বাগেরহাট
মোংলা বন্দরের পশুর নদীর বেসক্রিক এলাকায় নোঙর করা একটি বাণিজ্যিক জাহাজে ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২৬ মে) ভোরে ‘এমভি সেজুঁতি’ নামে বাংলাদেশি মালিকানাধীন ওই জাহাজে হামলা চালায় একদল অস্ত্রধারী জলদস্যু। এ সময় তারা নাবিক ও স্টাফদের হাত-পা বেঁধে মারধরের পর প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
বন্দর সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ‘পিএনএন শিপিং লাইন্স’-এর মালিকানাধীন জাহাজটি ভারত থেকে পাথর বোঝাই করে ২০২৪ সালের ২২ জুন মোংলা বন্দরের বেসক্রিক চ্যানেলে নোঙর করে। পণ্য খালাস শেষে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দীর্ঘ এক বছর ধরে জাহাজটি সেখানে আটকে ছিল। জাহাজে তখনও চিফ অফিসারসহ সাতজন নাবিক ও স্টাফ অবস্থান করছিলেন।
সোমবার ভোরে একটি ফিশিং ট্রলারে করে দেশীয় অস্ত্রসহ ১৪ জনের ডাকাতদল হঠাৎ করে জাহাজে উঠে পড়ে। তারা দড়ি দিয়ে নাবিকদের হাত-পা বেঁধে দুই ঘণ্টা ধরে তাণ্ডব চালায়। এ সময় তারা গ্রাফস্ট, ওয়ার রোফ, ইঞ্জিনের বেয়ারিং, জ্বালানি তেল, মোবিল, রসদ এবং নাবিকদের ব্যবহৃত সাতটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। এ ঘটনায় তিনজন স্টাফ আহত হন। পরে শিপিং এজেন্টের সহায়তায় তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক (বোর্ড ও জনসংযোগ বিভাগ) মো. মাকরুজ্জামান বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
মোংলা বন্দরের পশুর নদীর বেসক্রিক এলাকায় নোঙর করা একটি বাণিজ্যিক জাহাজে ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (২৬ মে) ভোরে ‘এমভি সেজুঁতি’ নামে বাংলাদেশি মালিকানাধীন ওই জাহাজে হামলা চালায় একদল অস্ত্রধারী জলদস্যু। এ সময় তারা নাবিক ও স্টাফদের হাত-পা বেঁধে মারধরের পর প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
বন্দর সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ‘পিএনএন শিপিং লাইন্স’-এর মালিকানাধীন জাহাজটি ভারত থেকে পাথর বোঝাই করে ২০২৪ সালের ২২ জুন মোংলা বন্দরের বেসক্রিক চ্যানেলে নোঙর করে। পণ্য খালাস শেষে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দীর্ঘ এক বছর ধরে জাহাজটি সেখানে আটকে ছিল। জাহাজে তখনও চিফ অফিসারসহ সাতজন নাবিক ও স্টাফ অবস্থান করছিলেন।
সোমবার ভোরে একটি ফিশিং ট্রলারে করে দেশীয় অস্ত্রসহ ১৪ জনের ডাকাতদল হঠাৎ করে জাহাজে উঠে পড়ে। তারা দড়ি দিয়ে নাবিকদের হাত-পা বেঁধে দুই ঘণ্টা ধরে তাণ্ডব চালায়। এ সময় তারা গ্রাফস্ট, ওয়ার রোফ, ইঞ্জিনের বেয়ারিং, জ্বালানি তেল, মোবিল, রসদ এবং নাবিকদের ব্যবহৃত সাতটি মোবাইল ফোন লুট করে নেয়। এ ঘটনায় তিনজন স্টাফ আহত হন। পরে শিপিং এজেন্টের সহায়তায় তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক (বোর্ড ও জনসংযোগ বিভাগ) মো. মাকরুজ্জামান বলেন, ঘটনাটি শুনেছি। খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।