অনলাইন ডেস্ক
আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) ৩৫ কোটি ২১ লাখ টাকার এফডিআরের তথ্য পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকে লেনদেনের তথ্যও পেয়েছে এনফোর্সমেন্ট টিম।
দুর্নীতির অভিযোগ পেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সিআরআইর বিরুদ্ধে অভিযান চালায়। অভিযানে প্রতিষ্ঠানটির অফিস বন্ধ পাওয়া গেলেও ওই ফিক্সড ডিপোজিট রিসিপ্ট (এফডিআর) পাওয়া যায়। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে দুদক মহাপরিচালক আখতার হোসেন এসব কথা জানান।
তিনি বলেন, সিআরআইর পরিচালনা পর্ষদ বিভিন্ন রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য রাষ্ট্রীয় তহবিলের অপব্যবহার করেছে। এর ভিত্তিতে একটি অভিযান চালানো হয়।
তবে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির কোনো অফিস রাজধানীর ধানমন্ডিতে খুঁজে পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবার দুপুরে ধানমন্ডি ৬/এ -তে এক বিফ্রিংয়ে এসব তথ্য জানিয়েছেন দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু আহমেদ।
অভিযান পরিচালনাকালে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী দেখা যায়, সিআরআই নামক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয়, ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে সায়মা ওয়াজেদ, ট্রাস্টি হিসেবে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও নসরুল হামিদের নাম উল্লেখ রয়েছে। তবে অভিযানকালে সরেজমিন সিআরআইর কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে কার্যালয়টি বন্ধ পায় এনফোর্সমেন্ট টিম।
অভিযানকালে সিআরআইর যেসব ব্যাংকে হিসাব চালু ছিল ওই সব ব্যাংক (ডাচ-বাংলা, আইএফআইসি, সোনালী ব্যাংক) থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। প্রাপ্ত তথ্যাদি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আইএফআইসি ব্যাংকে সিআরআই নামক প্রতিষ্ঠানটির নামীয় একটি ৩৫ কোটি ২১ লাখ টাকার এফডিআর রয়েছে। এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকে লেনদেনের তথ্যও পাওয়া গেছে।
দুদক এখন সংগৃহীত নথি ও আর্থিক লেনদেনের তথ্য বিশ্লেষণ করবে বলে জানান মহাপরিচালক।
আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) ৩৫ কোটি ২১ লাখ টাকার এফডিআরের তথ্য পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকে লেনদেনের তথ্যও পেয়েছে এনফোর্সমেন্ট টিম।
দুর্নীতির অভিযোগ পেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সিআরআইর বিরুদ্ধে অভিযান চালায়। অভিযানে প্রতিষ্ঠানটির অফিস বন্ধ পাওয়া গেলেও ওই ফিক্সড ডিপোজিট রিসিপ্ট (এফডিআর) পাওয়া যায়। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে দুদক মহাপরিচালক আখতার হোসেন এসব কথা জানান।
তিনি বলেন, সিআরআইর পরিচালনা পর্ষদ বিভিন্ন রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য রাষ্ট্রীয় তহবিলের অপব্যবহার করেছে। এর ভিত্তিতে একটি অভিযান চালানো হয়।
তবে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির কোনো অফিস রাজধানীর ধানমন্ডিতে খুঁজে পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবার দুপুরে ধানমন্ডি ৬/এ -তে এক বিফ্রিংয়ে এসব তথ্য জানিয়েছেন দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু আহমেদ।
অভিযান পরিচালনাকালে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী দেখা যায়, সিআরআই নামক প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হিসেবে সজীব ওয়াজেদ জয়, ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে সায়মা ওয়াজেদ, ট্রাস্টি হিসেবে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও নসরুল হামিদের নাম উল্লেখ রয়েছে। তবে অভিযানকালে সরেজমিন সিআরআইর কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে কার্যালয়টি বন্ধ পায় এনফোর্সমেন্ট টিম।
অভিযানকালে সিআরআইর যেসব ব্যাংকে হিসাব চালু ছিল ওই সব ব্যাংক (ডাচ-বাংলা, আইএফআইসি, সোনালী ব্যাংক) থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। প্রাপ্ত তথ্যাদি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আইএফআইসি ব্যাংকে সিআরআই নামক প্রতিষ্ঠানটির নামীয় একটি ৩৫ কোটি ২১ লাখ টাকার এফডিআর রয়েছে। এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকে লেনদেনের তথ্যও পাওয়া গেছে।
দুদক এখন সংগৃহীত নথি ও আর্থিক লেনদেনের তথ্য বিশ্লেষণ করবে বলে জানান মহাপরিচালক।
বাংলাদেশ থেকে কানাডায় পাচার হওয়া কোটি কোটি ডলার উদ্ধারে দেশটির সহায়তা চেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১০ মিনিট আগে