব্দ করা হয়েছে। জব্দকৃত এসব সামগ্রীর আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা।