মানিকগঞ্জ
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. আ. রহিম খাঁনকে (৬৫) গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। রোববার (১৮ মে) বিকেলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (পূর্ব) একটি দল রাজধানীর তোপখানা রোডের নকশী হোমসের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা ও প্রতারণার মামলা রয়েছে।
আব্দুর রহিম খান মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার দাসকান্দি এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম কফিল উদ্দিন খাঁন। তিনি মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি।
ডিবি সূত্রে জানা গেছে, শিবালয় থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলার (মামলা নম্বর-৫, তারিখ ৮ আগস্ট ২০২৪) এজাহারভুক্ত ৩ নম্বর আসামি ছিলেন আ. রহিম খাঁন। মামলাটি দণ্ডবিধির ১৪৩/৩২৩/৩২৬/৩০২/১০৯/৩৪ ধারায় রুজু হয়।
গত ২৪ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামিকে গ্রেফতারের জন্য জেলা গোয়েন্দা শাখায় একটি অধিযাচন পত্র দেন। এরপর ডিবি অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেফতার করে।
ডিবি আরও জানায়, আ. রহিম খাঁনের বিরুদ্ধে শিবালয় থানায় একটি হত্যা মামলা, নৌ পুলিশ ক্যাম্প পোড়ানো সংক্রান্ত একটি মামলা, শাহবাগ থানায় একটি প্রতারণার মামলা, ডিএমপির মিরপুর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা এবং যাত্রাবাড়ী থানায় আরেকটি মামলা রয়েছে। এছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে আরও তিনটি সিআর মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ জানিয়েছে, তাঁকে আইনি প্রক্রিয়া শেষে আদালতে পাঠানো হবে।
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. আ. রহিম খাঁনকে (৬৫) গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। রোববার (১৮ মে) বিকেলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (পূর্ব) একটি দল রাজধানীর তোপখানা রোডের নকশী হোমসের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা ও প্রতারণার মামলা রয়েছে।
আব্দুর রহিম খান মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার দাসকান্দি এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম কফিল উদ্দিন খাঁন। তিনি মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি।
ডিবি সূত্রে জানা গেছে, শিবালয় থানায় দায়ের করা একটি হত্যা মামলার (মামলা নম্বর-৫, তারিখ ৮ আগস্ট ২০২৪) এজাহারভুক্ত ৩ নম্বর আসামি ছিলেন আ. রহিম খাঁন। মামলাটি দণ্ডবিধির ১৪৩/৩২৩/৩২৬/৩০২/১০৯/৩৪ ধারায় রুজু হয়।
গত ২৪ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামিকে গ্রেফতারের জন্য জেলা গোয়েন্দা শাখায় একটি অধিযাচন পত্র দেন। এরপর ডিবি অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেফতার করে।
ডিবি আরও জানায়, আ. রহিম খাঁনের বিরুদ্ধে শিবালয় থানায় একটি হত্যা মামলা, নৌ পুলিশ ক্যাম্প পোড়ানো সংক্রান্ত একটি মামলা, শাহবাগ থানায় একটি প্রতারণার মামলা, ডিএমপির মিরপুর মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা এবং যাত্রাবাড়ী থানায় আরেকটি মামলা রয়েছে। এছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে আরও তিনটি সিআর মামলা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ জানিয়েছে, তাঁকে আইনি প্রক্রিয়া শেষে আদালতে পাঠানো হবে।
বস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
৭ ঘণ্টা আগেঅভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
৭ ঘণ্টা আগেউপস্থিত অফিসার ও ফোর্সদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং অফিসার ও ফোর্সদের সার্বিক কল্যাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট ইনচার্জবৃন্দকে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করেন
৭ ঘণ্টা আগেএসময় ই—ট্র্যাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারের মাধ্যমে মামলার চালক বা গাড়ি মালিকের মোবাইলে বার্তা পৌঁছে যাবে। বিকাশ বা পস মেশিনের মাধ্যমে জরিমানা পরিশোধ সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়
৭ ঘণ্টা আগেবস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
অভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
উপস্থিত অফিসার ও ফোর্সদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং অফিসার ও ফোর্সদের সার্বিক কল্যাণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং সংশ্লিষ্ট ইনচার্জবৃন্দকে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করেন
এসময় ই—ট্র্যাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম সফটওয়্যারের মাধ্যমে মামলার চালক বা গাড়ি মালিকের মোবাইলে বার্তা পৌঁছে যাবে। বিকাশ বা পস মেশিনের মাধ্যমে জরিমানা পরিশোধ সম্পর্কে ধারনা দেওয়া হয়