আব্দুল্লাহ আল মামুন
উত্তরার আলোচিত ২০ কোটি টাকার সেই প্লটটির প্রকৃত মালিকের সন্ধানে মাঠে নেমেছে রাজধানী উন্নয় কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। জালজালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে ২০ কোটি টাকার প্লট হাতিয়ে নিতে এসে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) জালে ধরা পড়েছে একটি চক্র। এই চক্রের প্রধান হোতা নিবন্ধন অধিদফতরের সাবেক মহাপরিদর্শক খান মো. আব্দুল মান্নান।
একাধিক ব্যক্তি মালিকানা দাবী করায় এবং একে অন্যের বিরুদ্ধে জালজালিয়াতির অভিযোগ করায় এ অনুসন্ধান শুরু করেছে রাজউক। ৫ কাঠার এই মূল্যবান প্লটের নথি বর্তমানে এস্টেট ও ভূমি-২ থেকে দফা ওয়ারি (এসএফ) জবাব চাওয়ার জন্য আইন শাখায় পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এস্টেট-ভূমি-২ এর সহকারী পরিচালক জ্ঞানময় চাকমা দৈনিক নিখাদ খবরকে বলেন, উত্তরার আবাসিক এলাকার ৩ নম্বর সেক্টরের ৮ নম্বর সড়কের ৯ নম্বর প্লটটির বিষয়ে রাজউকের সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মো. সিদ্দিকুর রহমানের নজরদারিতে ছিল। তার নির্দেশে প্লটটির নথি এস্টেট ও ভূমি-২ আসে। একাধিক মালিকানা ও অভিযোগ থাকায় এবং সতত্যা যাচাইয়ের জন্য আমরা গত ২ মার্চ আইন শাখায় পাঠিয়েছি। আইন শাখা থেকে মতামত পেলে বিধি অনুযায়ী আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা নেব।
উত্তরা আবাসিক এলাকার ৩ নম্বর সেক্টরের ৮ নম্বর সড়কের ৯ নম্বর প্লটটির সামনে দিয়ে ৬০ ফিট রাস্তা থাকায় প্লটটির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় আনুমানিক ২০ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন স্থানীয় এলাকাবাসী।
জানা যায়, নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান তার স্ত্রী, দুই ভাই, দুই সহযোগীসহ আরও কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে রাজউকের কাছ থেকে এই প্লটটি হাতিয়ে নেওয়ার মিশনে নামেন। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি টাকার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগে যায়। একে অন্যের বিরুদ্ধে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিতে শুরু করেন তারা। ফলে ভেস্তে যায় পুরো প্রক্রিয়া। মোটা অঙ্কের টাকা ভাগাভাগির পর তাদের মধ্যে আবার রফাদফা হয়। ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে রাজউকের কাছে বিক্রির অনুমতি চায় তারা। কাগজপত্র সন্দেহ হলে বিক্রির অনুমতি বন্ধ করে দেয় রাজউক।
রাজউকের নথি ঘেঁটে জানা যায়, প্লটটি ১৯৬৮ সালের ১৪ নভেম্বর ড. খুরশিদ রেজার নামে সর্বপ্রথম বরাদ্দ দেওয়া হয়। বরাদ্দের পর প্লটের সমুদয় টাকা পরিশোধ করেন তিনি। ১৯৮৬ সালের ২৮ অক্টোবর লিজ দলিল রেজিস্ট্রি হয়। ১৯৮৭ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এই ৫ কাঠার আয়তনের প্লটের দখলও নেন তিনি। প্লটের চারপাশে বাউন্ডারি ওয়াল দিয়ে টিনশেড ঘর নির্মাণ করে কেয়ারটেকারের মাধ্যমে দখলরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন। পরে দীর্ঘদিন ধরে রোগশোকে ভুগে অবশেষে ১৯৯০ সালে তিনি মারা যান। ফলে নকশা অনুমোদন নিলেও আবাসিক ভবন নির্মাণ করে যেতে পারেননি তিনি।
জানা যায়, ড. খুরশিদ রেজা অবিবাহিত ছিলেন। এ কারণে ছিল না তার কোনো উত্তরাধিকার। তার সম্পদ দেখভাল করার মতো কেউ ছিল না। এদিকে, ভবন নির্মাণের জন্য নকশায় দেওয়া সময়সীমা অতিক্রম হওয়ার পর ১৯৯৫ সালের ৯ নভেম্বর তার প্লটের বরাদ্দ বাতিল করে দেয় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক।
তখন এই প্লট নজরে পড়ে সাবেক আইজিআরের। এই চক্রটি দ্রুত নকল কাগজপত্র তৈরি করে প্লটটি দখলের চেষ্টা করে। চক্রটির প্রধান হোতা আইজিআর মান্নান এ প্লট বাগিয়ে নেওয়ার জন্য এমন কোনো কাজ নেই, যা তিনি করেননি।
জনৈক এক নারী জরিনা বেগমকে ড. মো. খুরশিদ রেজার স্ত্রী ও রাশেদ রেজা নামে এক যুবককে পুত্র দাবি করে জেলা জজ আদালতে একটি দেওয়ানি মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-৮৯/০৫। আইজিআর মান্নানের সহযোগিতায় পরে মামলার রায় এই নারীর পক্ষে যায়। ওই রায়ের কপিসহ জরিনা বেগম নামজারি ও দখল হস্তান্তরের জন্য রাজউকে আবেদন করেন। জরিনাকে ড. মো. খুরশিদ রেজার স্ত্রী বানাতে সহায়তা নেন সোনালী ব্যাংক উত্তরা মডেল টাউন কর্পোরেট শাখার। ব্যাংকের নথি ঘেঁটে দেখা যায়, মো. আবদুল মান্নান নামে এক ব্যক্তির ০১২৭১০১০২৩২৯০ নম্বরের অ্যাকাউন্টটি টেম্পারিং করে জরিনা বেগমের নামে দেখানো হয়।
ব্যাংকের এই শাখার ডিজিএম নুরন্নাহারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই নম্বরের অ্যাকাউন্টের মালিক জরিনা বেগম নন। তবে কীভাবে এই স্টেটমেন্ট সংগ্রহ করা হয়েছে, তা তাদের জানা নেই। অথচ জরিনা বেগমকে স্ত্রী বানাতে এই হিসাব নম্বর, সিলসহ ডকুমেন্টস ব্যবহার করা হয়েছে। বিভিন্ন সরকারি অফিসে এসব ডকুমেন্টস উপস্থাপন করার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ডা. খুরশিদ রেজার যদি ছেলে থাকত, তাহলে স্ত্রীর অধিকার পেতে কেন মামলাটি করতে হতো? বারবার এমন প্রশ্নও উঠছে।
এদিকে, জরিনা বেগম ও কথিত ছেলে রাশেদ রেজার কাছ থেকে চতুর আইজিআর মান্নান জমিটি তার কেয়ারটেকার জিয়াউল হক জিয়ার নামে লিখে নেন।
পরে কেয়ারটেকার জিয়াউল হক জিয়া আইজিআর মান্নানের সঙ্গে বেইমানি করে তাকে না জানিয়ে প্লটটি বিক্রির উদ্দেশ্যে ব্যবসায়ী জাকির হোসেন, জুবায়ের আলম ও সজীব আহমেদের কাছ থেকে ২ কোটি টাকা বায়না নেন। বিষয়টি আইজিআর আবদুল মান্নান জানতে পেরে তার স্ত্রী মোসা. শাকিলা বেগম এবং তার দুই ভাই মো. হারুনুর রশিদ খান ও মো. আবদুল হান্নান খানকে এবং প্রতিবেশী আব্দুল হাকীমকে দিয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে প্লটটির হস্তান্তর কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য আবেদন করেন।
এসব অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, তাদের ভোগদখলের প্লটটি জিয়াউল হক প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে রাজউক কর্তৃপক্ষকে ভুল বুঝিয়ে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে এবং ভুয়া ব্যক্তি সাজিয়ে প্লটটি অন্যত্র বিক্রয় করার চেষ্টা করছে
উত্তরার আলোচিত ২০ কোটি টাকার সেই প্লটটির প্রকৃত মালিকের সন্ধানে মাঠে নেমেছে রাজধানী উন্নয় কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। জালজালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে ২০ কোটি টাকার প্লট হাতিয়ে নিতে এসে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) জালে ধরা পড়েছে একটি চক্র। এই চক্রের প্রধান হোতা নিবন্ধন অধিদফতরের সাবেক মহাপরিদর্শক খান মো. আব্দুল মান্নান।
একাধিক ব্যক্তি মালিকানা দাবী করায় এবং একে অন্যের বিরুদ্ধে জালজালিয়াতির অভিযোগ করায় এ অনুসন্ধান শুরু করেছে রাজউক। ৫ কাঠার এই মূল্যবান প্লটের নথি বর্তমানে এস্টেট ও ভূমি-২ থেকে দফা ওয়ারি (এসএফ) জবাব চাওয়ার জন্য আইন শাখায় পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এস্টেট-ভূমি-২ এর সহকারী পরিচালক জ্ঞানময় চাকমা দৈনিক নিখাদ খবরকে বলেন, উত্তরার আবাসিক এলাকার ৩ নম্বর সেক্টরের ৮ নম্বর সড়কের ৯ নম্বর প্লটটির বিষয়ে রাজউকের সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মো. সিদ্দিকুর রহমানের নজরদারিতে ছিল। তার নির্দেশে প্লটটির নথি এস্টেট ও ভূমি-২ আসে। একাধিক মালিকানা ও অভিযোগ থাকায় এবং সতত্যা যাচাইয়ের জন্য আমরা গত ২ মার্চ আইন শাখায় পাঠিয়েছি। আইন শাখা থেকে মতামত পেলে বিধি অনুযায়ী আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা নেব।
উত্তরা আবাসিক এলাকার ৩ নম্বর সেক্টরের ৮ নম্বর সড়কের ৯ নম্বর প্লটটির সামনে দিয়ে ৬০ ফিট রাস্তা থাকায় প্লটটির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় আনুমানিক ২০ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন স্থানীয় এলাকাবাসী।
জানা যায়, নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান তার স্ত্রী, দুই ভাই, দুই সহযোগীসহ আরও কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে রাজউকের কাছ থেকে এই প্লটটি হাতিয়ে নেওয়ার মিশনে নামেন। এর মধ্যে প্রায় ৬ কোটি টাকার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগে যায়। একে অন্যের বিরুদ্ধে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিতে শুরু করেন তারা। ফলে ভেস্তে যায় পুরো প্রক্রিয়া। মোটা অঙ্কের টাকা ভাগাভাগির পর তাদের মধ্যে আবার রফাদফা হয়। ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে রাজউকের কাছে বিক্রির অনুমতি চায় তারা। কাগজপত্র সন্দেহ হলে বিক্রির অনুমতি বন্ধ করে দেয় রাজউক।
রাজউকের নথি ঘেঁটে জানা যায়, প্লটটি ১৯৬৮ সালের ১৪ নভেম্বর ড. খুরশিদ রেজার নামে সর্বপ্রথম বরাদ্দ দেওয়া হয়। বরাদ্দের পর প্লটের সমুদয় টাকা পরিশোধ করেন তিনি। ১৯৮৬ সালের ২৮ অক্টোবর লিজ দলিল রেজিস্ট্রি হয়। ১৯৮৭ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এই ৫ কাঠার আয়তনের প্লটের দখলও নেন তিনি। প্লটের চারপাশে বাউন্ডারি ওয়াল দিয়ে টিনশেড ঘর নির্মাণ করে কেয়ারটেকারের মাধ্যমে দখলরত অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন। পরে দীর্ঘদিন ধরে রোগশোকে ভুগে অবশেষে ১৯৯০ সালে তিনি মারা যান। ফলে নকশা অনুমোদন নিলেও আবাসিক ভবন নির্মাণ করে যেতে পারেননি তিনি।
জানা যায়, ড. খুরশিদ রেজা অবিবাহিত ছিলেন। এ কারণে ছিল না তার কোনো উত্তরাধিকার। তার সম্পদ দেখভাল করার মতো কেউ ছিল না। এদিকে, ভবন নির্মাণের জন্য নকশায় দেওয়া সময়সীমা অতিক্রম হওয়ার পর ১৯৯৫ সালের ৯ নভেম্বর তার প্লটের বরাদ্দ বাতিল করে দেয় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক।
তখন এই প্লট নজরে পড়ে সাবেক আইজিআরের। এই চক্রটি দ্রুত নকল কাগজপত্র তৈরি করে প্লটটি দখলের চেষ্টা করে। চক্রটির প্রধান হোতা আইজিআর মান্নান এ প্লট বাগিয়ে নেওয়ার জন্য এমন কোনো কাজ নেই, যা তিনি করেননি।
জনৈক এক নারী জরিনা বেগমকে ড. মো. খুরশিদ রেজার স্ত্রী ও রাশেদ রেজা নামে এক যুবককে পুত্র দাবি করে জেলা জজ আদালতে একটি দেওয়ানি মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-৮৯/০৫। আইজিআর মান্নানের সহযোগিতায় পরে মামলার রায় এই নারীর পক্ষে যায়। ওই রায়ের কপিসহ জরিনা বেগম নামজারি ও দখল হস্তান্তরের জন্য রাজউকে আবেদন করেন। জরিনাকে ড. মো. খুরশিদ রেজার স্ত্রী বানাতে সহায়তা নেন সোনালী ব্যাংক উত্তরা মডেল টাউন কর্পোরেট শাখার। ব্যাংকের নথি ঘেঁটে দেখা যায়, মো. আবদুল মান্নান নামে এক ব্যক্তির ০১২৭১০১০২৩২৯০ নম্বরের অ্যাকাউন্টটি টেম্পারিং করে জরিনা বেগমের নামে দেখানো হয়।
ব্যাংকের এই শাখার ডিজিএম নুরন্নাহারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই নম্বরের অ্যাকাউন্টের মালিক জরিনা বেগম নন। তবে কীভাবে এই স্টেটমেন্ট সংগ্রহ করা হয়েছে, তা তাদের জানা নেই। অথচ জরিনা বেগমকে স্ত্রী বানাতে এই হিসাব নম্বর, সিলসহ ডকুমেন্টস ব্যবহার করা হয়েছে। বিভিন্ন সরকারি অফিসে এসব ডকুমেন্টস উপস্থাপন করার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া ডা. খুরশিদ রেজার যদি ছেলে থাকত, তাহলে স্ত্রীর অধিকার পেতে কেন মামলাটি করতে হতো? বারবার এমন প্রশ্নও উঠছে।
এদিকে, জরিনা বেগম ও কথিত ছেলে রাশেদ রেজার কাছ থেকে চতুর আইজিআর মান্নান জমিটি তার কেয়ারটেকার জিয়াউল হক জিয়ার নামে লিখে নেন।
পরে কেয়ারটেকার জিয়াউল হক জিয়া আইজিআর মান্নানের সঙ্গে বেইমানি করে তাকে না জানিয়ে প্লটটি বিক্রির উদ্দেশ্যে ব্যবসায়ী জাকির হোসেন, জুবায়ের আলম ও সজীব আহমেদের কাছ থেকে ২ কোটি টাকা বায়না নেন। বিষয়টি আইজিআর আবদুল মান্নান জানতে পেরে তার স্ত্রী মোসা. শাকিলা বেগম এবং তার দুই ভাই মো. হারুনুর রশিদ খান ও মো. আবদুল হান্নান খানকে এবং প্রতিবেশী আব্দুল হাকীমকে দিয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে প্লটটির হস্তান্তর কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য আবেদন করেন।
এসব অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, তাদের ভোগদখলের প্লটটি জিয়াউল হক প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে রাজউক কর্তৃপক্ষকে ভুল বুঝিয়ে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে এবং ভুয়া ব্যক্তি সাজিয়ে প্লটটি অন্যত্র বিক্রয় করার চেষ্টা করছে
রাজশাহীর পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগার থেকে এক পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার (২০ এপ্রিল) সকালে ওই ব্যারাকের শৌচাগারে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় তাঁর মরদেহ দেখতে পান সহকর্মীরা। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করছে পুলিশ।
১৩ মিনিট আগেবরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) মেয়র হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিমকে ঘোষণা করার দাবিতে বরিশালে গণমিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে দিনের আলোতে ঘটেছে এক বেপরোয়া ছিনতাইয়ের ঘটনা। চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে একটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপককে আহত করে ছিনতাইকারীরা নিয়ে গেছে ১০ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকার পতনের পর রাজনৈতিক চিত্র পাল্টে গেলেও রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে এখনও প্রভাব বিস্তার করে আছে সেই সরকারের একসময়ের অনুগত দোসররা। বিশেষ করে বাংলাদেশ বেতার রাজশাহী কেন্দ্র এখনও রয়ে গেছে দলীয়করণ, অনিয়ম ও ক্ষমতার রাজনীতির করাল ছায়ায়।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগার থেকে এক পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার (২০ এপ্রিল) সকালে ওই ব্যারাকের শৌচাগারে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় তাঁর মরদেহ দেখতে পান সহকর্মীরা। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করছে পুলিশ।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) মেয়র হিসেবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিমকে ঘোষণা করার দাবিতে বরিশালে গণমিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাজশাহীতে দিনের আলোতে ঘটেছে এক বেপরোয়া ছিনতাইয়ের ঘটনা। চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে একটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপককে আহত করে ছিনতাইকারীরা নিয়ে গেছে ১০ লাখ টাকা।
জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকার পতনের পর রাজনৈতিক চিত্র পাল্টে গেলেও রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে এখনও প্রভাব বিস্তার করে আছে সেই সরকারের একসময়ের অনুগত দোসররা। বিশেষ করে বাংলাদেশ বেতার রাজশাহী কেন্দ্র এখনও রয়ে গেছে দলীয়করণ, অনিয়ম ও ক্ষমতার রাজনীতির করাল ছায়ায়।