কিশোরগঞ্জ
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় মো. শরীফ মিয়া (৩৯) নামের এক ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার (২৭ মে) দিবাগত রাত ১০টার দিকে উপজেলার সালুয়াদী নতুন বাজারে তাঁর নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শরীফ উপজেলার বুরুদিয়া ইউনিয়নের সালুয়াদী গ্রামের মৃত খাইরুল ইসলামের ছেলে। তিনি পেশায় একজন ওয়ার্কশপ ব্যবসায়ী ছিলেন। এ ঘটনায় পুলিশ ইমাম হোসেন নামে এক ইউপি সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে।
নিহতের ছোট ভাই শহীদ মিয়া বলেন, সালুয়াদী নতুন বাজারে আমার বড়ভাইয়ের একটি ওয়ার্কশপ দোকান রয়েছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে দোকানের কাজ চলাকালীন ইমাম হোসেন মেম্বারের নেতৃত্বে ৭-৮জনের একটি সন্ত্রাসী দল দোখানে গিয়ে আমার ভাই শরীফের কাছে ৮০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। এ নিয়ে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে আমার ভাই শরীফের ঝগড়া হয়। এসময় সন্ত্রাসীরা আমার ভাইকে উপর্যুপরি মারধর ও ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পাকুন্দিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। এ ব্যাপারে এখনো থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় মো. শরীফ মিয়া (৩৯) নামের এক ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার (২৭ মে) দিবাগত রাত ১০টার দিকে উপজেলার সালুয়াদী নতুন বাজারে তাঁর নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শরীফ উপজেলার বুরুদিয়া ইউনিয়নের সালুয়াদী গ্রামের মৃত খাইরুল ইসলামের ছেলে। তিনি পেশায় একজন ওয়ার্কশপ ব্যবসায়ী ছিলেন। এ ঘটনায় পুলিশ ইমাম হোসেন নামে এক ইউপি সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে।
নিহতের ছোট ভাই শহীদ মিয়া বলেন, সালুয়াদী নতুন বাজারে আমার বড়ভাইয়ের একটি ওয়ার্কশপ দোকান রয়েছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে দোকানের কাজ চলাকালীন ইমাম হোসেন মেম্বারের নেতৃত্বে ৭-৮জনের একটি সন্ত্রাসী দল দোখানে গিয়ে আমার ভাই শরীফের কাছে ৮০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। এ নিয়ে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে আমার ভাই শরীফের ঝগড়া হয়। এসময় সন্ত্রাসীরা আমার ভাইকে উপর্যুপরি মারধর ও ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
পাকুন্দিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। এ ব্যাপারে এখনো থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে।