বাগেরহাট
পবিত্র ঈদ-উল-আজহা ঘিরে উপকূলের নৌপথের যাত্রায় দুষ্কৃতিকারীরা যেন কোনো ধরনের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ঘটাতে না পারে, সে জন্য বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন তৎপর রয়েছে।
বুধবার (৪ জুন) সকাল ১০ টায় মোংলা খেয়া পারাপার ঘাটে সন্দেহজনক ব্যক্তি/নৌযান সমূহে তল্লাশি শেষে বিসিজিএস স্বাধীন বাংলার নেভিগেশন কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট খালিদ সাইফুল্লাহ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড উপকূল এবং নদী তীরবর্তী অঞ্চলের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নিরলসভাবে দায়িত্ব পালন করছে। অবৈধ কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ এবং নৌপথের নিরাপত্তায় নিয়মিত টহল, যৌথ এবং সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করছে এ বাহিনী।
আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন খুলনার রুপসা, কয়রা, নলিয়ান, বাগেরহাটের মোংলা, সরণখোলা, এবং সাতক্ষীরা জেলার কৈখালীর গুরুত্বপূর্ণ লঞ্চ/খেয়া/ফেরিঘাট সমূহে জননিরাপত্তা প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষ টহল, জনসচেতনতামূলক মাইকিং, লিফলেট বিতরণ, সন্দেহজনক ব্যক্তি/নৌযান সমূহে তল্লাশি এবং যাত্রীদের ব্যাগ স্ক্যানসহ অন্যান্য নিরাপত্তামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে।
দুষ্কৃতিকারীরা যেন কোনো ধরনের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড সংগঠিত করতে না পারে তার জন্য সদা তৎপর রয়েছে কোস্ট গার্ডের প্রতিটি সদস্য। যার মাধ্যমে যাত্রীদের নৌ যাত্রা নিরাপদ থাকবে বলে আশা করা যায়।
কোস্টগার্ডের এ কার্যক্রম দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা অব্যাহত আছে এবং ঈদ উল-আযহা পরবর্তী যাত্রীসাধারণের নৌযাত্রা নিরাপদ রাখতে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে বলেও জানান কোস্টগার্ডের এ কর্মকর্তা।
পবিত্র ঈদ-উল-আজহা ঘিরে উপকূলের নৌপথের যাত্রায় দুষ্কৃতিকারীরা যেন কোনো ধরনের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ঘটাতে না পারে, সে জন্য বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন তৎপর রয়েছে।
বুধবার (৪ জুন) সকাল ১০ টায় মোংলা খেয়া পারাপার ঘাটে সন্দেহজনক ব্যক্তি/নৌযান সমূহে তল্লাশি শেষে বিসিজিএস স্বাধীন বাংলার নেভিগেশন কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট খালিদ সাইফুল্লাহ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড উপকূল এবং নদী তীরবর্তী অঞ্চলের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নিরলসভাবে দায়িত্ব পালন করছে। অবৈধ কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ এবং নৌপথের নিরাপত্তায় নিয়মিত টহল, যৌথ এবং সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করছে এ বাহিনী।
আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন খুলনার রুপসা, কয়রা, নলিয়ান, বাগেরহাটের মোংলা, সরণখোলা, এবং সাতক্ষীরা জেলার কৈখালীর গুরুত্বপূর্ণ লঞ্চ/খেয়া/ফেরিঘাট সমূহে জননিরাপত্তা প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষ টহল, জনসচেতনতামূলক মাইকিং, লিফলেট বিতরণ, সন্দেহজনক ব্যক্তি/নৌযান সমূহে তল্লাশি এবং যাত্রীদের ব্যাগ স্ক্যানসহ অন্যান্য নিরাপত্তামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে।
দুষ্কৃতিকারীরা যেন কোনো ধরনের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড সংগঠিত করতে না পারে তার জন্য সদা তৎপর রয়েছে কোস্ট গার্ডের প্রতিটি সদস্য। যার মাধ্যমে যাত্রীদের নৌ যাত্রা নিরাপদ থাকবে বলে আশা করা যায়।
কোস্টগার্ডের এ কার্যক্রম দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা অব্যাহত আছে এবং ঈদ উল-আযহা পরবর্তী যাত্রীসাধারণের নৌযাত্রা নিরাপদ রাখতে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে বলেও জানান কোস্টগার্ডের এ কর্মকর্তা।