মুন্সীগঞ্জ
মুন্সিগঞ্জে অসামাজিক কাজের অভিযোগে একটি পিকনিকের লঞ্চে ভাঙচুর করা হয়েছে। এসময় দুই তরুণীসহ কয়েকজনকে মারধরের ঘটনাও ঘটে। এরই মধ্যে দুই তরুণীকে মারধরের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। মারধরে অভিযুক্ত যুবক নেহাল আহমেদ জিহাদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে মুন্সিগঞ্জ থানা-পুলিশ।
তার বিরুদ্ধে মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এদিকে এ ঘটনায় অনুতাপ জানিয়ে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন ওই যুবক।
আজ শনিবার (১০ মে) দুপুর দেড়টার দিকে মুন্সীগঞ্জ সদর থানা পুলিশের একটি টিম ওই যুবককে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী হুমায়ুন রশিদ জানান, "এ ঘটনায় মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।"
এর আগে, শুক্রবার (৯ মে) রাতে মুন্সীগঞ্জ লঞ্চঘাটে যাত্রাবিরতি করা ঢাকা-লালমোহন রুটে চলাচলকারী এমভি ক্যাপ্টেন নামের লঞ্চের কেবিনে থাকা কয়েকজন নারী যাত্রীকে প্রকাশ্যে মারধর করা হয়। এ সময় সেই দৃশ্য মোবাইল ফোনে ধারণ করেন উপস্থিত ৫০-৬০ জন।
ঘটনাস্থলে ছিলেন এমন একজন সাংবাদিক জানান, "লঞ্চটি ঢাকা-লালমোহন রুটের প্রায় ৩০০ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছিলো। লঞ্চটির দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার বেশ কয়েকটি কেবিনে ২০-২৫ জন কিশোর-যুবক ও ২ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ছিলেন। তারা ঢাকা থেকে ওই লঞ্চের কেবিন ভাড়া করে সারাদিন পিকনিক করে রাতে বাড়ি ফিরছিলেন।"
যাত্রীবাহী লঞ্চে পিকনিকে আসা নারীদের প্রকাশ্যে মারধর–লুটপাটের অভিযোগ
ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, সাদা রঙের পোশাক পরা আনুমানিক ১৫-১৭ বছর বয়সী এক নারীকে লঞ্চের একেবারে সামনের অংশে উঠিয়ে বেল্ট দিয়ে বেপরোয়াভাবে পেটাচ্ছেন মুন্সীগঞ্জ শহরের নেহাল আহমেদ জিহাদ নামের একজন। এসময় ৫০-৬০ জন বিভিন্ন বয়সী পুরুষ সেই দৃশ্য তাদের মোবাইল ফোনে ধারণ করে উল্লাস করছেন ও বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভিডিওতে মারধর করতে থাকা নেহাল আহমেদ জিহাদ বলেন, "স্থানীয় ২০০-৩০০ লোক তাদের আচরণ ও বেশভূষায় ক্ষিপ্ত হয়ে আক্রমণ করতে চলে আসে। আমি তাদের নিবৃত্ত করতে ভাই হিসাবে শাসন করেছি। এটা আমার করা উচিৎ হয়নি। আবার আমি এটা না করলে মানুষজন নারীদের জামাকাপড় টেনে খুলে ফেলতো। আরও বেশি হেনস্তা করতো।"
মুন্সিগঞ্জে অসামাজিক কাজের অভিযোগে একটি পিকনিকের লঞ্চে ভাঙচুর করা হয়েছে। এসময় দুই তরুণীসহ কয়েকজনকে মারধরের ঘটনাও ঘটে। এরই মধ্যে দুই তরুণীকে মারধরের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। মারধরে অভিযুক্ত যুবক নেহাল আহমেদ জিহাদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে মুন্সিগঞ্জ থানা-পুলিশ।
তার বিরুদ্ধে মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এদিকে এ ঘটনায় অনুতাপ জানিয়ে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন ওই যুবক।
আজ শনিবার (১০ মে) দুপুর দেড়টার দিকে মুন্সীগঞ্জ সদর থানা পুলিশের একটি টিম ওই যুবককে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী হুমায়ুন রশিদ জানান, "এ ঘটনায় মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।"
এর আগে, শুক্রবার (৯ মে) রাতে মুন্সীগঞ্জ লঞ্চঘাটে যাত্রাবিরতি করা ঢাকা-লালমোহন রুটে চলাচলকারী এমভি ক্যাপ্টেন নামের লঞ্চের কেবিনে থাকা কয়েকজন নারী যাত্রীকে প্রকাশ্যে মারধর করা হয়। এ সময় সেই দৃশ্য মোবাইল ফোনে ধারণ করেন উপস্থিত ৫০-৬০ জন।
ঘটনাস্থলে ছিলেন এমন একজন সাংবাদিক জানান, "লঞ্চটি ঢাকা-লালমোহন রুটের প্রায় ৩০০ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছিলো। লঞ্চটির দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার বেশ কয়েকটি কেবিনে ২০-২৫ জন কিশোর-যুবক ও ২ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক নারী ছিলেন। তারা ঢাকা থেকে ওই লঞ্চের কেবিন ভাড়া করে সারাদিন পিকনিক করে রাতে বাড়ি ফিরছিলেন।"
যাত্রীবাহী লঞ্চে পিকনিকে আসা নারীদের প্রকাশ্যে মারধর–লুটপাটের অভিযোগ
ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, সাদা রঙের পোশাক পরা আনুমানিক ১৫-১৭ বছর বয়সী এক নারীকে লঞ্চের একেবারে সামনের অংশে উঠিয়ে বেল্ট দিয়ে বেপরোয়াভাবে পেটাচ্ছেন মুন্সীগঞ্জ শহরের নেহাল আহমেদ জিহাদ নামের একজন। এসময় ৫০-৬০ জন বিভিন্ন বয়সী পুরুষ সেই দৃশ্য তাদের মোবাইল ফোনে ধারণ করে উল্লাস করছেন ও বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভিডিওতে মারধর করতে থাকা নেহাল আহমেদ জিহাদ বলেন, "স্থানীয় ২০০-৩০০ লোক তাদের আচরণ ও বেশভূষায় ক্ষিপ্ত হয়ে আক্রমণ করতে চলে আসে। আমি তাদের নিবৃত্ত করতে ভাই হিসাবে শাসন করেছি। এটা আমার করা উচিৎ হয়নি। আবার আমি এটা না করলে মানুষজন নারীদের জামাকাপড় টেনে খুলে ফেলতো। আরও বেশি হেনস্তা করতো।"
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
৬ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
৬ ঘণ্টা আগেঅভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন
৭ ঘণ্টা আগেসোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
অভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন