স্টাফ রিপোর্টার
বিপুল পরিমানে জাল টাকার নোট ও ছাপানোর সরঞ্জামসহ দুই যুবককে আটক করেছে বরিশাল র্যাব-৮ এর সদস্যরা।
আটককৃতরা হলো-বরিশাল মেট্রোপলিটনের বন্দর থানাধীন চরকাউয়া এলাকার লাল মিয়ার ছেলে মিজান হাওলাদার (১৯) ও ঝালকাঠির রাজাপুর থানার লেবুবুনিয়া এলাকার ফরিদ হোসেনের ছেলে নাঈম হোসেন (২৫)।
আজ বৃহস্পতিবার (৮ মে) বিকেল পৌনে চারটার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব- ৮ এর মিডিয়া অফিসার সিনিয়র সহকারী পরিচালক অমিত হাসান।
এরআগে বরিশাল মেট্রোপলিটনের বন্দর থানাধীন কর্নকাঠী ও চরকাউয়া এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ওই দুইজনকে আটক করা হয়।
র্যাব সূত্রে জানা গেছে, কর্নকাঠি গ্রামের মোল্লা বাড়ি সংলগ্ন সড়কে জাল টাকার নোট ক্রয়-বিক্রয়ের সংবাদে র্যাব সদস্যরা অভিযান চালায়। ঘটনাস্থলে পৌছলে র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে মিজান হাওলাদার ও নাঈম হোসেন পালানোর চেষ্টা করে। এসময় র্যাব সদস্যরা তাদের আটক করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মিজান জানায়, সে নগদ ২০ হাজার টাকায় ১ লাখ জাল টাকার নোট নাঈমের কাছে বিক্রির জন্য ঘটনাস্থলে আসে। এরপর মিজানের সাথে থাকা স্কুল ব্যাগ থেকে ১ লাখ টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।
জাল নোট উদ্ধারের পর মিজান হাওলাদার জানায়, সে নিজ বাড়িতে জাল টাকা উৎপাদন করেন। এমন তথ্যের ভিত্তিতে বন্দর থানাধীন চরকাউয়া গ্রামে মিজানের ঘরে অভিযান চালায় র্যাব সদস্যরা।
ওই অভিযানে আরও ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩১৫ টাকার জাল নোট উদ্ধারের পাশাপাশি জাল টাকা ছাপানোর কাজে ব্যবহৃত একটি প্রিন্টার, একটি ল্যাপটপ, চার বোতল প্রিন্টারের কালি, একটি মডেম, তিন প্রকার আঠার কৌটা, কয়েকটি ক্যাবলসহ কয়েক প্রকার সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।
র্যাবের সিনিয়র সহকারী পরিচালক অমিত হাসান জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে বরিশাল মেট্রোপলিটনের বন্দর থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
বিপুল পরিমানে জাল টাকার নোট ও ছাপানোর সরঞ্জামসহ দুই যুবককে আটক করেছে বরিশাল র্যাব-৮ এর সদস্যরা।
আটককৃতরা হলো-বরিশাল মেট্রোপলিটনের বন্দর থানাধীন চরকাউয়া এলাকার লাল মিয়ার ছেলে মিজান হাওলাদার (১৯) ও ঝালকাঠির রাজাপুর থানার লেবুবুনিয়া এলাকার ফরিদ হোসেনের ছেলে নাঈম হোসেন (২৫)।
আজ বৃহস্পতিবার (৮ মে) বিকেল পৌনে চারটার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব- ৮ এর মিডিয়া অফিসার সিনিয়র সহকারী পরিচালক অমিত হাসান।
এরআগে বরিশাল মেট্রোপলিটনের বন্দর থানাধীন কর্নকাঠী ও চরকাউয়া এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ওই দুইজনকে আটক করা হয়।
র্যাব সূত্রে জানা গেছে, কর্নকাঠি গ্রামের মোল্লা বাড়ি সংলগ্ন সড়কে জাল টাকার নোট ক্রয়-বিক্রয়ের সংবাদে র্যাব সদস্যরা অভিযান চালায়। ঘটনাস্থলে পৌছলে র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে মিজান হাওলাদার ও নাঈম হোসেন পালানোর চেষ্টা করে। এসময় র্যাব সদস্যরা তাদের আটক করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মিজান জানায়, সে নগদ ২০ হাজার টাকায় ১ লাখ জাল টাকার নোট নাঈমের কাছে বিক্রির জন্য ঘটনাস্থলে আসে। এরপর মিজানের সাথে থাকা স্কুল ব্যাগ থেকে ১ লাখ টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।
জাল নোট উদ্ধারের পর মিজান হাওলাদার জানায়, সে নিজ বাড়িতে জাল টাকা উৎপাদন করেন। এমন তথ্যের ভিত্তিতে বন্দর থানাধীন চরকাউয়া গ্রামে মিজানের ঘরে অভিযান চালায় র্যাব সদস্যরা।
ওই অভিযানে আরও ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩১৫ টাকার জাল নোট উদ্ধারের পাশাপাশি জাল টাকা ছাপানোর কাজে ব্যবহৃত একটি প্রিন্টার, একটি ল্যাপটপ, চার বোতল প্রিন্টারের কালি, একটি মডেম, তিন প্রকার আঠার কৌটা, কয়েকটি ক্যাবলসহ কয়েক প্রকার সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।
র্যাবের সিনিয়র সহকারী পরিচালক অমিত হাসান জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে বরিশাল মেট্রোপলিটনের বন্দর থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
৬ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
৬ ঘণ্টা আগেঅভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন
৬ ঘণ্টা আগেসোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে ফিজিও থেরাপি পরিশোধের আয়োজনে রংপুর মেডিকেল মোড় থেকে সিভিল সার্জন অফিস পর্যন্ত একটি বর্ণাঢ্য র্যালী নগর প্রদক্ষিণ করে
প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শ্রেণি শিক্ষক তার ক্লাসের কোন শিক্ষার্থী কি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসছে না তা জানেন। সহপাঠীরাও জানে। কিন্তু শিক্ষকদের সক্রিয় ভূমিকা না থাকা ও অভিভাবকদের অসচেতনতার কারণে শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ছে
আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক (ভারপ্রাপ্ত) উজ্জ্বল কুমার ঘোষ বলেন,যেদিন আমরা ঝরে পড়া রোধ করতে এবং সকল শিক্ষার্থীকে অন্তত এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনার সুযোগ দিতে পারবো, সেদিনই সাক্ষরতা দিবস সফল হবে
অভিযান চলাকালে এনফোর্সমেন্ট দল রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের অভিযোগ শোনেন। রোগীরা জানান, নিয়মিত চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে তারা অবহেলা ও হয়রানির শিকার হন