সেবা বন্ধ
সাতক্ষীরা

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার নেতৃত্বে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে জরুরি বিভাগে ভাঙচুর ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সোহেল আহমেদ মানিকের নাম উঠে আসে। তিনি জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা ও ভূক্তভোগীরা বলেন, সদরের মাগুরা গ্রামের আক্কেল আরীর ছেলে শাহীন (২৫) নামের এক রোগী সকালে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়ে ইনডোরে ভর্তি হন। সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসককে না পেয়ে রোগীর স্বজনরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। পরে তারা ফের জরুরি বিভাগে ফিরে এসে কর্তব্যরত স্টাফদের সঙ্গে তর্কে জড়ালে একপর্যায়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি সোহেল আহমেদ মানিকের নেতৃত্বে স্টাফদের ওপর হামলা ও হাসপাতালের জরুরী বিভাগে ব্যাপক ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
এদিকে, ঘটনার পর থেকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়েছে।
সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. ফয়সাল আহমেদ বলেন, “স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি সোহেল আহমেদ মানিকের নেতৃত্বে জরুরি বিভাগে হামলা চালানো হয়েছে। এতে চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। বর্তমানে জরুরি বিভাগে সেবা দেওয়ার মতো পরিবেশ নেই।”
এ বিষয়ে অভিযুক্ত জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি সোহেল আহমেদ মানিক বলেন, শহরের মাগুরা এলাকায় দুই বন্ধু মারা মারি করে এক বন্ধু সদর হাসপাতালে ভর্তি আছেন । আমি বেলা পৌনে এগারোটার দিকে ওই রোগী দেখতে হাসপাতালে যাই। গিয়ে দেখি রুগীর খিচুনি, বমি ও ব্লিডিং হচ্ছে অথছ ডাক্তার নেই। এসময় ডাক্তার কে পাইনি। তখন তারা আমাকে বলে আপনার ওনাকে বাইরে নিয়ে যান ।
তিনি বলেন, আমি রোগীকে বাইরে নিতে এম্বুলেন্স ঠিক করে তাকে এম্বুলেন্সে উঠাতে থাকি, সেসময় রোগীর স্বজনরা জরুরী বিভাগে গিয়ে ভাংচুর করেছে। আমি কোন হামলার সাথে জড়িত নই।
এ প্রসঙ্গে সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি শামিনুল হক বলেন, আমরা জানতে পেরে ঘটনাস্থলে যাই। বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। হাসপাতাল কতৃপক্ষকে পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ দেওয়ার পরার্মশ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ আঃ সালাম বলেন, থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেছে। আমরা এখন থানায় অভিযোগ দেব। এছাড়া হামলা ও ভাংচুরের কারণে বন্ধ থাকা হাসপাতালের জরুরী বিভাগ দ্রুত চালু করা হবে।
পরে বেলা ৩ টায় সদর হাসপাতালের আরএমও ডা. ফায়সাল আহমেদ এক প্রেস ব্রিফিংয়ে হাসপাতালে হামলা ভাংচুর বিষয়ে কথা বলেন।
উল্লেখ্য, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে বেপরোয়া হয়ে উঠেন সোহেল আহমেদ মানিক। তার বিরুদ্ধে জমি দখল, চাঁদাবাজি সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া গত ১৫ জানুয়ারি সাতক্ষীরা শহরে সাতক্ষীরা কিন্ডার গার্টেন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবির পাশপাশি এক শিক্ষককে গলা ধাক্কা দিয়ে স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার নেতৃত্বে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে জরুরি বিভাগে ভাঙচুর ও হামলার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ ভাঙচুরের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সোহেল আহমেদ মানিকের নাম উঠে আসে। তিনি জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা ও ভূক্তভোগীরা বলেন, সদরের মাগুরা গ্রামের আক্কেল আরীর ছেলে শাহীন (২৫) নামের এক রোগী সকালে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়ে ইনডোরে ভর্তি হন। সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসককে না পেয়ে রোগীর স্বজনরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। পরে তারা ফের জরুরি বিভাগে ফিরে এসে কর্তব্যরত স্টাফদের সঙ্গে তর্কে জড়ালে একপর্যায়ে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি সোহেল আহমেদ মানিকের নেতৃত্বে স্টাফদের ওপর হামলা ও হাসপাতালের জরুরী বিভাগে ব্যাপক ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
এদিকে, ঘটনার পর থেকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়েছে।
সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. ফয়সাল আহমেদ বলেন, “স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি সোহেল আহমেদ মানিকের নেতৃত্বে জরুরি বিভাগে হামলা চালানো হয়েছে। এতে চিকিৎসা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। বর্তমানে জরুরি বিভাগে সেবা দেওয়ার মতো পরিবেশ নেই।”
এ বিষয়ে অভিযুক্ত জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি সোহেল আহমেদ মানিক বলেন, শহরের মাগুরা এলাকায় দুই বন্ধু মারা মারি করে এক বন্ধু সদর হাসপাতালে ভর্তি আছেন । আমি বেলা পৌনে এগারোটার দিকে ওই রোগী দেখতে হাসপাতালে যাই। গিয়ে দেখি রুগীর খিচুনি, বমি ও ব্লিডিং হচ্ছে অথছ ডাক্তার নেই। এসময় ডাক্তার কে পাইনি। তখন তারা আমাকে বলে আপনার ওনাকে বাইরে নিয়ে যান ।
তিনি বলেন, আমি রোগীকে বাইরে নিতে এম্বুলেন্স ঠিক করে তাকে এম্বুলেন্সে উঠাতে থাকি, সেসময় রোগীর স্বজনরা জরুরী বিভাগে গিয়ে ভাংচুর করেছে। আমি কোন হামলার সাথে জড়িত নই।
এ প্রসঙ্গে সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি শামিনুল হক বলেন, আমরা জানতে পেরে ঘটনাস্থলে যাই। বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। হাসপাতাল কতৃপক্ষকে পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ দেওয়ার পরার্মশ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ আঃ সালাম বলেন, থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেছে। আমরা এখন থানায় অভিযোগ দেব। এছাড়া হামলা ও ভাংচুরের কারণে বন্ধ থাকা হাসপাতালের জরুরী বিভাগ দ্রুত চালু করা হবে।
পরে বেলা ৩ টায় সদর হাসপাতালের আরএমও ডা. ফায়সাল আহমেদ এক প্রেস ব্রিফিংয়ে হাসপাতালে হামলা ভাংচুর বিষয়ে কথা বলেন।
উল্লেখ্য, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর থেকে বেপরোয়া হয়ে উঠেন সোহেল আহমেদ মানিক। তার বিরুদ্ধে জমি দখল, চাঁদাবাজি সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া গত ১৫ জানুয়ারি সাতক্ষীরা শহরে সাতক্ষীরা কিন্ডার গার্টেন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবির পাশপাশি এক শিক্ষককে গলা ধাক্কা দিয়ে স্কুল থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।


জামালপুরের মাদারগঞ্জে চরভাটিয়ান গ্রামে ঝিনাই নদীতে নিখোঁজ ৫ শিশুর মধ্যে তিন জনের লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
৬ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় এক কৃষকের আঙিনায় জন্মেছে এক আশ্চর্য লম্বা বেগুন গাছ, যা এখন সারা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সাধারণত একটি বেগুন গাছের উচ্চতা এক থেকে দেড় ফুটের বেশি হয় না, কিন্তু এই গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুটেরও বেশি। আশ্চর্যের বিষয়, এত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও গাছটি ফলেও ভরপুর।
৯ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১ দিন আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
১ দিন আগেজামালপুরের মাদারগঞ্জে চরভাটিয়ান গ্রামে ঝিনাই নদীতে নিখোঁজ ৫ শিশুর মধ্যে তিন জনের লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় এক কৃষকের আঙিনায় জন্মেছে এক আশ্চর্য লম্বা বেগুন গাছ, যা এখন সারা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সাধারণত একটি বেগুন গাছের উচ্চতা এক থেকে দেড় ফুটের বেশি হয় না, কিন্তু এই গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুটেরও বেশি। আশ্চর্যের বিষয়, এত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও গাছটি ফলেও ভরপুর।
নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল