সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার কাদাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি দীপঙ্কর সরকার দ্বীপের বিরুদ্ধে তথ্য গোপন করে সনদ দেওয়ায় অর্থ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে।
তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, কাদাকাটি ইউনিয়নের মৃত রুহুল আমিন কনটাক্টরের দুই ছেলে দুই মেয়ে রেখে মৃত্যুবরণ করেন। গত ১৭ মে তারিখে মৃত রুহুল আমিন কন্ডাক্টরের একমাত্র সন্তান এস এম সাফায়েত সরোয়ার উল্লেখ করে এক ছেলে এবং দুই মেয়েসহ তার নাম বাদ দিয়ে মোটা অর্থের বিনিময়ে তথ্য গোপন করে ভুয়া জাল নাগরিক সনদপত্র প্রদান করেন।
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান দীপঙ্কর কুমার দ্বীপের কাছে তার মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান, ‘ আমি এ বিষয়ে তেমন কিছু জানি না ওই এলাকার মেম্বার আমাকে সই করতে বলেছিল আমি করে দিয়েছি।’
এছাড়া তার বিরুদ্ধে সরকারি প্রকল্পের কাজ শেষ না করে টাকা লুটপাটের অভিযোগের বিষয় জানতে চাইলে তিনি কোন উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দেন।
অভিযোগ উঠেছে বিগত অর্থবছরের আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন আমলে কাবিখা কর্মসূচির রাস্তা নির্মাণ কাজে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের রয়েছে তার বিরুদ্ধে, অসাধু কর্মকর্তাদের লুকোচুরি, প্রকল্পের সভাপতির ভূমিকা ও কাজের পরিণতি নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এলাকাবাসী আরও জানান, দুর্নীতিবাজ দীপঙ্কর কুমার দ্বীপ আওয়ামী লীগের দোসর সে এখনো কীভাবে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে বহাল থাকে এমন প্রশ্ন বর্তমান অন্তর বর্তীকালীন সরকারের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কর্তৃপক্ষের কাছে।
সাতক্ষীরার প্রভাবশালী নেতাদের দিয়ে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলে বাগিয়ে নেন কাদাকাটি ইউনিয়ন আলীগের সভাপতির পদ ব্যবহার করে বিগত ১৬ বছরে সরকারি ইজারা জমি দখল করে প্রকল্পের কাজ না করে টাকা লুটপাট লাখ লাখ টাকা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আমিরুল ইসলাম জানান, কাদাকাটি ইউপি চেয়ারম্যান দীপঙ্কর কুমার সরকার দ্বীপের নেতৃত্বে মহিলা মেম্বার গীতা রানির কাজ পাওয়ায়ে দিত তিনি আমাদেরকে চাপ সৃষ্টি করতেন। (প্রকল্প সভাপতি) নামে টেংরাখালী হাই স্কুল থেকে শফিকের মৎস্য ঘের পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ (মাটির) কাজ শেষ হয়েছে। ৩০০ মিটার (১০ চেইন) রাস্তার কাজে ব্যয় বরাদ্দ ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। স্কুল থেকে শ্মশান ঘাট পর্যন্ত রাস্তার প্রস্থ ১২ ফিট, গ্লোবসহ ২২ ফিট ও ডিষ্ণতা ৫ ফিট করার কথা থাকলেও সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, গ্রন্থ (মাথা) প্রায় ১২ ফিট, গ্লোবসহ ১৫ থেকে ১৭ ফিট এবং হাইড করা হয়েছে ৬ ইঞ্চি থেকে শুরু করে ৩ ফিট করে। তবে বেশির ভাগ স্থানে দেড়-দুই ফিট করে করা হয়েছে। শ্মশান ঘাট থেকে সফিকের ঘের পর্যন্ত চওড়া (মাথা) ১০ ফিট, গ্লোবসহ ২০ ফিট ও হাইড ৫ ফুট করে করার কথা থাকলেও তদস্থলে করা হয়েছে চওড়া (মালা) ৭-৮ ফিট, গ্লোবসহ ১০-১১ ফিট ও হাইড করা হয়েছে ৩-৪ ফিট করে। এছাড়া খাল খনের সময় রাষ্ট্রের পরে ও পাশে রাখা মাটি (যা খদের পাড় হিসাবে ড্রেজিং করে পৃথক প্রতিরক্ষা বাঁধ হওয়ার কথা। টেনে নিয়ে রাস্তায় বিছিয়ে দিয়ে রাস্তার কাজ করা হয়েছে।
এলাকার কয়েকজন সচেতন ব্যক্তি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে (নাম প্রকাশ না করার শর্তে) অভিযোগ করে বলেন, চেয়ারম্যান ইউনিয়নের বড় প্রকল্প ইউপি সদস্যদের সভাপতি না করে মহিলা মেম্বারদের সভাপতি করে নিজেই কাজ বান্তবায়ন করে থাকেন। কোনো কোন কাজ আবার মহিলা মেম্বার সভাপতি নামে থাকলেও তার অজ্ঞাতে কাজ করেন চেয়ারম্যান নিজে বলে অভিযোগ রয়েছে।
প্রকল্পের সভাপতি মহিলা মেম্বার গীতা রানী জানান, চেয়ারম্যানকে নিয়ে তারা যৌথ ভাবে কাজটি করেছেন। কাজ দেখতে পিআইও সাহের এসেছিলেন, ২/১ স্থানে সমস্যা থাকায় সেগুলো ঠিক-করতে বললে তা ঠিক করা হয়েছে। তিনি আরাও বলেন, কাজের সমস্ত টাকার চেক তারা নিয়েছেন।

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার কাদাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি দীপঙ্কর সরকার দ্বীপের বিরুদ্ধে তথ্য গোপন করে সনদ দেওয়ায় অর্থ বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে।
তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, কাদাকাটি ইউনিয়নের মৃত রুহুল আমিন কনটাক্টরের দুই ছেলে দুই মেয়ে রেখে মৃত্যুবরণ করেন। গত ১৭ মে তারিখে মৃত রুহুল আমিন কন্ডাক্টরের একমাত্র সন্তান এস এম সাফায়েত সরোয়ার উল্লেখ করে এক ছেলে এবং দুই মেয়েসহ তার নাম বাদ দিয়ে মোটা অর্থের বিনিময়ে তথ্য গোপন করে ভুয়া জাল নাগরিক সনদপত্র প্রদান করেন।
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান দীপঙ্কর কুমার দ্বীপের কাছে তার মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান, ‘ আমি এ বিষয়ে তেমন কিছু জানি না ওই এলাকার মেম্বার আমাকে সই করতে বলেছিল আমি করে দিয়েছি।’
এছাড়া তার বিরুদ্ধে সরকারি প্রকল্পের কাজ শেষ না করে টাকা লুটপাটের অভিযোগের বিষয় জানতে চাইলে তিনি কোন উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দেন।
অভিযোগ উঠেছে বিগত অর্থবছরের আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন আমলে কাবিখা কর্মসূচির রাস্তা নির্মাণ কাজে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের রয়েছে তার বিরুদ্ধে, অসাধু কর্মকর্তাদের লুকোচুরি, প্রকল্পের সভাপতির ভূমিকা ও কাজের পরিণতি নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এলাকাবাসী আরও জানান, দুর্নীতিবাজ দীপঙ্কর কুমার দ্বীপ আওয়ামী লীগের দোসর সে এখনো কীভাবে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে বহাল থাকে এমন প্রশ্ন বর্তমান অন্তর বর্তীকালীন সরকারের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কর্তৃপক্ষের কাছে।
সাতক্ষীরার প্রভাবশালী নেতাদের দিয়ে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলে বাগিয়ে নেন কাদাকাটি ইউনিয়ন আলীগের সভাপতির পদ ব্যবহার করে বিগত ১৬ বছরে সরকারি ইজারা জমি দখল করে প্রকল্পের কাজ না করে টাকা লুটপাট লাখ লাখ টাকা।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আমিরুল ইসলাম জানান, কাদাকাটি ইউপি চেয়ারম্যান দীপঙ্কর কুমার সরকার দ্বীপের নেতৃত্বে মহিলা মেম্বার গীতা রানির কাজ পাওয়ায়ে দিত তিনি আমাদেরকে চাপ সৃষ্টি করতেন। (প্রকল্প সভাপতি) নামে টেংরাখালী হাই স্কুল থেকে শফিকের মৎস্য ঘের পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ (মাটির) কাজ শেষ হয়েছে। ৩০০ মিটার (১০ চেইন) রাস্তার কাজে ব্যয় বরাদ্দ ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। স্কুল থেকে শ্মশান ঘাট পর্যন্ত রাস্তার প্রস্থ ১২ ফিট, গ্লোবসহ ২২ ফিট ও ডিষ্ণতা ৫ ফিট করার কথা থাকলেও সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, গ্রন্থ (মাথা) প্রায় ১২ ফিট, গ্লোবসহ ১৫ থেকে ১৭ ফিট এবং হাইড করা হয়েছে ৬ ইঞ্চি থেকে শুরু করে ৩ ফিট করে। তবে বেশির ভাগ স্থানে দেড়-দুই ফিট করে করা হয়েছে। শ্মশান ঘাট থেকে সফিকের ঘের পর্যন্ত চওড়া (মাথা) ১০ ফিট, গ্লোবসহ ২০ ফিট ও হাইড ৫ ফুট করে করার কথা থাকলেও তদস্থলে করা হয়েছে চওড়া (মালা) ৭-৮ ফিট, গ্লোবসহ ১০-১১ ফিট ও হাইড করা হয়েছে ৩-৪ ফিট করে। এছাড়া খাল খনের সময় রাষ্ট্রের পরে ও পাশে রাখা মাটি (যা খদের পাড় হিসাবে ড্রেজিং করে পৃথক প্রতিরক্ষা বাঁধ হওয়ার কথা। টেনে নিয়ে রাস্তায় বিছিয়ে দিয়ে রাস্তার কাজ করা হয়েছে।
এলাকার কয়েকজন সচেতন ব্যক্তি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে (নাম প্রকাশ না করার শর্তে) অভিযোগ করে বলেন, চেয়ারম্যান ইউনিয়নের বড় প্রকল্প ইউপি সদস্যদের সভাপতি না করে মহিলা মেম্বারদের সভাপতি করে নিজেই কাজ বান্তবায়ন করে থাকেন। কোনো কোন কাজ আবার মহিলা মেম্বার সভাপতি নামে থাকলেও তার অজ্ঞাতে কাজ করেন চেয়ারম্যান নিজে বলে অভিযোগ রয়েছে।
প্রকল্পের সভাপতি মহিলা মেম্বার গীতা রানী জানান, চেয়ারম্যানকে নিয়ে তারা যৌথ ভাবে কাজটি করেছেন। কাজ দেখতে পিআইও সাহের এসেছিলেন, ২/১ স্থানে সমস্যা থাকায় সেগুলো ঠিক-করতে বললে তা ঠিক করা হয়েছে। তিনি আরাও বলেন, কাজের সমস্ত টাকার চেক তারা নিয়েছেন।

রাসেল নামে এক যুবকের নামসহ অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এতে মাজহারুল ইসলামের বাবা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে
৮ ঘণ্টা আগে
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৭০ হাজার ৫১৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৭৮ জনের
৮ ঘণ্টা আগে
বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে বৈষম্যের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে শাহবাগে কর্মসূচি পালন করছিলেন
৯ ঘণ্টা আগে
‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এই প্রতিপাদ্যকে নিয়ে নীলফামারীতে শনিবার পালিত হলো জাতীয় সমবায় দিবস
৯ ঘণ্টা আগেরাসেল নামে এক যুবকের নামসহ অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এতে মাজহারুল ইসলামের বাবা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৭০ হাজার ৫১৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৭৮ জনের
বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে বৈষম্যের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে শাহবাগে কর্মসূচি পালন করছিলেন
‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এই প্রতিপাদ্যকে নিয়ে নীলফামারীতে শনিবার পালিত হলো জাতীয় সমবায় দিবস