বাগেরহাট
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার ফয়লাহাটের একটি বেসরকারি হাসপাতালকে সিলগালা করেছে কর্তৃপক্ষ। এর আগে গতকাল সোমবার (২৬ মে) রাতে সুন্দরবন হসপিটালে সিজারিয়ান অপারেশন করাতে গিয়ে তানিমা বেগম (২০) নামের এক প্রসূতির মৃত্যু হয়। পরে দুপুরে হসপিটালটি পরিদর্শন করে হাসপাতালটির অপারেশন কার্যক্রম বন্ধ করে দেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুকান্ত কুমার পাল।
সিজারিয়ান অপারেশনে মৃত্যুর শিকার তানিয়া উপজেলার ছোট নবাবপুর গ্রামের ফেরদৌসের স্ত্রী। দুই দিন পূর্বে তাকে ওই হসপিটালে ভর্তি করা হয়। সোমবার রাত ৯ টায় প্রসূতিতে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়। অপারেশন করার পরেই তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। তখন তড়িঘড়ি করে হাসপাতালের লোকজন তাকে খুমেক হাসপাতালে রেফার করে। সেখানে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তানিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে ওই হাসপাতালে গিয়ে দায়িত্বশীল কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। হাসপাতালের পরিচালক নাজমুল হাসান রিয়াজের মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে রামপালের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতৃবৃন্দের পক্ষ থেকে খালিদ হাসান নোমান জানান, বেসরকারি সকল হাসপাতালের অনিয়ম রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণসহ দায়ীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবি জানাই ।
এ বিষয়ে সুকান্ত কুমার পাল জানান, হাসপাতাল পরিদর্শনের দেখা গেছে ক্লিনিক চালানোর মতো সরকার নির্ধারিত কোন প্রকার উপযোগী যন্ত্রপাতি নেই। অপারেশন চলাকালীন তিনজন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও কেউ ছিল না। আজকে এখনো কাউকে পাওয়া যায়নি। যে কারণে ক্লিনিকের কার্যক্রম বন্ধ করা হলো। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার ফয়লাহাটের একটি বেসরকারি হাসপাতালকে সিলগালা করেছে কর্তৃপক্ষ। এর আগে গতকাল সোমবার (২৬ মে) রাতে সুন্দরবন হসপিটালে সিজারিয়ান অপারেশন করাতে গিয়ে তানিমা বেগম (২০) নামের এক প্রসূতির মৃত্যু হয়। পরে দুপুরে হসপিটালটি পরিদর্শন করে হাসপাতালটির অপারেশন কার্যক্রম বন্ধ করে দেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুকান্ত কুমার পাল।
সিজারিয়ান অপারেশনে মৃত্যুর শিকার তানিয়া উপজেলার ছোট নবাবপুর গ্রামের ফেরদৌসের স্ত্রী। দুই দিন পূর্বে তাকে ওই হসপিটালে ভর্তি করা হয়। সোমবার রাত ৯ টায় প্রসূতিতে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়। অপারেশন করার পরেই তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। তখন তড়িঘড়ি করে হাসপাতালের লোকজন তাকে খুমেক হাসপাতালে রেফার করে। সেখানে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তানিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে ওই হাসপাতালে গিয়ে দায়িত্বশীল কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। হাসপাতালের পরিচালক নাজমুল হাসান রিয়াজের মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে রামপালের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতৃবৃন্দের পক্ষ থেকে খালিদ হাসান নোমান জানান, বেসরকারি সকল হাসপাতালের অনিয়ম রোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণসহ দায়ীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবি জানাই ।
এ বিষয়ে সুকান্ত কুমার পাল জানান, হাসপাতাল পরিদর্শনের দেখা গেছে ক্লিনিক চালানোর মতো সরকার নির্ধারিত কোন প্রকার উপযোগী যন্ত্রপাতি নেই। অপারেশন চলাকালীন তিনজন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও কেউ ছিল না। আজকে এখনো কাউকে পাওয়া যায়নি। যে কারণে ক্লিনিকের কার্যক্রম বন্ধ করা হলো। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।