সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরার আশাশুনিতে বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবনের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত ও পানিবন্দি মানুষের মাঝে জরুরি ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে আশাশুনি উপজেলার আনুলিয়া ইউনিয়নের বিছট ও কাকবাসিয়া এলাকায় খুলনা নৌ অঞ্চলের সার্বিক তত্বাবধানে এসব ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ সময় নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয় সংকট কালে জনগণের পাশে থাকা শুধু দায়িত্ব নয়, এটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর এক দৃঢ় অঙ্গীকার। এ সময় পাঁচশো পরিবারের মাঝে এসব সহায়তা প্রদান করা হয়। খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, তেল, চিনি, বিশুদ্ধ পানির জ্যারিকেন, ঔষধ, খাবার স্যালাইন, বিভিন্ন রকমের শুকনো খাবার, মোমবাতি, দিয়াশলাই ইত্যাদি। আশাশুনির এ দুর্যোগ পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে নিবিড় সমন্বয়ের মাধ্যমে নৌবাহিনী ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে নৌ কর্মকর্তারা জানান।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার আনুলিয়া ইউনিয়নের বিছট এলাকায় খোলপেটুয়া নদীতে পানি বৃদ্ধি ও প্রবল স্রোতের কারণে ঈদের দিন সকালে অর্থাৎ গত ৩১ মার্চ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বেড়িবাঁধ ভেঙে ১০ গ্রাম প্লাবিত হয়। আকস্মিক এ প্লাবনে চিংড়ি ঘের, বোরো ধানের ক্ষেতসহ বিস্তীর্ণ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যায়। ফলে ১০ থেকে ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় দুর্বিষহ জীবন অতিবাহিত করছে। মানবিক এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জনগণের দুঃখ-দুর্দশা লাঘবে এগিয়ে এসেছে। নৌবাহিনীর ত্রাণ ও মেডিকেল দল খাদ্য সহায়তা, চিকিৎসাসেবা ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে বিতরণ করছে।
সাতক্ষীরার আশাশুনিতে বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবনের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত ও পানিবন্দি মানুষের মাঝে জরুরি ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে আশাশুনি উপজেলার আনুলিয়া ইউনিয়নের বিছট ও কাকবাসিয়া এলাকায় খুলনা নৌ অঞ্চলের সার্বিক তত্বাবধানে এসব ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ সময় নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয় সংকট কালে জনগণের পাশে থাকা শুধু দায়িত্ব নয়, এটি বাংলাদেশ নৌবাহিনীর এক দৃঢ় অঙ্গীকার। এ সময় পাঁচশো পরিবারের মাঝে এসব সহায়তা প্রদান করা হয়। খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, তেল, চিনি, বিশুদ্ধ পানির জ্যারিকেন, ঔষধ, খাবার স্যালাইন, বিভিন্ন রকমের শুকনো খাবার, মোমবাতি, দিয়াশলাই ইত্যাদি। আশাশুনির এ দুর্যোগ পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে নিবিড় সমন্বয়ের মাধ্যমে নৌবাহিনী ত্রাণ ও চিকিৎসা সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে নৌ কর্মকর্তারা জানান।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার আনুলিয়া ইউনিয়নের বিছট এলাকায় খোলপেটুয়া নদীতে পানি বৃদ্ধি ও প্রবল স্রোতের কারণে ঈদের দিন সকালে অর্থাৎ গত ৩১ মার্চ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বেড়িবাঁধ ভেঙে ১০ গ্রাম প্লাবিত হয়। আকস্মিক এ প্লাবনে চিংড়ি ঘের, বোরো ধানের ক্ষেতসহ বিস্তীর্ণ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যায়। ফলে ১০ থেকে ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় দুর্বিষহ জীবন অতিবাহিত করছে। মানবিক এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী জনগণের দুঃখ-দুর্দশা লাঘবে এগিয়ে এসেছে। নৌবাহিনীর ত্রাণ ও মেডিকেল দল খাদ্য সহায়তা, চিকিৎসাসেবা ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে বিতরণ করছে।
ফ্রি চুক্ষ চিকিৎসা ক্যাম্প ৫শ অসহায় মানুষের মাঝে চিকিৎসা প্রদান ও ১৩০ জন চক্ষু রোগীদের বিনামূল্যে চশমা প্রদান ও ৫০ জন চোখের ছানি রোগীদের পর্যায়ক্রমে খুলনা বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেজেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম জানান, ফুলগাজী ও পরশুরামে মোট ১৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় দেড় শতাধিক মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।
২২ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূকে হাত-পা বেঁধে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার দিনগত রাতে উপজেলার জিয়ানগর ইউনিয়নের লক্ষ্মীমণ্ডপ গ্রামে এই নৃশংস ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেপাহাড়ি ঢলের পানি ও ভারী বর্ষণের ফলে উপজেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। হঠাৎ করে এমন দুর্যোগে চরম বিপাকে পড়েছেন সাধারণ পাহাড়ি ও বাঙালি জনগণ।
১ ঘণ্টা আগেফ্রি চুক্ষ চিকিৎসা ক্যাম্প ৫শ অসহায় মানুষের মাঝে চিকিৎসা প্রদান ও ১৩০ জন চক্ষু রোগীদের বিনামূল্যে চশমা প্রদান ও ৫০ জন চোখের ছানি রোগীদের পর্যায়ক্রমে খুলনা বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম জানান, ফুলগাজী ও পরশুরামে মোট ১৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় দেড় শতাধিক মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূকে হাত-পা বেঁধে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার দিনগত রাতে উপজেলার জিয়ানগর ইউনিয়নের লক্ষ্মীমণ্ডপ গ্রামে এই নৃশংস ঘটনা ঘটে।
পাহাড়ি ঢলের পানি ও ভারী বর্ষণের ফলে উপজেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। হঠাৎ করে এমন দুর্যোগে চরম বিপাকে পড়েছেন সাধারণ পাহাড়ি ও বাঙালি জনগণ।