এইচ এম প্রফুল্ল
স্থানীয়দের দাবি কাল বৈশাখীর ঝড়ে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলার ঝড়ে ৪৫টি ঘর ও একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সোমবার(১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় মাটিরাঙা উপজেলার আলুটিলা পুনর্বাসনপাড়া, চৌদ্দকরপাড়া ও হৃদয় মেম্বারপাড়ার ওপর দিয়ে এই কালবৈশাখি আঘাত হানে। ঝড়ে বাঁশ, টিন দিয়ে তৈরি নির্মিত ঘরের চাল উড়ে যায়।
সুভাষ ত্রিপুরা নামের একজন বলেন, "আমরা জুমচাষ করে খাই। নতুন ঘর তুলেছি দুই সপ্তাহ হয়েছে। বাতাসে ঘরটি ভেঙে পড়ে গেছে।"
কিরণ ত্রিপুরা ও নয়ন ত্রিপুরা জানান, তাঁদের বাঁশ, গাছ ও টিন কিনতে হবে, কিন্তু টাকা নেই। ঘরে চালও নেই। গতকাল থেকে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা।
আলুটিলা পুনর্বাসনপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনোয়ারা বেগম জানান, কালবৈশাখি ঝড়ে স্কুল ভবনের অর্ধেক অংশের চাল উড়ে গেছে। বই-খাতা, ফ্যান, সোলার প্যানেল, বোর্ডসহ অন্যান্য আসবাব নষ্ট হয়ে গেছে। আগামীকাল স্কুল খুলতে হবে, কিন্তু ক্লাস নেওয়ার মতো পরিবেশ নেই।
মাটিরাঙ্গার ৬ নম্বর ইউনিয়ন পরিষদের ওয়ার্ড সদস্য শান্তিময় ত্রিপুরা বলেন,
ঝড়ে আলুটিলা পুনর্বাসনপাড়া, চৌদ্দকরপাড়া ও হৃদয় মেম্বারপাড়ায় ৪৫টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিন গ্রামের অনেক মানুষ বৈসু উৎসব পালন করতে পারেননি। দুই দিন ধরে অনেক পরিবার ভাত খেতে পারেনি।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান,
মাটিরাঙা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। স্কুল মেরামত ও ক্ষতিগ্রস্তদের যতটুকু সম্ভব সহায়তা করা হবে। ইতিমধ্যে ‘ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের তালিকা করা হয়েছে।
এদিকে খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বুধবার(১৬ এপ্রিল) সকালে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন ও ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহযোগিতার কথা রয়েছে।
স্থানীয়দের দাবি কাল বৈশাখীর ঝড়ে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলার ঝড়ে ৪৫টি ঘর ও একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সোমবার(১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় মাটিরাঙা উপজেলার আলুটিলা পুনর্বাসনপাড়া, চৌদ্দকরপাড়া ও হৃদয় মেম্বারপাড়ার ওপর দিয়ে এই কালবৈশাখি আঘাত হানে। ঝড়ে বাঁশ, টিন দিয়ে তৈরি নির্মিত ঘরের চাল উড়ে যায়।
সুভাষ ত্রিপুরা নামের একজন বলেন, "আমরা জুমচাষ করে খাই। নতুন ঘর তুলেছি দুই সপ্তাহ হয়েছে। বাতাসে ঘরটি ভেঙে পড়ে গেছে।"
কিরণ ত্রিপুরা ও নয়ন ত্রিপুরা জানান, তাঁদের বাঁশ, গাছ ও টিন কিনতে হবে, কিন্তু টাকা নেই। ঘরে চালও নেই। গতকাল থেকে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা।
আলুটিলা পুনর্বাসনপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনোয়ারা বেগম জানান, কালবৈশাখি ঝড়ে স্কুল ভবনের অর্ধেক অংশের চাল উড়ে গেছে। বই-খাতা, ফ্যান, সোলার প্যানেল, বোর্ডসহ অন্যান্য আসবাব নষ্ট হয়ে গেছে। আগামীকাল স্কুল খুলতে হবে, কিন্তু ক্লাস নেওয়ার মতো পরিবেশ নেই।
মাটিরাঙ্গার ৬ নম্বর ইউনিয়ন পরিষদের ওয়ার্ড সদস্য শান্তিময় ত্রিপুরা বলেন,
ঝড়ে আলুটিলা পুনর্বাসনপাড়া, চৌদ্দকরপাড়া ও হৃদয় মেম্বারপাড়ায় ৪৫টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিন গ্রামের অনেক মানুষ বৈসু উৎসব পালন করতে পারেননি। দুই দিন ধরে অনেক পরিবার ভাত খেতে পারেনি।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান,
মাটিরাঙা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। স্কুল মেরামত ও ক্ষতিগ্রস্তদের যতটুকু সম্ভব সহায়তা করা হবে। ইতিমধ্যে ‘ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের তালিকা করা হয়েছে।
এদিকে খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বুধবার(১৬ এপ্রিল) সকালে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন ও ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহযোগিতার কথা রয়েছে।
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূকে হাত-পা বেঁধে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার দিনগত রাতে উপজেলার জিয়ানগর ইউনিয়নের লক্ষ্মীমণ্ডপ গ্রামে এই নৃশংস ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেপাহাড়ি ঢলের পানি ও ভারী বর্ষণের ফলে উপজেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। হঠাৎ করে এমন দুর্যোগে চরম বিপাকে পড়েছেন সাধারণ পাহাড়ি ও বাঙালি জনগণ।
১ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিপাকে পড়েছে নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূকে হাত-পা বেঁধে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার দিনগত রাতে উপজেলার জিয়ানগর ইউনিয়নের লক্ষ্মীমণ্ডপ গ্রামে এই নৃশংস ঘটনা ঘটে।
পাহাড়ি ঢলের পানি ও ভারী বর্ষণের ফলে উপজেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। হঠাৎ করে এমন দুর্যোগে চরম বিপাকে পড়েছেন সাধারণ পাহাড়ি ও বাঙালি জনগণ।
টানা বৃষ্টিতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিপাকে পড়েছে নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।