বরিশাল ব্যুরো
রাক্ষুসি জয়ন্তী নদীর অব্যাহত ভাঙনে বসত ভিটাসহ চরম হুমকির মুখে পরেছে ছয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার, মসজিদ, মন্দির ও ফসলি জমি। গত কয়েকদিনে নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ার পর ভাঙন এখন তীব্রতর হয়েছে। ইতোমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে কয়েক একর ফসলি জমি। এতে করে মানচিত্র থেকে ছোট হয়ে আসছে বরিশালের মুলাদী উপজেলার সফিপুর ইউনিয়ন।
ফলে নদী ভাঙন থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বসত বাড়ি, হাট-বাজার, মসজিদ, মন্দিরসহ ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে জরুরি ভিত্তিতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করে গত কয়েকদিন ধরে অব্যাহতভাবে জয়ন্তী নদীর পাড়ে মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী।
একই দাবিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে স্মারকলিপিও প্রদান করা হয়েছে। দ্রুত নদী তীরে বাঁধ নির্মাণের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার(১৭ জুন) বিকেলে সফিপুর ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন চলাকালীন সময় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তারা জয়ন্তী নদীর ভাঙন থেকে সফিপুর ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামের কয়েকশ' পরিবার এবং ছয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, দুইটি বাজার, মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দিরসহ ফসলি জমি রক্ষা করতে দ্রুত নদী তীরে বাঁধ নির্মাণের দাবি করা হয়।
বক্তারা আরও বলেন, জরুরি ভিত্তিতে বাঁধ নির্মাণ করা না হলে চলতি বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙনে উল্লেখযোগ্য স্থাপনাসহ শত শত বসত বাড়ি ও কয়েক হাজার একর ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। এতে করে সফিপুর ইউনিয়নে দারিদ্রের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে।
অনুষ্ঠিত সভায় হাজী সৈয়দ বদরুল হোসেন ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আ স ম শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সফিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মেহেদী হাসান, মুলাদী উপজেলা বিএনপির সদস্য মজনু মুন্সী, ডা. নাসির উদ্দীন, সফিপুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা বাবুল হাওলাদার, চরপদ্মা মাদ্রাসারহাট জিয়া স্মৃতি পাঠাগারের সভাপতি জাকির হোসেন, বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম হাওলাদার, ইউপি সদস্য আলী আহম্মেদ সোহাগ খান, ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মনোয়ার হোসেন নিপু চৌধুরী, যুগ্ম আহ্বায়ক এসএম কলিমুল্লাহ, কামাল হোসেন ব্যাপারী, হিরন হাওলাদার, আবু সায়েম শিকদার, মাওলানা সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
রাক্ষুসি জয়ন্তী নদীর অব্যাহত ভাঙনে বসত ভিটাসহ চরম হুমকির মুখে পরেছে ছয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার, মসজিদ, মন্দির ও ফসলি জমি। গত কয়েকদিনে নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ার পর ভাঙন এখন তীব্রতর হয়েছে। ইতোমধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে কয়েক একর ফসলি জমি। এতে করে মানচিত্র থেকে ছোট হয়ে আসছে বরিশালের মুলাদী উপজেলার সফিপুর ইউনিয়ন।
ফলে নদী ভাঙন থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বসত বাড়ি, হাট-বাজার, মসজিদ, মন্দিরসহ ফসলি জমি রক্ষার দাবিতে জরুরি ভিত্তিতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করে গত কয়েকদিন ধরে অব্যাহতভাবে জয়ন্তী নদীর পাড়ে মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী।
একই দাবিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে স্মারকলিপিও প্রদান করা হয়েছে। দ্রুত নদী তীরে বাঁধ নির্মাণের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার(১৭ জুন) বিকেলে সফিপুর ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন চলাকালীন সময় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তারা জয়ন্তী নদীর ভাঙন থেকে সফিপুর ইউনিয়নের পাঁচটি গ্রামের কয়েকশ' পরিবার এবং ছয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, দুইটি বাজার, মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দিরসহ ফসলি জমি রক্ষা করতে দ্রুত নদী তীরে বাঁধ নির্মাণের দাবি করা হয়।
বক্তারা আরও বলেন, জরুরি ভিত্তিতে বাঁধ নির্মাণ করা না হলে চলতি বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙনে উল্লেখযোগ্য স্থাপনাসহ শত শত বসত বাড়ি ও কয়েক হাজার একর ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। এতে করে সফিপুর ইউনিয়নে দারিদ্রের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে।
অনুষ্ঠিত সভায় হাজী সৈয়দ বদরুল হোসেন ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আ স ম শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সফিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মেহেদী হাসান, মুলাদী উপজেলা বিএনপির সদস্য মজনু মুন্সী, ডা. নাসির উদ্দীন, সফিপুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতা বাবুল হাওলাদার, চরপদ্মা মাদ্রাসারহাট জিয়া স্মৃতি পাঠাগারের সভাপতি জাকির হোসেন, বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম হাওলাদার, ইউপি সদস্য আলী আহম্মেদ সোহাগ খান, ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মনোয়ার হোসেন নিপু চৌধুরী, যুগ্ম আহ্বায়ক এসএম কলিমুল্লাহ, কামাল হোসেন ব্যাপারী, হিরন হাওলাদার, আবু সায়েম শিকদার, মাওলানা সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
পাহাড়ি ঢলের পানি ও ভারী বর্ষণের ফলে উপজেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। হঠাৎ করে এমন দুর্যোগে চরম বিপাকে পড়েছেন সাধারণ পাহাড়ি ও বাঙালি জনগণ।
২ মিনিট আগেটানা বৃষ্টিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিপাকে পড়েছে নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।
৩৬ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে টাকা লুটের অভিযোগে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বিভাগের তিন কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেপাহাড়ি ঢলের পানি ও ভারী বর্ষণের ফলে উপজেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। হঠাৎ করে এমন দুর্যোগে চরম বিপাকে পড়েছেন সাধারণ পাহাড়ি ও বাঙালি জনগণ।
টানা বৃষ্টিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিপাকে পড়েছে নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে টাকা লুটের অভিযোগে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বিভাগের তিন কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।