সাতক্ষীরা

অনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ ও সোনা-রূপা চোরাচালানে বাধা দেওয়ায় কলারোয়া পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাসেলকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে।
এঘটনায় প্রতিকার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী এই ছাত্রনেতা।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে কলারোয়ার তুলশীডাঙ্গা গ্রামের আমিরুল ইসলামের ছেলে ও কলারোয়া পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাসেল আহমেদ বলেন, কলারোয়ার পিছলাপো এলাকার শেখ রেজাউল ইসলামের ছেলে কামাল শেখকে গত ২ জুলাই একজন নারীর সাথে অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকা অবস্থায় এলাকাবাসী ধরে ফেলে। এই খবর পেয়ে আমি সেখানে যাই। এসময় কামালের কাছে থাকা একাধিক সন্দেহজনক মোবাইল ফোন দেখতে পেয়ে তা পরীক্ষা করলে সোনা পাচারের বিষয়ে কথোপকথনের রেকর্ড বেরিয়ে আসে। স্থানীয়দের দাবির প্রেক্ষিতে বিষয়টি পুলিশকে জানানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম।
এসময় উপজেলা মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক নুরুল খান এবং কলারোয়া সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক শিমুলের সাথে আমাকে ফোনে কথা বলিয়ে দেয় কামাল।
তখন তারা বলেন, ভাইয়া ও আমাদের লোক ওকে ছেড়ে দাও। আমি তোমার বড় ভাই হিসাবে অনুরোধ করছি। তাদের অনুরোধ সে সময় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। পরে উল্টো আমার নামেই মারপিট, হত্যাচেষ্টা ও চুরির অভিযোগে মামলা ঠুকে দেয়।
অথচ কামাল শেখ শেখ হাসিনা সরকারের আমলে আওয়ামী লীগ নেতা পরিচয়ে অবৈধ সোনা ও রূপা চোরাচালানসহ এলাকায় বিভিন্ন অনৈতিক কাজে জড়িত ছিল। চোরাচালানের ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে এবং প্রতিশোধ নিতে কামাল শেখ আমার বিরুদ্ধে এই হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করেছে।
রাসেল আরো বলেন, ২০১০ সাল থেকে আমি ছাত্রদলের রাজনীতি শুরু করে বর্তমানে কলারোয়া পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। আমি কলারোয়া পৌর সদরের ২নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক, পরে আমানুল্লাহ ডিগ্রি কলেজের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হই। এই দীর্ঘ সময়ে আমার বিরুদ্ধে আওয়ামী সরকার ১৩টি মিথ্যা মামলা দিয়েছে, নির্যাতন করেছে, হয়রানি করেছে, বাড়ি ছাড়তে বাধ্য করেছে, তিন বার জেল খেটেছি। ৫ আগস্টের পরেও আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হচ্ছে, হয়রানি হতে হচ্ছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে এখন ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হচ্ছে। অথচ আমি এসএসসি পরীক্ষার সময় বিএনপির ডাকা আন্দোলনে অংশ নিয়ে পুলিশের হাতে আটক হই। পরে কারাগারেই এসএসসি পরীক্ষা দিতে হয়েছে। এছাড়া আমাকে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করতে নানা চক্রান্ত অব্যাহত রেখেছে চোরাকারবারি কামাল শেখ গং।
তিনি বলেন, কামাল শেখ প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে বলেছে ৫০ কেজি সোনা বা রূপা নিয়ে ধরা পড়লেও আমাদের কেউ আটকে রাখতে পারবে না। তার মাথার উপর কি এমন অদৃশ্য শক্তি রয়েছে যা কলারোয়ার মানুষ জানতে চান। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পেতে এবং কামাল শেখ গংয়ের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ পূর্বক চোরাচালানি বন্ধের দাবিতে সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

অনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ ও সোনা-রূপা চোরাচালানে বাধা দেওয়ায় কলারোয়া পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাসেলকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে।
এঘটনায় প্রতিকার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী এই ছাত্রনেতা।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে কলারোয়ার তুলশীডাঙ্গা গ্রামের আমিরুল ইসলামের ছেলে ও কলারোয়া পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাসেল আহমেদ বলেন, কলারোয়ার পিছলাপো এলাকার শেখ রেজাউল ইসলামের ছেলে কামাল শেখকে গত ২ জুলাই একজন নারীর সাথে অসামাজিক কাজে লিপ্ত থাকা অবস্থায় এলাকাবাসী ধরে ফেলে। এই খবর পেয়ে আমি সেখানে যাই। এসময় কামালের কাছে থাকা একাধিক সন্দেহজনক মোবাইল ফোন দেখতে পেয়ে তা পরীক্ষা করলে সোনা পাচারের বিষয়ে কথোপকথনের রেকর্ড বেরিয়ে আসে। স্থানীয়দের দাবির প্রেক্ষিতে বিষয়টি পুলিশকে জানানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম।
এসময় উপজেলা মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক নুরুল খান এবং কলারোয়া সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক শিমুলের সাথে আমাকে ফোনে কথা বলিয়ে দেয় কামাল।
তখন তারা বলেন, ভাইয়া ও আমাদের লোক ওকে ছেড়ে দাও। আমি তোমার বড় ভাই হিসাবে অনুরোধ করছি। তাদের অনুরোধ সে সময় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। পরে উল্টো আমার নামেই মারপিট, হত্যাচেষ্টা ও চুরির অভিযোগে মামলা ঠুকে দেয়।
অথচ কামাল শেখ শেখ হাসিনা সরকারের আমলে আওয়ামী লীগ নেতা পরিচয়ে অবৈধ সোনা ও রূপা চোরাচালানসহ এলাকায় বিভিন্ন অনৈতিক কাজে জড়িত ছিল। চোরাচালানের ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে এবং প্রতিশোধ নিতে কামাল শেখ আমার বিরুদ্ধে এই হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করেছে।
রাসেল আরো বলেন, ২০১০ সাল থেকে আমি ছাত্রদলের রাজনীতি শুরু করে বর্তমানে কলারোয়া পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। আমি কলারোয়া পৌর সদরের ২নং ওয়ার্ড ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক, পরে আমানুল্লাহ ডিগ্রি কলেজের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হই। এই দীর্ঘ সময়ে আমার বিরুদ্ধে আওয়ামী সরকার ১৩টি মিথ্যা মামলা দিয়েছে, নির্যাতন করেছে, হয়রানি করেছে, বাড়ি ছাড়তে বাধ্য করেছে, তিন বার জেল খেটেছি। ৫ আগস্টের পরেও আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হচ্ছে, হয়রানি হতে হচ্ছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে এখন ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হচ্ছে। অথচ আমি এসএসসি পরীক্ষার সময় বিএনপির ডাকা আন্দোলনে অংশ নিয়ে পুলিশের হাতে আটক হই। পরে কারাগারেই এসএসসি পরীক্ষা দিতে হয়েছে। এছাড়া আমাকে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করতে নানা চক্রান্ত অব্যাহত রেখেছে চোরাকারবারি কামাল শেখ গং।
তিনি বলেন, কামাল শেখ প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে বলেছে ৫০ কেজি সোনা বা রূপা নিয়ে ধরা পড়লেও আমাদের কেউ আটকে রাখতে পারবে না। তার মাথার উপর কি এমন অদৃশ্য শক্তি রয়েছে যা কলারোয়ার মানুষ জানতে চান। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পেতে এবং কামাল শেখ গংয়ের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ পূর্বক চোরাচালানি বন্ধের দাবিতে সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।


নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
১৯ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়
১৯ ঘণ্টা আগেনীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়