খুলনা
খুলনার নবগঠিত শিল্পাঞ্চল হিসেবে পরিচিত লবণচরা এলাকার স্থানীয় সাংবাদিকদের সংগঠন লবণচরা সাংবাদিক ফোরাম-এর বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আনিছুর রহমান কবির এবং সভা সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শিশির রঞ্জন মল্লিক।
সভায় সংগঠনের ৩৯ জন সদস্যের মধ্যে ৩৬ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন, যা উল্লেখযোগ্য অংশগ্রহণ বলে গণ্য করা হয়।
সভায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সংগঠনকে আরও কার্যকর, গণতান্ত্রিক ও গতিশীল করার লক্ষ্যে অচিরেই ওপেন নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দেন সভাপতি। একইসঙ্গে লবণচরা প্রেসক্লাবের বর্তমান কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে প্রেসক্লাব ও সাংবাদিক ফোরামের নির্বাচন একসাথে আয়োজনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সদস্যপদ সংক্রান্ত নীতিমালায় পরিবর্তন এনে বলা হয়, ভবিষ্যতে সংগঠনের সদস্য হতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে অবশ্যই লবণচরা এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা, ভাড়াটিয়া অথবা নিজস্ব জমির মালিক হতে হবে। এছাড়া, তাকে অবশ্যই স্বীকৃত মিডিয়ায় কর্মরত থেকে নিজ নামের রিপোর্ট প্রকাশ করতে হবে।
প্রতি দুই বছর অন্তর নির্বাচনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের বিষয়েও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের প্রার্থীদের অবশ্যই স্যাটেলাইট টেলিভিশন, সরকার অনুমোদিত জাতীয় দৈনিকের সম্পাদক/প্রকাশক অথবা দেশের প্রথম সারির পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সিনিয়র সাংবাদিক হিসেবে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তবে অন্যান্য পদে যে কেউ প্রার্থী হতে পারবেন। সব সিদ্ধান্ত সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
সভার শেষে উপস্থিত সদস্যদের মধ্যে মতবিনিময় ও পরামর্শপর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন শরীফ আহমেদ মোল্লা, কাজী মিজানুর রহমান, রাকিব হাসান, আলমগীর হোসেন, মোসলেউদ্দিন তুহিন, মো. ইলিয়াস হোসেন হাওলাদার, মো. শামীম হোসেন, গোলাম রসুল বাদশা, ওবায়দুল হক তালুকদার, কাজী আতিকুল্লাহ, মোহাম্মদ হেলাল, মো. নাসির হোসেন, মো. বাদশা, মো. খলিলুর রহমান, মোহাম্মদ সিয়াম, কাজী জুবায়ের আলম, আসাদুল্লাহ ডাবলু, মো. বাবুল সানা, উত্তম কুমার চক্রবর্তী, অরুপ জোয়ারদার, জাফর ইকবাল অপু, সাইফুল মল্লিক বাবুল, মোহাম্মদ তৌফিক, আলমাস হোসেন, মো. সুমন, মীর ফারুক হোসেন, মো. সবুজ হাওলাদার, শিমুল মোল্লা, মো. হাফিজুর রহমান, মো. সুমন মল্লিক, মো. জাহাঙ্গীর আলম রায়হান ও মিজানুর রহমান সুমন।
খুলনার নবগঠিত শিল্পাঞ্চল হিসেবে পরিচিত লবণচরা এলাকার স্থানীয় সাংবাদিকদের সংগঠন লবণচরা সাংবাদিক ফোরাম-এর বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি সংগঠনের অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আনিছুর রহমান কবির এবং সভা সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শিশির রঞ্জন মল্লিক।
সভায় সংগঠনের ৩৯ জন সদস্যের মধ্যে ৩৬ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন, যা উল্লেখযোগ্য অংশগ্রহণ বলে গণ্য করা হয়।
সভায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সংগঠনকে আরও কার্যকর, গণতান্ত্রিক ও গতিশীল করার লক্ষ্যে অচিরেই ওপেন নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা দেন সভাপতি। একইসঙ্গে লবণচরা প্রেসক্লাবের বর্তমান কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে প্রেসক্লাব ও সাংবাদিক ফোরামের নির্বাচন একসাথে আয়োজনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সদস্যপদ সংক্রান্ত নীতিমালায় পরিবর্তন এনে বলা হয়, ভবিষ্যতে সংগঠনের সদস্য হতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে অবশ্যই লবণচরা এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা, ভাড়াটিয়া অথবা নিজস্ব জমির মালিক হতে হবে। এছাড়া, তাকে অবশ্যই স্বীকৃত মিডিয়ায় কর্মরত থেকে নিজ নামের রিপোর্ট প্রকাশ করতে হবে।
প্রতি দুই বছর অন্তর নির্বাচনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের বিষয়েও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সভায় আরও সিদ্ধান্ত হয়, সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের প্রার্থীদের অবশ্যই স্যাটেলাইট টেলিভিশন, সরকার অনুমোদিত জাতীয় দৈনিকের সম্পাদক/প্রকাশক অথবা দেশের প্রথম সারির পত্রিকা ও অনলাইন মিডিয়ায় সিনিয়র সাংবাদিক হিসেবে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তবে অন্যান্য পদে যে কেউ প্রার্থী হতে পারবেন। সব সিদ্ধান্ত সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
সভার শেষে উপস্থিত সদস্যদের মধ্যে মতবিনিময় ও পরামর্শপর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় উপস্থিত ছিলেন শরীফ আহমেদ মোল্লা, কাজী মিজানুর রহমান, রাকিব হাসান, আলমগীর হোসেন, মোসলেউদ্দিন তুহিন, মো. ইলিয়াস হোসেন হাওলাদার, মো. শামীম হোসেন, গোলাম রসুল বাদশা, ওবায়দুল হক তালুকদার, কাজী আতিকুল্লাহ, মোহাম্মদ হেলাল, মো. নাসির হোসেন, মো. বাদশা, মো. খলিলুর রহমান, মোহাম্মদ সিয়াম, কাজী জুবায়ের আলম, আসাদুল্লাহ ডাবলু, মো. বাবুল সানা, উত্তম কুমার চক্রবর্তী, অরুপ জোয়ারদার, জাফর ইকবাল অপু, সাইফুল মল্লিক বাবুল, মোহাম্মদ তৌফিক, আলমাস হোসেন, মো. সুমন, মীর ফারুক হোসেন, মো. সবুজ হাওলাদার, শিমুল মোল্লা, মো. হাফিজুর রহমান, মো. সুমন মল্লিক, মো. জাহাঙ্গীর আলম রায়হান ও মিজানুর রহমান সুমন।
গত দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে শহর ও গ্রামাঞ্চলের অনেক এলাকায়। তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে
৫ ঘণ্টা আগেগত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।বর্তমানে চার জন আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছে এবং ৯ জন রোগীর অবস্থা গুরুতর
৬ ঘণ্টা আগেচলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছে ৭৩ জন, যাদের মধ্যে ৪০ জন পুরুষ ও ৩৩ জন নারী। এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ১৯ হাজার ১২০ জন, যার মধ্যে ১১ হাজার ২০৫ জন পুরুষ ও সাত হাজার ৯১৫ জন নারী
৬ ঘণ্টা আগেএ পর্যন্ত চারটি বসতঘর ও গাছপালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ফলে ওইসব পরিবারগুলো মাথাগোজার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন
৬ ঘণ্টা আগেগত দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে শহর ও গ্রামাঞ্চলের অনেক এলাকায়। তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।বর্তমানে চার জন আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছে এবং ৯ জন রোগীর অবস্থা গুরুতর
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছে ৭৩ জন, যাদের মধ্যে ৪০ জন পুরুষ ও ৩৩ জন নারী। এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ১৯ হাজার ১২০ জন, যার মধ্যে ১১ হাজার ২০৫ জন পুরুষ ও সাত হাজার ৯১৫ জন নারী
এ পর্যন্ত চারটি বসতঘর ও গাছপালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ফলে ওইসব পরিবারগুলো মাথাগোজার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন