চট্রগাম
চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী ‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ ট্রেনে চলন্ত অবস্থায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাত প্রায় পৌনে ৮টার দিকে লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া এলাকায় ট্রেনটি পৌঁছালে এক বগিতে হঠাৎ আগুন লেগে যায়। মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। ভয়ে এক দম্পতি তাদের আট মাস বয়সী সন্তানকে নিয়ে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফিয়ে পড়েন। এ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায় শিশু মো. হামদান।
শিশুটির বাবা আবদুর রাজ্জাক (২৬) ও মা লিজা আক্তার (২০) গুরুতর আহত হয়েছেন। প্রথমে তিনজনকে লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানেই শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। পরে রাজ্জাক ও লিজাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
পরিবারটি কক্সবাজারের পিএমখালী ইউনিয়নের বাসিন্দা। সম্প্রতি তারা চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গুনাগরি এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে কক্সবাজারে ফেরার পথে ঘটে এ মর্মান্তিক ঘটনা।
লোহাগাড়া স্টেশন মাস্টার দিদার হোসেন জানান, আগুন লাগার প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে তা নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল।
এদিকে, লোহাগাড়া থানার উপ-পরিদর্শক জাহেদ হোসেন বলেন, “ঘটনার পরপরই আহতদের হাসপাতালে নেওয়া হয়। দুঃখজনকভাবে শিশুটিকে বাঁচানো যায়নি। তার বাবা-মায়ের অবস্থা গুরুতর।”
ট্রেনের ভেতরে ঘটে যাওয়া এই অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা আর এক শিশুর মৃত্যু রেল ব্যবস্থাপনায় নিরাপত্তা ও ঝুঁকির প্রশ্ন নতুন করে সামনে এনেছে। চলন্ত ট্রেনে আগুন লাগার মতো ঘটনায় যাত্রীদের সুরক্ষা কতটা নিশ্চিত- সেই প্রশ্ন উঠছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।
এ ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে রেল কর্তৃপক্ষের জরুরি উদ্যোগ গ্রহণ ও যাত্রী নিরাপত্তা জোরদারের দাবি উঠেছে সংশ্লিষ্ট মহল থেকে।
চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী ‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ ট্রেনে চলন্ত অবস্থায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাত প্রায় পৌনে ৮টার দিকে লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া এলাকায় ট্রেনটি পৌঁছালে এক বগিতে হঠাৎ আগুন লেগে যায়। মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। ভয়ে এক দম্পতি তাদের আট মাস বয়সী সন্তানকে নিয়ে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফিয়ে পড়েন। এ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায় শিশু মো. হামদান।
শিশুটির বাবা আবদুর রাজ্জাক (২৬) ও মা লিজা আক্তার (২০) গুরুতর আহত হয়েছেন। প্রথমে তিনজনকে লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। সেখানেই শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। পরে রাজ্জাক ও লিজাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
পরিবারটি কক্সবাজারের পিএমখালী ইউনিয়নের বাসিন্দা। সম্প্রতি তারা চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গুনাগরি এলাকায় শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে কক্সবাজারে ফেরার পথে ঘটে এ মর্মান্তিক ঘটনা।
লোহাগাড়া স্টেশন মাস্টার দিদার হোসেন জানান, আগুন লাগার প্রায় ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে তা নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল।
এদিকে, লোহাগাড়া থানার উপ-পরিদর্শক জাহেদ হোসেন বলেন, “ঘটনার পরপরই আহতদের হাসপাতালে নেওয়া হয়। দুঃখজনকভাবে শিশুটিকে বাঁচানো যায়নি। তার বাবা-মায়ের অবস্থা গুরুতর।”
ট্রেনের ভেতরে ঘটে যাওয়া এই অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা আর এক শিশুর মৃত্যু রেল ব্যবস্থাপনায় নিরাপত্তা ও ঝুঁকির প্রশ্ন নতুন করে সামনে এনেছে। চলন্ত ট্রেনে আগুন লাগার মতো ঘটনায় যাত্রীদের সুরক্ষা কতটা নিশ্চিত- সেই প্রশ্ন উঠছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।
এ ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে রেল কর্তৃপক্ষের জরুরি উদ্যোগ গ্রহণ ও যাত্রী নিরাপত্তা জোরদারের দাবি উঠেছে সংশ্লিষ্ট মহল থেকে।
গত দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে শহর ও গ্রামাঞ্চলের অনেক এলাকায়। তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে
৪ ঘণ্টা আগেগত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।বর্তমানে চার জন আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছে এবং ৯ জন রোগীর অবস্থা গুরুতর
৫ ঘণ্টা আগেচলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছে ৭৩ জন, যাদের মধ্যে ৪০ জন পুরুষ ও ৩৩ জন নারী। এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ১৯ হাজার ১২০ জন, যার মধ্যে ১১ হাজার ২০৫ জন পুরুষ ও সাত হাজার ৯১৫ জন নারী
৬ ঘণ্টা আগেএ পর্যন্ত চারটি বসতঘর ও গাছপালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ফলে ওইসব পরিবারগুলো মাথাগোজার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন
৬ ঘণ্টা আগেগত দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে শহর ও গ্রামাঞ্চলের অনেক এলাকায়। তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।বর্তমানে চার জন আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছে এবং ৯ জন রোগীর অবস্থা গুরুতর
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছে ৭৩ জন, যাদের মধ্যে ৪০ জন পুরুষ ও ৩৩ জন নারী। এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ১৯ হাজার ১২০ জন, যার মধ্যে ১১ হাজার ২০৫ জন পুরুষ ও সাত হাজার ৯১৫ জন নারী
এ পর্যন্ত চারটি বসতঘর ও গাছপালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ফলে ওইসব পরিবারগুলো মাথাগোজার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন