ময়মনসিংহ

ময়মনসিংহ জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা জানান, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ ( স্বাচিপ) এর নেতা হিসাবে তিনি অনিয়ম করে আসছেন।
স্বাচিপ এর মহাসচিব অধ্যাপক ডাঃ এমএ আজিজ ও তার সহোদর ভাই ফারুকের সাথে একত্র হয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জালিয়াতি সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন।
৫ আগষ্টের পর তিনি ভোলপাল্টে ড্যাব এর নেতা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন। সিভিল সার্জন হিসাবে ময়মনসিংহে পদায়ন নিয়ে সিন্ডিকেট বাহিনী তৈরি করেন। যার মাধ্যমে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কাছ থেকে টাকা তোলেন। ড্যাবের নবনিবার্চিত কমিটির নামে প্রতি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কাছে বিপুল পরিমাণ টাকা চাঁদা দাবী করেন।
সেই সাথে একিই কর্মস্থলে ১০ বছরের অধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের তালিকা করে বিভিন্ন আলাদাভাবে আলোচনা করেন বদলীর বিষয়ে।
জানা গেছে, ডাক্তারসহ কাউকেই ছাড় দিচ্ছেন না । টাকা দিলে বদলী বাতিল করেন অন্যথায় বদলী করেন।
কর্মকর্তা কর্মচারিরা বলেন, আমরা চাই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে তদন্ত করে দ্রুত সময়ের মধ্যে জেলার স্বাস্থ্য বিভাগের দূর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ।
কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নির্ভয়ে কর্মস্থলে কাজ করার সুব্যবস্থা করতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ জেলা সিভিল সার্জন সাংবাদিকদেরকে জানান যারা ১০/১২ বছর ধরে একই কর্মস্থলে কর্মরত তাদের বদলী করা হচ্ছে। কোন টাকা নেওয়া হয়নি। ১৩ টি উপজেলায় ২২০০ কর্মচারী রয়েছে তাদের খোঁজখবর নেন আপনারা। অনিয়ম ও দূর্নীতি এবং স্বাচিপের সদস্য বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাঃ প্রদীপ কুমার সাহা সাংবাদিকদের বলেন, সিভিল সার্জন ডাঃ সাইফুল ইসলাম খান এর বক্তব্য নেন। আমি উনার বিষয়ে কিছু জানি না।

ময়মনসিংহ জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা জানান, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ ( স্বাচিপ) এর নেতা হিসাবে তিনি অনিয়ম করে আসছেন।
স্বাচিপ এর মহাসচিব অধ্যাপক ডাঃ এমএ আজিজ ও তার সহোদর ভাই ফারুকের সাথে একত্র হয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জালিয়াতি সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন অপকর্ম করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেন।
৫ আগষ্টের পর তিনি ভোলপাল্টে ড্যাব এর নেতা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন। সিভিল সার্জন হিসাবে ময়মনসিংহে পদায়ন নিয়ে সিন্ডিকেট বাহিনী তৈরি করেন। যার মাধ্যমে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কাছ থেকে টাকা তোলেন। ড্যাবের নবনিবার্চিত কমিটির নামে প্রতি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কাছে বিপুল পরিমাণ টাকা চাঁদা দাবী করেন।
সেই সাথে একিই কর্মস্থলে ১০ বছরের অধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের তালিকা করে বিভিন্ন আলাদাভাবে আলোচনা করেন বদলীর বিষয়ে।
জানা গেছে, ডাক্তারসহ কাউকেই ছাড় দিচ্ছেন না । টাকা দিলে বদলী বাতিল করেন অন্যথায় বদলী করেন।
কর্মকর্তা কর্মচারিরা বলেন, আমরা চাই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে তদন্ত করে দ্রুত সময়ের মধ্যে জেলার স্বাস্থ্য বিভাগের দূর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ।
কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নির্ভয়ে কর্মস্থলে কাজ করার সুব্যবস্থা করতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ জেলা সিভিল সার্জন সাংবাদিকদেরকে জানান যারা ১০/১২ বছর ধরে একই কর্মস্থলে কর্মরত তাদের বদলী করা হচ্ছে। কোন টাকা নেওয়া হয়নি। ১৩ টি উপজেলায় ২২০০ কর্মচারী রয়েছে তাদের খোঁজখবর নেন আপনারা। অনিয়ম ও দূর্নীতি এবং স্বাচিপের সদস্য বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।
এ বিষয়ে ময়মনসিংহ বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডাঃ প্রদীপ কুমার সাহা সাংবাদিকদের বলেন, সিভিল সার্জন ডাঃ সাইফুল ইসলাম খান এর বক্তব্য নেন। আমি উনার বিষয়ে কিছু জানি না।


নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
৫ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়