ফেনী
ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের সমাসপুর গ্রামে ফসলি জমিতে গভীর গর্ত করে অবৈধভাবে মাটি কাটার ফলে হুমকির মুখে পড়েছে এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ চলাচলের রাস্তা। এতে গ্রামের অনেক পরিবার উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গ্রামের ভেতরের একটি মাটির রাস্তার পাশ ঘেঁষে মাটি কেটে গভীর গর্ত তৈরি করছেন একই এলাকার বাসিন্দা জয়নাল আবেদীন। সড়ক দিয়ে প্রতিদিন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, শিশু-বৃদ্ধরা চলাচল করে। মুমূর্ষু রোগী চলাচলে হুমকি হয়ে পড়ছে। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষোভ বিরাজ করছে।
পথচকরীদের অভিযোগ, বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতে এই রাস্তা গর্তে ধসে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এতে করে শিশু, বৃদ্ধ, স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থী ও রোগী পরিবহনে চরম ভোগান্তি দেখা দিতে পারে।
সমাসপুর গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম জানান, ‘আমরা বারবার অনুরোধ করেছি যেন রাস্তা থেকে নিরাপদ দূরত্ব রেখে মাটি কাটেন, কিন্তু তিনি তা শুনতে নারাজ। এমনকি আমাদের পারিবারিক কবরস্থানও এই গর্তের খুব কাছে, বর্ষায় সেটাও ঝুঁকিতে পড়বে।’
এলাকাবাসী জানান, হাফেজ জয়নাল আবেদীন একজন ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব হয়েও জনস্বার্থের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিকে উপেক্ষা করছেন। এলাকার সচেতন নাগরিক ও মুরুব্বিরা তার সঙ্গে সাক্ষাতে সুন্দরভাবে বিষয়টি বুঝিয়ে বললেও জমির মালিক কারও কথা শুনতে নারাজ। সরকার যেখানে রাস্তার পাশে মাটি ভরাটের জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দিচ্ছে, সেখানে একজনের স্বেচ্ছাচারিতায় একটি সড়ক ক্ষতিগ্রস্থে হতবাক সচেতন মহল।
এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন গণস্বাক্ষর করে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের নিকট অভিযোগ দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে।
মাটি কাটার বিষয়ে অভিযুক্ত জয়নাল আবেদিনের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এলাকাবাসী প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেছেন, এই গর্ত দ্রুত ভরাট করে রাস্তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না গেলে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
দাগনভূঞা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জানান, লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের সমাসপুর গ্রামে ফসলি জমিতে গভীর গর্ত করে অবৈধভাবে মাটি কাটার ফলে হুমকির মুখে পড়েছে এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ চলাচলের রাস্তা। এতে গ্রামের অনেক পরিবার উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গ্রামের ভেতরের একটি মাটির রাস্তার পাশ ঘেঁষে মাটি কেটে গভীর গর্ত তৈরি করছেন একই এলাকার বাসিন্দা জয়নাল আবেদীন। সড়ক দিয়ে প্রতিদিন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, শিশু-বৃদ্ধরা চলাচল করে। মুমূর্ষু রোগী চলাচলে হুমকি হয়ে পড়ছে। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষোভ বিরাজ করছে।
পথচকরীদের অভিযোগ, বর্ষা মৌসুমে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতে এই রাস্তা গর্তে ধসে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এতে করে শিশু, বৃদ্ধ, স্কুলপড়ুয়া শিক্ষার্থী ও রোগী পরিবহনে চরম ভোগান্তি দেখা দিতে পারে।
সমাসপুর গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম জানান, ‘আমরা বারবার অনুরোধ করেছি যেন রাস্তা থেকে নিরাপদ দূরত্ব রেখে মাটি কাটেন, কিন্তু তিনি তা শুনতে নারাজ। এমনকি আমাদের পারিবারিক কবরস্থানও এই গর্তের খুব কাছে, বর্ষায় সেটাও ঝুঁকিতে পড়বে।’
এলাকাবাসী জানান, হাফেজ জয়নাল আবেদীন একজন ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব হয়েও জনস্বার্থের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিকে উপেক্ষা করছেন। এলাকার সচেতন নাগরিক ও মুরুব্বিরা তার সঙ্গে সাক্ষাতে সুন্দরভাবে বিষয়টি বুঝিয়ে বললেও জমির মালিক কারও কথা শুনতে নারাজ। সরকার যেখানে রাস্তার পাশে মাটি ভরাটের জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা বরাদ্দ দিচ্ছে, সেখানে একজনের স্বেচ্ছাচারিতায় একটি সড়ক ক্ষতিগ্রস্থে হতবাক সচেতন মহল।
এ ঘটনায় স্থানীয় লোকজন গণস্বাক্ষর করে উপজেলা প্রশাসন ও থানা পুলিশের নিকট অভিযোগ দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে।
মাটি কাটার বিষয়ে অভিযুক্ত জয়নাল আবেদিনের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এলাকাবাসী প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেছেন, এই গর্ত দ্রুত ভরাট করে রাস্তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না গেলে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
দাগনভূঞা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জানান, লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
১৫ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
১৬ ঘণ্টা আগের্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
১৬ ঘণ্টা আগে১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে
১৮ ঘণ্টা আগেলাইট-ফ্যান পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিশু ও অভিভাবকরা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক রিংখারা ত্রিপুরা বলেন, ‘পাহাড় চূড়ায় স্কুল বলে তীব্র গরমে ক্লাস করতে গিয়ে ঘেমে-নেয়ে হাঁপিয়ে উঠত শিশুরা। অন্ধকার হয়ে এলে ক্লাস করানো মুশকিল হয়ে পড়ত। এখন আমাদের কষ্ট লাঘব হবে
শ্রমিকদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী-ঢাকা রুটে প্রায় এক দশক ধরে প্রতি ট্রিপে চালক পান ১ হাজার ১০০ টাকা, সুপারভাইজার ৫০০ টাকা এবং চালকের সহকারী পান ৪০০ টাকা। উপরন্তু প্রতিদিন চালক, সুপারভাইজার ও সহকারীর ট্রিপ হয় না
র্যাব-৯ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সালুটিকর ছালিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে দেড় লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করেছে। পাথরগুলো তারা একটি ক্রাশার মেশিন রেডি করে ভেঙ্গে সেগুলো পাচার করতে চেয়েছিল
১৯ আগস্ট বাদিসহ স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলনকারীরা নগরীর ফজলুল হক অ্যাভিনিউ সড়কের নগর ভবনের সামনে জড়ো হয়। এ সময় পুলিশ তাদের ওপর হামলা করে বাদিসহ কয়েকজনকে আটক করে। পরে মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয় সংলগ্ন ওয়াপদা কলোনিতে নিয়ে আটক করে বাদিকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে