জেলা প্রশাসকের অনুমতি মেলেনি
সাতক্ষীরা
দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকায় এবারো অনুমতি মেলেনি সাতক্ষীরার ৪০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী গুড় পুকুর মেলা। ফলে এবছরও হচ্ছে না এ গুড় পুকুর মেলা।
দেশের সার্বিক পরিস্থিতির কারণে কেন্দ্রীয়ভাবে কোনো মেলা আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ।
তিনি বলেন, গত বছরও মেলা হয়নি। এবছরও কেন্দ্রীয় নির্দেশনার কারণে মেলা বন্ধ রাখা হয়েছে। সামনে নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার সব আয়োজন হবে।
হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব বিশ্বকর্মা ও সর্পদেবী মনসা পূজা বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) পালিত হলেও মেলাকে ঘিরে কোনো আয়োজন হয়নি।
গুড়পুকুর মেলা শুধু ধর্মীয় উৎসব নয়, বরং সাতক্ষীরার সামাজিক-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অন্যতম অংশ। গ্রামীণ হস্তশিল্প, খেলনা, মিষ্টি, নাগরদোলা, যাত্রাপালা ও পালাগানের আয়োজন থাকত মেলাতে। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ মিলিত হয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করতেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মেলা না হওয়ার ফলে শহরের প্রাণচাঞ্চল্য কমে গেছে। তারা আশা প্রকাশ করেছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে প্রশাসন আবারও ঐতিহ্যবাহী মেলা আয়োজন করবে।
গুড়পুকুর মেলা একসময় জেলার সবচেয়ে বড় সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সমাবেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। দোকানি ও শিল্পীরা গ্রামের হস্তশিল্প, মিষ্টি, খেলনা, নাগরদোলা, যাত্রাপালা ও পালাগান নিয়ে আসতেন। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ মেলায় মিলিত হয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করতেন।
তবে ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মেলা চলাকালে শহরের একটি সিনেমা হল ও সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে সার্কাসের প্যান্ডেলে জঙ্গি হামলা ঘটে। এই ঘটনায় ৩ জন নিহত এবং শতাধিক নারী-পুরুষ ও শিশু আহত হন। ফলে ছয় বছর মেলা বন্ধ থাকার পরে ২০০৯ সালে আবার মেলা চালু হয়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, গুড়পুকুর মেলা শুধু ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি সাতক্ষীরার সামাজিক-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক। স্থানীয় অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মিলনমেলায় এর গুরুত্ব অপরিসীম। নাগরিক সমাজের দাবি, ছোট পরিসরেই হোক, প্রতিবছর এই আয়োজন টিকে রাখা উচিত।
সাতক্ষীরা পৌরসভার প্রশাসক মাসরুবা ফেরদৌস জানান, এই মেলা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে হয়। পৌরসভা শুধু মাঠ দিয়ে সহযোগিতা করে।
সাতক্ষীরা পৌরসভার পলাশপোল গুড়পুকুরপাড় বটতলায় মনসাতলা মন্দির কমিটির উদ্যোগে হিন্দু সম্প্রদায়ের পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পূজা উপলক্ষ্যে দূরদূরান্ত থেকে আসা দোকানিরা নানা পসরা ও মিষ্টি-মিঠাই সাজিয়ে বসেছেন।
প্রতিবছর এই পূজাকে ঘিরে গুড়পুকুর মেলার উদ্বোধন হয়ে থাকে। সাধারণত এক মাসব্যাপী অনুষ্ঠিত হলেও, এ বছর মেলা ১০ দিনব্যাপী হওয়ার কথা থাকলেও তা আয়োজন হয়নি। ফলে সারাবছর অপেক্ষায় থাকা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ হতাশ হয়েছেন।
দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকায় এবারো অনুমতি মেলেনি সাতক্ষীরার ৪০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী গুড় পুকুর মেলা। ফলে এবছরও হচ্ছে না এ গুড় পুকুর মেলা।
দেশের সার্বিক পরিস্থিতির কারণে কেন্দ্রীয়ভাবে কোনো মেলা আয়োজনের অনুমতি দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ।
তিনি বলেন, গত বছরও মেলা হয়নি। এবছরও কেন্দ্রীয় নির্দেশনার কারণে মেলা বন্ধ রাখা হয়েছে। সামনে নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার সব আয়োজন হবে।
হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব বিশ্বকর্মা ও সর্পদেবী মনসা পূজা বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) পালিত হলেও মেলাকে ঘিরে কোনো আয়োজন হয়নি।
গুড়পুকুর মেলা শুধু ধর্মীয় উৎসব নয়, বরং সাতক্ষীরার সামাজিক-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অন্যতম অংশ। গ্রামীণ হস্তশিল্প, খেলনা, মিষ্টি, নাগরদোলা, যাত্রাপালা ও পালাগানের আয়োজন থাকত মেলাতে। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ মিলিত হয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করতেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মেলা না হওয়ার ফলে শহরের প্রাণচাঞ্চল্য কমে গেছে। তারা আশা প্রকাশ করেছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে প্রশাসন আবারও ঐতিহ্যবাহী মেলা আয়োজন করবে।
গুড়পুকুর মেলা একসময় জেলার সবচেয়ে বড় সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সমাবেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। দোকানি ও শিল্পীরা গ্রামের হস্তশিল্প, মিষ্টি, খেলনা, নাগরদোলা, যাত্রাপালা ও পালাগান নিয়ে আসতেন। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ মেলায় মিলিত হয়ে আনন্দ ভাগাভাগি করতেন।
তবে ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মেলা চলাকালে শহরের একটি সিনেমা হল ও সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে সার্কাসের প্যান্ডেলে জঙ্গি হামলা ঘটে। এই ঘটনায় ৩ জন নিহত এবং শতাধিক নারী-পুরুষ ও শিশু আহত হন। ফলে ছয় বছর মেলা বন্ধ থাকার পরে ২০০৯ সালে আবার মেলা চালু হয়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, গুড়পুকুর মেলা শুধু ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি সাতক্ষীরার সামাজিক-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক। স্থানীয় অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মিলনমেলায় এর গুরুত্ব অপরিসীম। নাগরিক সমাজের দাবি, ছোট পরিসরেই হোক, প্রতিবছর এই আয়োজন টিকে রাখা উচিত।
সাতক্ষীরা পৌরসভার প্রশাসক মাসরুবা ফেরদৌস জানান, এই মেলা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে হয়। পৌরসভা শুধু মাঠ দিয়ে সহযোগিতা করে।
সাতক্ষীরা পৌরসভার পলাশপোল গুড়পুকুরপাড় বটতলায় মনসাতলা মন্দির কমিটির উদ্যোগে হিন্দু সম্প্রদায়ের পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পূজা উপলক্ষ্যে দূরদূরান্ত থেকে আসা দোকানিরা নানা পসরা ও মিষ্টি-মিঠাই সাজিয়ে বসেছেন।
প্রতিবছর এই পূজাকে ঘিরে গুড়পুকুর মেলার উদ্বোধন হয়ে থাকে। সাধারণত এক মাসব্যাপী অনুষ্ঠিত হলেও, এ বছর মেলা ১০ দিনব্যাপী হওয়ার কথা থাকলেও তা আয়োজন হয়নি। ফলে সারাবছর অপেক্ষায় থাকা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ হতাশ হয়েছেন।
ইতোমধ্যে এই বিষয়ে বেলা হাইকোর্টে রিট করেছেন। রিটকে তোয়াক্কা না করে সাতক্ষীরাবাসীকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রাণসায়ের খালের ধারে কসাইখানার জন্য দরপত্র আহ্বান করেছেন পৌর কর্তৃপক্ষ। এটি হুমকি স্বরূপ দেখছেন সাতক্ষীরার সচেতন নাগরিক মহল
২৪ মিনিট আগেগত ১১ সেপ্টেম্বর জারিকৃত এক সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে তাঁদের পদাবনতির সিদ্ধান্ত জানানো হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এখন থেকে পদোন্নতির ক্ষেত্রে বিধি মেনে চলা নিশ্চিত করা হবে। সিটি করপোরেশন প্রশাসন এই পরিবর্তনকে কাঠামোগত শুদ্ধির অংশ হিসেবে দেখছে
৪৪ মিনিট আগেসভায় আসন্ন দুর্গাপূজার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। উল্লেখযোগ্য আলোচনার মধ্যে ছিল, প্রত্যেক পূজা মণ্ডপে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন, স্বেচ্ছাসেবক টিম গঠন, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা জোরদারকরণ, ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা এবং সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়
২ ঘণ্টা আগেহামলায় গুরতর আহত হয়েছেন যমুনা টেলিভিশনের আইয়ুব খান সরকার ও সময় টেলিভিশনের আশিকুর রহমান পিয়ালসহ একাধিক সাংবাদিক
৪ ঘণ্টা আগেইতোমধ্যে এই বিষয়ে বেলা হাইকোর্টে রিট করেছেন। রিটকে তোয়াক্কা না করে সাতক্ষীরাবাসীকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রাণসায়ের খালের ধারে কসাইখানার জন্য দরপত্র আহ্বান করেছেন পৌর কর্তৃপক্ষ। এটি হুমকি স্বরূপ দেখছেন সাতক্ষীরার সচেতন নাগরিক মহল
গত ১১ সেপ্টেম্বর জারিকৃত এক সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে তাঁদের পদাবনতির সিদ্ধান্ত জানানো হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এখন থেকে পদোন্নতির ক্ষেত্রে বিধি মেনে চলা নিশ্চিত করা হবে। সিটি করপোরেশন প্রশাসন এই পরিবর্তনকে কাঠামোগত শুদ্ধির অংশ হিসেবে দেখছে
সভায় আসন্ন দুর্গাপূজার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। উল্লেখযোগ্য আলোচনার মধ্যে ছিল, প্রত্যেক পূজা মণ্ডপে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন, স্বেচ্ছাসেবক টিম গঠন, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা জোরদারকরণ, ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা এবং সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়
হামলায় গুরতর আহত হয়েছেন যমুনা টেলিভিশনের আইয়ুব খান সরকার ও সময় টেলিভিশনের আশিকুর রহমান পিয়ালসহ একাধিক সাংবাদিক