কিশোরগঞ্জ
নকল ওষুধে সয়লাব কিশোরগঞ্জ জেলা শহর, সাথে জড়িত চিকিৎসক, কোম্পানির প্রতিনিধি, ব্যবসায়িসহ অনেকেই। নকল ওষুধসহ প্রতারক চক্রের এক সদস্য আটকের পর কারাগারে পাঠনো হয়েছে।
অনলাইনের মাধ্যমে নকল ওষুধ বিক্রির সঙ্গে জড়িত প্রতারক চক্রের এক সদস্যকে গ্রেফতার ও বিপুল পরিমাণ নকল ঔষধ (ইনজেকশন) উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম মোঃ শাহীন আলম (২৫)। এ সময় তার হেফাজত হতে নকল এক কার্টুন ইনসেপ্টা কোম্পানির হেপা-বি ইনজেকশনসহ আরও অনেক কোম্পানির নকল ঔষধ জব্দ করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার ( ২৩ মে) বিকেলে শহরের গুরুদয়াল কলেজ সংলগ্ন হতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, আমরা নকল ওষুধসহ প্রতারককে আটক করেছি। কিন্তু সংবাদদাতা বা কোম্পানির পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না পাওয়ায় পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আজ শনিবার (২৪ মে) তাকে আদালতে পাঠাই, আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
ইনসেপ্টা কোম্পানির কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, আমাদের কোম্পানির হেপা-বি ইনজেকশন মানুষের জীবন রক্ষা করে, আর এই নকল ইনজেকশন ব্যবহার করলে মানুষ মৃত্যুর দিকেই ধাবিত হবে। বিষয়টি আমি অফিসকে অবগত করেছি। কিন্তু, আমি বাদী হয়ে কোনো অভিযোগ করতে পারবো না।
এদিকে, বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় - আটককৃত শাহীন আলমের বাড়ি ময়মনসিংহ, তার স্ত্রী কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে ম্যাটস্ বিভাগে ইন্টার্নশিপ করছেন। তারই সূত্র ধরে হাসপাতালের কিছু চিকিৎসকসহ অনেকের সহযোগিতায় প্রতারক শাহীন আলম দীর্ঘ দিন যাবৎ কিশোরগঞ্জে এই নকল ইনজেকশনসহ বিভিন্ন নকল ঔষধের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এর মধ্যে উঠে আসে হাসপাতালের ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ডা. মামুনুর রশীদের নাম।
হাসপাতালের একাধিক কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ডা. মামুনুর রশীদ হাসপাতালে আসর পর থেকেই নকল ঔষধের সরবরাহ বৃদ্ধি পায়, কিন্তু আমরা বুঝতে পারতাম না কারা এসব করছে। গতকাল যখন নকল ঔষধসহ প্রতারক আটক হয়, তখন তিনি সরাসরি স্পটে চলে যান সবাইকে ম্যানেজ করে প্রতারককে বাঁচাতে।
ব্যাপারে ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ডা. মামুনুর রশীদের সাথে কথা হলে তিনি এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কতিপয় কিছু ব্যাক্তি অন্যায় আবদার, সুপারিশ নিয়ে আমার কাছে এসে কোন সুবিধা পায়নি তারা বিপক্ষে বলবে এটাই স্বাভাবিক। হাসপাতালে ম্যাটস্ বিভাগে ইন্টার্নশিপ করছে রোশনি নামের একজন আমাকে বলছে তার স্বামীকে কে বা কারা আটকিয়ে রেখেছে, শুনে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি এ অবস্থা, আমি সাথে সাথেই চলে আসি। আমি চাই আইন অনুযায়ী এর বিচার/শাস্তি হোক।
আটক হওয়া নকল ঔষধের ব্যাপারে কিশোরগঞ্জ জেলা ঔষধ তত্ত্বাবধায়ক মেহেদী হাসানের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান, নকল ঔষধ/ভেজাল ঔষধ এগুলো নতুন বিষয় না। নকল ঔষধের মানুষের জীবন নিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে এক শ্রেণীর প্রতারক ও অসাধু কিছু ব্যবসায়ী। আর আমরা তাদের ধরতে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট, সচেতনতামূলক অভিযান, সেমিনার ও ক্যাম্পেইন করে যাচ্ছি, অনেককেই জেল জরিমানাসহ আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করছি।
নকল ওষুধে সয়লাব কিশোরগঞ্জ জেলা শহর, সাথে জড়িত চিকিৎসক, কোম্পানির প্রতিনিধি, ব্যবসায়িসহ অনেকেই। নকল ওষুধসহ প্রতারক চক্রের এক সদস্য আটকের পর কারাগারে পাঠনো হয়েছে।
অনলাইনের মাধ্যমে নকল ওষুধ বিক্রির সঙ্গে জড়িত প্রতারক চক্রের এক সদস্যকে গ্রেফতার ও বিপুল পরিমাণ নকল ঔষধ (ইনজেকশন) উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম মোঃ শাহীন আলম (২৫)। এ সময় তার হেফাজত হতে নকল এক কার্টুন ইনসেপ্টা কোম্পানির হেপা-বি ইনজেকশনসহ আরও অনেক কোম্পানির নকল ঔষধ জব্দ করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার ( ২৩ মে) বিকেলে শহরের গুরুদয়াল কলেজ সংলগ্ন হতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, আমরা নকল ওষুধসহ প্রতারককে আটক করেছি। কিন্তু সংবাদদাতা বা কোম্পানির পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না পাওয়ায় পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আজ শনিবার (২৪ মে) তাকে আদালতে পাঠাই, আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
ইনসেপ্টা কোম্পানির কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, আমাদের কোম্পানির হেপা-বি ইনজেকশন মানুষের জীবন রক্ষা করে, আর এই নকল ইনজেকশন ব্যবহার করলে মানুষ মৃত্যুর দিকেই ধাবিত হবে। বিষয়টি আমি অফিসকে অবগত করেছি। কিন্তু, আমি বাদী হয়ে কোনো অভিযোগ করতে পারবো না।
এদিকে, বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় - আটককৃত শাহীন আলমের বাড়ি ময়মনসিংহ, তার স্ত্রী কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালে ম্যাটস্ বিভাগে ইন্টার্নশিপ করছেন। তারই সূত্র ধরে হাসপাতালের কিছু চিকিৎসকসহ অনেকের সহযোগিতায় প্রতারক শাহীন আলম দীর্ঘ দিন যাবৎ কিশোরগঞ্জে এই নকল ইনজেকশনসহ বিভিন্ন নকল ঔষধের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এর মধ্যে উঠে আসে হাসপাতালের ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ডা. মামুনুর রশীদের নাম।
হাসপাতালের একাধিক কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ডা. মামুনুর রশীদ হাসপাতালে আসর পর থেকেই নকল ঔষধের সরবরাহ বৃদ্ধি পায়, কিন্তু আমরা বুঝতে পারতাম না কারা এসব করছে। গতকাল যখন নকল ঔষধসহ প্রতারক আটক হয়, তখন তিনি সরাসরি স্পটে চলে যান সবাইকে ম্যানেজ করে প্রতারককে বাঁচাতে।
ব্যাপারে ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ডা. মামুনুর রশীদের সাথে কথা হলে তিনি এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, কতিপয় কিছু ব্যাক্তি অন্যায় আবদার, সুপারিশ নিয়ে আমার কাছে এসে কোন সুবিধা পায়নি তারা বিপক্ষে বলবে এটাই স্বাভাবিক। হাসপাতালে ম্যাটস্ বিভাগে ইন্টার্নশিপ করছে রোশনি নামের একজন আমাকে বলছে তার স্বামীকে কে বা কারা আটকিয়ে রেখেছে, শুনে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি এ অবস্থা, আমি সাথে সাথেই চলে আসি। আমি চাই আইন অনুযায়ী এর বিচার/শাস্তি হোক।
আটক হওয়া নকল ঔষধের ব্যাপারে কিশোরগঞ্জ জেলা ঔষধ তত্ত্বাবধায়ক মেহেদী হাসানের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান, নকল ঔষধ/ভেজাল ঔষধ এগুলো নতুন বিষয় না। নকল ঔষধের মানুষের জীবন নিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে এক শ্রেণীর প্রতারক ও অসাধু কিছু ব্যবসায়ী। আর আমরা তাদের ধরতে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট, সচেতনতামূলক অভিযান, সেমিনার ও ক্যাম্পেইন করে যাচ্ছি, অনেককেই জেল জরিমানাসহ আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করছি।
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৯ জুন তাকে ও উপস্থাপক নাহিদ হেলালকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ দেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগেগ্রাহকদের পরিমাণে জ্বালানি তেল (পেট্রোল, অকটেন) কম দেওয়ার অপরাধে টাঙ্গাইল ফিলিং স্টেশনে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর।
৫ ঘণ্টা আগেজামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগী সেজে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসময় রোগীদের খাবারসহ নানা অব্যবস্থাপনার চিত্র উঠে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেনকল ওষুধে সয়লাব কিশোরগঞ্জ জেলা শহর, সাথে জড়িত চিকিৎসক, কোম্পানির প্রতিনিধি, ব্যবসায়িসহ অনেকেই। নকল ওষুধসহ প্রতারক চক্রের এক সদস্য আটকের পর কারাগারে পাঠনো হয়েছে।
সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৯ জুন তাকে ও উপস্থাপক নাহিদ হেলালকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ দেওয়া হয়।
গ্রাহকদের পরিমাণে জ্বালানি তেল (পেট্রোল, অকটেন) কম দেওয়ার অপরাধে টাঙ্গাইল ফিলিং স্টেশনে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর।