খাগড়াছড়ি
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত ছাত্রদল নেতা শাহ আলমের লাশ দীর্ঘ ১৫ বছর পর কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।
বৃস্পতিবার(৮মে) দুপুরে আদালতের নির্দেশে রামগড় পৌরসভার মাষ্টারপাড়া কেন্দ্রীয় কবরস্থান থেকে তার কঙ্কাল তোলা হয়। শাহ আলম পৌরসভার গর্জনতলী এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালামের ছেলে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- রামগড় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইসমত জাহান তুহিন, চিকিৎসক ডা. সৈয়দা সাদ সুলতানা, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, নিহতের স্বজন । এসময় কবরস্থানে ভিড় জমায় বিভিন্ন বয়সী উৎসুক জনতা।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালের ২২ মে রাত সাড়ে ৮ টার দিকে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা জুয়েল নামে এক ছাত্রদল কর্মীকে মারধর করে রাস্তায় ফেলে রাখে। ছাত্রদল নেতা শাহ আলম তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে বাড়ি ফেরার পথে চৌধুরীপাড়া পুরাতন জেল খানার সামনে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা তাকেও নির্মমভাবে কুপিয়ে ফেলে যায়। পরে শাহ আলমকে চট্টগ্রাম মেডিকেলে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দীর্ঘ ৪ মাস পর ২০০৯ সালে ২৭ সেপ্টেম্বর তিনি মারা যান। দীর্ঘদিন মামলা করতে না পারলেও জুলাই-আগষ্ট বিপ্লবে শেখ হাসিনার পালিয়ে সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাসহ ৩১ জনকে আসামী করে মামলা করা হয়।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইসমত জাহান তুহিন জানান, নিহতের ঘটনা নিয়ে খাগড়াছড়ি জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় অধিকতর তদন্তের জন্য আদালতের নির্দেশে মরদেহ কঙ্কালের বিভিন্ন অংশ উত্তোলন করে ডিএনএ টেষ্টের জন্যে খাগড়াছড়ি পাঠানো হয়েছে।
মামলার বাদী ইসমাঈল হোসেন জানান, এতো দিন মামলা ও ন্যায় বিচারের পরিবেশ ছিলোনা এখন আমরা ন্যায় বিচারে আশাবাদি তাই মামলা করেছি।
নিহতের ছোট ভাই শাহীন কাদের জানান, আমি আমার ভাইয়ের হত্যাকারীদের বিচার চাই।
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত ছাত্রদল নেতা শাহ আলমের লাশ দীর্ঘ ১৫ বছর পর কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।
বৃস্পতিবার(৮মে) দুপুরে আদালতের নির্দেশে রামগড় পৌরসভার মাষ্টারপাড়া কেন্দ্রীয় কবরস্থান থেকে তার কঙ্কাল তোলা হয়। শাহ আলম পৌরসভার গর্জনতলী এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালামের ছেলে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- রামগড় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইসমত জাহান তুহিন, চিকিৎসক ডা. সৈয়দা সাদ সুলতানা, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, নিহতের স্বজন । এসময় কবরস্থানে ভিড় জমায় বিভিন্ন বয়সী উৎসুক জনতা।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালের ২২ মে রাত সাড়ে ৮ টার দিকে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা জুয়েল নামে এক ছাত্রদল কর্মীকে মারধর করে রাস্তায় ফেলে রাখে। ছাত্রদল নেতা শাহ আলম তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে বাড়ি ফেরার পথে চৌধুরীপাড়া পুরাতন জেল খানার সামনে আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীরা তাকেও নির্মমভাবে কুপিয়ে ফেলে যায়। পরে শাহ আলমকে চট্টগ্রাম মেডিকেলে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দীর্ঘ ৪ মাস পর ২০০৯ সালে ২৭ সেপ্টেম্বর তিনি মারা যান। দীর্ঘদিন মামলা করতে না পারলেও জুলাই-আগষ্ট বিপ্লবে শেখ হাসিনার পালিয়ে সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরাসহ ৩১ জনকে আসামী করে মামলা করা হয়।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইসমত জাহান তুহিন জানান, নিহতের ঘটনা নিয়ে খাগড়াছড়ি জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় অধিকতর তদন্তের জন্য আদালতের নির্দেশে মরদেহ কঙ্কালের বিভিন্ন অংশ উত্তোলন করে ডিএনএ টেষ্টের জন্যে খাগড়াছড়ি পাঠানো হয়েছে।
মামলার বাদী ইসমাঈল হোসেন জানান, এতো দিন মামলা ও ন্যায় বিচারের পরিবেশ ছিলোনা এখন আমরা ন্যায় বিচারে আশাবাদি তাই মামলা করেছি।
নিহতের ছোট ভাই শাহীন কাদের জানান, আমি আমার ভাইয়ের হত্যাকারীদের বিচার চাই।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
৫ ঘণ্টা আগেপ্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
৬ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
৬ ঘণ্টা আগেঅভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন
৬ ঘণ্টা আগেসোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
অভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন