বরিশাল ব্যুরো
বরিশালে করোনা প্রতিরোধের জন্য করোনা ওয়ার্ড স্থাপনসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তর। করোনা প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রচার অভিযান, হাসপাতালে আলাদা ওয়ার্ড স্থাপনসহ র্যাপিড টেস্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার (১৮ জুন) পর্যন্ত বিভাগে চারজন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। তাদের হোম আইসোলেশনে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের পরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল।
তিনি জানান, বরিশালে করোনা শনাক্ত হওয়া চারজন নিজ নিজ বাসায় হোম আইসোলেশনে আছেন। স্বাস্থ্য বিভাগ থেকেও তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। বিভাগের করোনা প্রকোপ তেমন একটা নেই। তারপরও আগাম প্রস্তুতি হিসেবে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ১২৯টি বেড প্রস্তুত করা হয়েছে। পাশাপাশি শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতাল ও ভোলা জেনারেল হাসপাতালের আরটি-পিসিআর ল্যাব দুটি সচল করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। যেন দ্রুত সময়ে মধ্যে টেকনিশিয়ান পাঠিয়ে আরটি-পিসিআর ল্যাব দুটি সচল করা হয়।
তিনি বলেন, ২০২০ সালে দেওয়া করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত বেডগুলোকে এখনই আলাদা করলে অন্য রোগীদের চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হবে। তবে করোনা রোগীদের জন্য সরকারি হাসপাতালগুলোতে কিছু কিছু শয্যা আলাদা করে করোনা ওয়ার্ড প্রস্তুত করা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে প্রতিটি সরকারি হাসপাতালের শয্যা ও ওয়ার্ড বৃদ্ধি করা হবে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্র জানায়, বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভাগের ছয় জেলা শহরের অবস্থিত জেনারেল হাসপাতাল, ৩৫টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ১০ শয্যা বিশিষ্ট চারটি বিশেষায়িত টিবি (বক্ষব্যাধি) হাসপাতাল, ১০ শয্যা বিশিষ্ট আটটি মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। এই সব সরকারি হাসপাতালে প্রায় সাড়ে চার হাজার শয্যা রয়েছে। এ ছাড়া শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২০২০ সালে স্থাপিত ২০টি আইসিইউ বেড সচল রয়েছে।
২০২০ সালে বরিশালে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ায় শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের জন্য নির্মিত পাঁচতলা ভবনটি করোনা ওয়ার্ড হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ৫০০ রোগী ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন এই ভবনটিতে করোনা আক্রান্ত গুরুতর রোগীদের লাইফ সাপোর্টের জন্য ২০টি আইসিইউ বেড, সেন্ট্রাল অক্সিজেন, আইসোলেশন, পর্যবেক্ষণকেন্দ্র, নমুনা সংগ্রহ কক্ষসহ করোনা চিকিৎসার সব ধরনের সুবিধাসংবলিত বিশেষায়িত হাসপাতালে রূপান্তর করা হয়েছিল। ২০২২ সালে বরিশালে করোনার প্রাদুর্ভাব কমার পরে ২০২৩ সালে প্রথমে ভবনটিতে মেডিসিন বিভাগের চারটি ইউনিট খোলা হয়। ওই সময় করোনার রোগী শনাক্তের জন্য শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ ও ভোলা জেনারেল হাসপাতালে দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাব স্থাপন করা হয়।
বরিশালে করোনা প্রতিরোধের জন্য করোনা ওয়ার্ড স্থাপনসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তর। করোনা প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রচার অভিযান, হাসপাতালে আলাদা ওয়ার্ড স্থাপনসহ র্যাপিড টেস্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার (১৮ জুন) পর্যন্ত বিভাগে চারজন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। তাদের হোম আইসোলেশনে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের পরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল।
তিনি জানান, বরিশালে করোনা শনাক্ত হওয়া চারজন নিজ নিজ বাসায় হোম আইসোলেশনে আছেন। স্বাস্থ্য বিভাগ থেকেও তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। বিভাগের করোনা প্রকোপ তেমন একটা নেই। তারপরও আগাম প্রস্তুতি হিসেবে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ১২৯টি বেড প্রস্তুত করা হয়েছে। পাশাপাশি শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতাল ও ভোলা জেনারেল হাসপাতালের আরটি-পিসিআর ল্যাব দুটি সচল করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। যেন দ্রুত সময়ে মধ্যে টেকনিশিয়ান পাঠিয়ে আরটি-পিসিআর ল্যাব দুটি সচল করা হয়।
তিনি বলেন, ২০২০ সালে দেওয়া করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত বেডগুলোকে এখনই আলাদা করলে অন্য রোগীদের চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হবে। তবে করোনা রোগীদের জন্য সরকারি হাসপাতালগুলোতে কিছু কিছু শয্যা আলাদা করে করোনা ওয়ার্ড প্রস্তুত করা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে প্রতিটি সরকারি হাসপাতালের শয্যা ও ওয়ার্ড বৃদ্ধি করা হবে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্র জানায়, বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভাগের ছয় জেলা শহরের অবস্থিত জেনারেল হাসপাতাল, ৩৫টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ১০ শয্যা বিশিষ্ট চারটি বিশেষায়িত টিবি (বক্ষব্যাধি) হাসপাতাল, ১০ শয্যা বিশিষ্ট আটটি মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। এই সব সরকারি হাসপাতালে প্রায় সাড়ে চার হাজার শয্যা রয়েছে। এ ছাড়া শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২০২০ সালে স্থাপিত ২০টি আইসিইউ বেড সচল রয়েছে।
২০২০ সালে বরিশালে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ায় শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের জন্য নির্মিত পাঁচতলা ভবনটি করোনা ওয়ার্ড হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ৫০০ রোগী ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন এই ভবনটিতে করোনা আক্রান্ত গুরুতর রোগীদের লাইফ সাপোর্টের জন্য ২০টি আইসিইউ বেড, সেন্ট্রাল অক্সিজেন, আইসোলেশন, পর্যবেক্ষণকেন্দ্র, নমুনা সংগ্রহ কক্ষসহ করোনা চিকিৎসার সব ধরনের সুবিধাসংবলিত বিশেষায়িত হাসপাতালে রূপান্তর করা হয়েছিল। ২০২২ সালে বরিশালে করোনার প্রাদুর্ভাব কমার পরে ২০২৩ সালে প্রথমে ভবনটিতে মেডিসিন বিভাগের চারটি ইউনিট খোলা হয়। ওই সময় করোনার রোগী শনাক্তের জন্য শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ ও ভোলা জেনারেল হাসপাতালে দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাব স্থাপন করা হয়।
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে আটক করা ৯ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাঁদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেকালের বিবর্তনে গ্রাম বাংলার বহু ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় বিভিন্ন মৌসুমে গ্রামে-গঞ্জে নানা খেলাধুলার আয়োজন হতো, যার অধিকাংশই এখন আর দেখা যায় না।
৯ ঘণ্টা আগেরাঙামাটির পর্যটনশিল্পে চলছে গভীর মন্দা। বর্ষা মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে সম্পূর্ণ ডুবে আছে জেলার প্রধান আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। এতে পর্যটনকেন্দ্রটি বর্তমানে পর্যটকশূন্য এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেলগুলো বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঅবশেষে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত— কমিটির কাছে জেলা পরিষদের কার্যালয়ে হাজিরা দিয়েছেন দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা ত্রিপুরা। সে সাথে অনাস্থা ভোটে ১৪-০১ ভোটে পারজিত হয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে আটক করা ৯ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাঁদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
কালের বিবর্তনে গ্রাম বাংলার বহু ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় বিভিন্ন মৌসুমে গ্রামে-গঞ্জে নানা খেলাধুলার আয়োজন হতো, যার অধিকাংশই এখন আর দেখা যায় না।
রাঙামাটির পর্যটনশিল্পে চলছে গভীর মন্দা। বর্ষা মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে সম্পূর্ণ ডুবে আছে জেলার প্রধান আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। এতে পর্যটনকেন্দ্রটি বর্তমানে পর্যটকশূন্য এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেলগুলো বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে।
অবশেষে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত— কমিটির কাছে জেলা পরিষদের কার্যালয়ে হাজিরা দিয়েছেন দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা ত্রিপুরা। সে সাথে অনাস্থা ভোটে ১৪-০১ ভোটে পারজিত হয়েছেন তিনি।