সাংগ্রাই উৎসবে মহাসংঘদান:
এইচ এম প্রফুল্ল
রঙিন সাজে সেজেছে পাহাড়, উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে খাগড়াছড়ির বটতলা এলাকা জুড়ে। মারমা সম্প্রদায়ের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাই উৎসবকে ঘিরে মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হলো মহাসংঘদান। বাংলাদেশ মারমা কল্যাণ সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির আয়োজনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ১১০ জন বুদ্ধ ভিক্ষুকে দান করা হয়, যা ছিল অনুষ্ঠানের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন খাগড়াছড়ি জেলার জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার।
দিনব্যাপী আয়োজনে ছিল বুদ্ধ প্রতিচ্ছবি স্থাপন, অষ্টপরিখারা দান, পিণ্ডদান, কল্পতরু দানসহ নানা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান। স্থানীয় মারমা জনগোষ্ঠী ছাড়াও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ এই আয়োজন উপভোগ করেন, যা অনুষ্ঠানটিকে আরও বৈচিত্র্যময় করে তোলে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওয়াদুদ ভূইয়া বলেন, "ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে মুক্ত একটি পরিবেশে পাহাড়বাসীও আজ সবার মতো আনন্দ-উৎসবে মেতে উঠেছে। বৈসাবি এখন পাহাড়ের জনগণের সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। এটি পাহাড়ের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে আরও সুদৃঢ় করবে।"
তিনি অভিযোগ করেন, "পলাতক হাসিনার অনুগত চক্র এ উৎসবকে বানচাল করতে নানা ষড়যন্ত্র করেছিল। তবে পাহাড়ের মানুষ সাংগ্রাইয়ের উচ্ছ্বাসে সেই ষড়যন্ত্রকে পরাজিত করেছে।"
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, "এবারের বৈসাবি উৎসব শুধু পাহাড়েই নয়, গোটা বাংলাদেশের জন্য একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। এখানে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের পারস্পরিক অংশগ্রহণ এবং সম্মিলিত উৎসব উদযাপন আমাদের অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরছে। এই সম্প্রীতির ধারা আমাদের জাতীয় জীবনের অন্যতম ভিত্তি হয়ে উঠবে।"
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মারমা কল্যাণ সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি মংসুইথোয়াই চৌধুরী মারমা, সাধারণ সম্পাদক উচিংথোয়াই মগ মারমা, এবং সংগঠনের অন্যান্য শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
সাংগ্রাই উৎসবকে কেন্দ্র করে এই মহাসংঘদান আয়োজন শুধু ধর্মীয় আচার নয়, বরং পার্বত্য চট্টগ্রামের সমাজ-সংস্কৃতি ও সম্প্রীতির এক অনন্য প্রকাশ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে সকলের কাছে।
রঙিন সাজে সেজেছে পাহাড়, উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে খাগড়াছড়ির বটতলা এলাকা জুড়ে। মারমা সম্প্রদায়ের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সাংগ্রাই উৎসবকে ঘিরে মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হলো মহাসংঘদান। বাংলাদেশ মারমা কল্যাণ সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির আয়োজনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ১১০ জন বুদ্ধ ভিক্ষুকে দান করা হয়, যা ছিল অনুষ্ঠানের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন খাগড়াছড়ি জেলার জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার।
দিনব্যাপী আয়োজনে ছিল বুদ্ধ প্রতিচ্ছবি স্থাপন, অষ্টপরিখারা দান, পিণ্ডদান, কল্পতরু দানসহ নানা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান। স্থানীয় মারমা জনগোষ্ঠী ছাড়াও বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ এই আয়োজন উপভোগ করেন, যা অনুষ্ঠানটিকে আরও বৈচিত্র্যময় করে তোলে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওয়াদুদ ভূইয়া বলেন, "ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে মুক্ত একটি পরিবেশে পাহাড়বাসীও আজ সবার মতো আনন্দ-উৎসবে মেতে উঠেছে। বৈসাবি এখন পাহাড়ের জনগণের সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। এটি পাহাড়ের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে আরও সুদৃঢ় করবে।"
তিনি অভিযোগ করেন, "পলাতক হাসিনার অনুগত চক্র এ উৎসবকে বানচাল করতে নানা ষড়যন্ত্র করেছিল। তবে পাহাড়ের মানুষ সাংগ্রাইয়ের উচ্ছ্বাসে সেই ষড়যন্ত্রকে পরাজিত করেছে।"
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, "এবারের বৈসাবি উৎসব শুধু পাহাড়েই নয়, গোটা বাংলাদেশের জন্য একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। এখানে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের পারস্পরিক অংশগ্রহণ এবং সম্মিলিত উৎসব উদযাপন আমাদের অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরছে। এই সম্প্রীতির ধারা আমাদের জাতীয় জীবনের অন্যতম ভিত্তি হয়ে উঠবে।"
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মারমা কল্যাণ সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি মংসুইথোয়াই চৌধুরী মারমা, সাধারণ সম্পাদক উচিংথোয়াই মগ মারমা, এবং সংগঠনের অন্যান্য শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
সাংগ্রাই উৎসবকে কেন্দ্র করে এই মহাসংঘদান আয়োজন শুধু ধর্মীয় আচার নয়, বরং পার্বত্য চট্টগ্রামের সমাজ-সংস্কৃতি ও সম্প্রীতির এক অনন্য প্রকাশ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে সকলের কাছে।
এই প্রোগ্রামের মূল লক্ষ্য হলো কৃষি ও পুষ্টি খাতে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা। শুধুমাত্র খাদ্য উৎপাদন নয়, বরং পুষ্টিমান নিশ্চিত করে একটি সুস্থ ও আত্মনির্ভরশীল জনগোষ্ঠী গড়ে তোলা জরুরি
৩ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলার্স ইন সেমিনার কক্ষে ১১ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করেন স্টেট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ও সুজার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো আখতার হোসেন খান
২০ মিনিট আগেবেশ কিছুদিন যাবত ভোলার দৌলতখান উপজেলার চরবৈরাগী এবং তৎসংলগ্ন চর এলাকায় একটি ডাকাত দল স্থানীয় জনসাধারণ এবং জেলেদের জিম্মি করে চাঁদাবাজি, জমি দখল ও বিভিন্ন অপকর্ম পরিচালনা করে আসছিলো বলে জানা যায়
৩৭ মিনিট আগেহামিদুল সরকার খাগড়াছড়ি জেলার মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা ও পেশায় একজন ভ্যানচালক। গত ১৯ জুলাই ঢাকার বাড্ডা এলাকায় তিনি তলপেটে গুলিবিদ্ধ হন এবং বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন
১ ঘণ্টা আগেএই প্রোগ্রামের মূল লক্ষ্য হলো কৃষি ও পুষ্টি খাতে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা। শুধুমাত্র খাদ্য উৎপাদন নয়, বরং পুষ্টিমান নিশ্চিত করে একটি সুস্থ ও আত্মনির্ভরশীল জনগোষ্ঠী গড়ে তোলা জরুরি
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলার্স ইন সেমিনার কক্ষে ১১ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করেন স্টেট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ও সুজার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো আখতার হোসেন খান
বেশ কিছুদিন যাবত ভোলার দৌলতখান উপজেলার চরবৈরাগী এবং তৎসংলগ্ন চর এলাকায় একটি ডাকাত দল স্থানীয় জনসাধারণ এবং জেলেদের জিম্মি করে চাঁদাবাজি, জমি দখল ও বিভিন্ন অপকর্ম পরিচালনা করে আসছিলো বলে জানা যায়
হামিদুল সরকার খাগড়াছড়ি জেলার মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা ও পেশায় একজন ভ্যানচালক। গত ১৯ জুলাই ঢাকার বাড্ডা এলাকায় তিনি তলপেটে গুলিবিদ্ধ হন এবং বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন