অনলাইন ডেস্ক
সাংবাদিকদের ওপর গুরুতর হামলার সংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। কোথাও কোথাও সাংবাদিকদের লাঠি ও হাতুড়ি দিয়ে মারধর, পুলিশ অফিসার এবং রাজনৈতিক কর্মীদের দ্বারা হেনস্তা এবং সংবাদপত্রের অফিসে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এমন কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ করে বিবৃতি দিয়েছে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ)। এতে প্রতিটি ঘটনায় অপরাধীকে বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানানো হয়।
বিবৃতিতে আরএসএফ দক্ষিণ এশিয়া ডেস্কের প্রধান সেলিয়া মার্সিয়ার বলেন, গত কয়েক দিনে সাংবাদিকদের ওপর একাধিক হামলা সংবাদমাধ্যমের বিরুদ্ধে সহিংসতার উদ্বেগজনক বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। ২০২৪ সালের আগস্টে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের ফলে ওই অবস্থার উন্নতির আশা জাগলেও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা এখনো অরক্ষিত। কর্তৃপক্ষকে এই আক্রমণের জন্য দায়ী সবাইকে বিচারের মুখোমুখি করার, সহিংসতার এই অসহনীয় চক্রের অবসান ঘটানোর এবং গণমাধ্যম পেশাদারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানাচ্ছে আরএসএফ।
অন্যদিকে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে) এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তারা বলছে, বাংলাদেশে গণআন্দোলনের মুখে ক্রমেই কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠা সরকারের পতনের ছয় মাস পরও সাংবাদিকরা তাদের কাজের জন্য হুমকি পাচ্ছেন এবং হামলার শিকার হচ্ছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি দায়িত্ব পালনের জন্য সাংবাদিকদের মারধর, হয়রানি ও ফৌজদারি তদন্তের মুখে পড়তে হয়েছে। এর মধ্যে ৩ ফেব্রুয়ারি শরীয়তপুরে একটি হাসপাতালে চিকিৎসায় অবহেলা নিয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে হামলার শিকার হন চার সাংবাদিক। সেদিনই লক্ষ্মীপুরে জমি-সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে সংবাদ সংগ্রহ করতে যাওয়ার পথে চার সাংবাদিকের ওপর হামলা হয়। সাংবাদিকদের হুমকি দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ তথ্যচিত্র নির্মাতা সাইফুর রহমান সিপিজেকে জানান, গত ৩০ জানুয়ারি একটি নিবন্ধ প্রকাশের পর ইমেইল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হুমকি পাচ্ছেন তিনি।
এ নিয়ে সিপিজের এশিয়া প্রোগ্রামের সমন্বয়ক বেহ লিহ ই বলেন, সাংবাদিক এবং তাদের স্বাধীনভাবে সংবাদ প্রকাশের অধিকারের যে প্রতিশ্রুতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার দিয়েছে, তা অবশ্যই পূরণ করতে হবে। প্রস্তাবিত যেসব আইন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করতে পারে সেগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সংশোধন করতে হবে। গণমাধ্যমের ওপর হামলার পেছনের অপরাধীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
সাংবাদিকদের ওপর গুরুতর হামলার সংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। কোথাও কোথাও সাংবাদিকদের লাঠি ও হাতুড়ি দিয়ে মারধর, পুলিশ অফিসার এবং রাজনৈতিক কর্মীদের দ্বারা হেনস্তা এবং সংবাদপত্রের অফিসে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এমন কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ করে বিবৃতি দিয়েছে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ)। এতে প্রতিটি ঘটনায় অপরাধীকে বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানানো হয়।
বিবৃতিতে আরএসএফ দক্ষিণ এশিয়া ডেস্কের প্রধান সেলিয়া মার্সিয়ার বলেন, গত কয়েক দিনে সাংবাদিকদের ওপর একাধিক হামলা সংবাদমাধ্যমের বিরুদ্ধে সহিংসতার উদ্বেগজনক বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। ২০২৪ সালের আগস্টে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের ফলে ওই অবস্থার উন্নতির আশা জাগলেও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা এখনো অরক্ষিত। কর্তৃপক্ষকে এই আক্রমণের জন্য দায়ী সবাইকে বিচারের মুখোমুখি করার, সহিংসতার এই অসহনীয় চক্রের অবসান ঘটানোর এবং গণমাধ্যম পেশাদারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানাচ্ছে আরএসএফ।
অন্যদিকে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে) এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তারা বলছে, বাংলাদেশে গণআন্দোলনের মুখে ক্রমেই কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠা সরকারের পতনের ছয় মাস পরও সাংবাদিকরা তাদের কাজের জন্য হুমকি পাচ্ছেন এবং হামলার শিকার হচ্ছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি দায়িত্ব পালনের জন্য সাংবাদিকদের মারধর, হয়রানি ও ফৌজদারি তদন্তের মুখে পড়তে হয়েছে। এর মধ্যে ৩ ফেব্রুয়ারি শরীয়তপুরে একটি হাসপাতালে চিকিৎসায় অবহেলা নিয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে হামলার শিকার হন চার সাংবাদিক। সেদিনই লক্ষ্মীপুরে জমি-সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে সংবাদ সংগ্রহ করতে যাওয়ার পথে চার সাংবাদিকের ওপর হামলা হয়। সাংবাদিকদের হুমকি দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ তথ্যচিত্র নির্মাতা সাইফুর রহমান সিপিজেকে জানান, গত ৩০ জানুয়ারি একটি নিবন্ধ প্রকাশের পর ইমেইল ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হুমকি পাচ্ছেন তিনি।
এ নিয়ে সিপিজের এশিয়া প্রোগ্রামের সমন্বয়ক বেহ লিহ ই বলেন, সাংবাদিক এবং তাদের স্বাধীনভাবে সংবাদ প্রকাশের অধিকারের যে প্রতিশ্রুতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার দিয়েছে, তা অবশ্যই পূরণ করতে হবে। প্রস্তাবিত যেসব আইন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করতে পারে সেগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সংশোধন করতে হবে। গণমাধ্যমের ওপর হামলার পেছনের অপরাধীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
আঞ্চলিক সশস্ত্র গ্রুপগুলোর অপতৎপরতা স্থবির হয়ে পড়েছে খাগড়াছড়ি ও সাজেকের পর্যটন শিল্প। ক্ষতির মুখে পড়েছে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প স্থাপন,সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযাসহ প্রত্যাশী পদক্ষেপ নেয়ার দাবি সংশ্লিষ্টদের।
২ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের কালিহাতীতে রায়হান (২৮) নামে এক যুবককে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুর তিনটার দিকে টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনরসিংদীর রায়পুরায় আওয়ামী লীগের দু'পক্ষের সংঘর্ষে এক কিশোর নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আরও বেশ কয়েক জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে গুরুতর আহত একজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগেআঞ্চলিক সশস্ত্র গ্রুপগুলোর অপতৎপরতা স্থবির হয়ে পড়েছে খাগড়াছড়ি ও সাজেকের পর্যটন শিল্প। ক্ষতির মুখে পড়েছে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প স্থাপন,সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযাসহ প্রত্যাশী পদক্ষেপ নেয়ার দাবি সংশ্লিষ্টদের।
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে রায়হান (২৮) নামে এক যুবককে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুর তিনটার দিকে টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
নরসিংদীর রায়পুরায় আওয়ামী লীগের দু'পক্ষের সংঘর্ষে এক কিশোর নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আরও বেশ কয়েক জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে গুরুতর আহত একজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।