কিশোরগঞ্জ
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে আইএফআইসি ব্যাংকের একটি শাখায় ছয়জন কর্মকর্তা-কর্মচারী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারা সবাই বমি করছিলেন। পরে পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন এসে তাদের হাসপাতালে নিয়ে যান।
পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, শাখাটিতে কোনো অপরাধী চক্র চেতনানাশক প্রয়োগ করে ব্যাংক লুটের পরিকল্পনা করে থাকতে পারে। টাকা লুটেরও আশঙ্কা করা হচ্ছে। আজ রোববার এ ঘটনাটি ঘটেছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, কুলিয়ারচরের থানা সড়কের হাবিব কমপ্লেক্সের দ্বিতীয় তলায় আইএফআইসি ব্যাংকের শাখাটির অবস্থান। তিন বছর আগ থেকে সেখানে শাখাটির কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। সেখানে কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা ছয়জন। আজ বেলা একটার দিকে কয়েকজন গ্রাহক গিয়ে দেখতে পান প্রধান ফটকের সামনে একজন পড়ে আছেন। ভেতরে অন্যরাও যার যার অবস্থানে পড়ে ছিলেন। তারা সবাই বমি করছিলেন। পরে তাদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ এসে দেখতে পান ক্যাশ কাউন্টারের সামনের কাচ ভাঙা। ছয়জনের মধ্যে শাখা ব্যবস্থাপক সৌমিক জামান খান ও নিরাপত্তাকর্মী কামাল হোসেনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। অন্যদের নেওয়া হয় জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ব্যবস্থাপক ও নিরাপত্তাকর্মীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কুলিয়ারচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আদনান আক্তার বলেন, দুজনের মধ্যে ব্যবস্থাপককে আগে হাসপাতালে আনা হয়। তিনি অচেতন ছিলেন। হাসপাতালে আনার পর দুজনই বমি করেন। তাদের ধারণা, বিশেষ ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে তাদের অচেতন করা হয়ে থাকতে পারে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন কুলিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, কারা, কেন এবং কীভাবে ঘটনা ঘটিয়েছে, তা জানতে তদন্ত চলছে।
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে আইএফআইসি ব্যাংকের একটি শাখায় ছয়জন কর্মকর্তা-কর্মচারী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারা সবাই বমি করছিলেন। পরে পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন এসে তাদের হাসপাতালে নিয়ে যান।
পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, শাখাটিতে কোনো অপরাধী চক্র চেতনানাশক প্রয়োগ করে ব্যাংক লুটের পরিকল্পনা করে থাকতে পারে। টাকা লুটেরও আশঙ্কা করা হচ্ছে। আজ রোববার এ ঘটনাটি ঘটেছে।
স্থানীয় লোকজন জানান, কুলিয়ারচরের থানা সড়কের হাবিব কমপ্লেক্সের দ্বিতীয় তলায় আইএফআইসি ব্যাংকের শাখাটির অবস্থান। তিন বছর আগ থেকে সেখানে শাখাটির কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। সেখানে কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা ছয়জন। আজ বেলা একটার দিকে কয়েকজন গ্রাহক গিয়ে দেখতে পান প্রধান ফটকের সামনে একজন পড়ে আছেন। ভেতরে অন্যরাও যার যার অবস্থানে পড়ে ছিলেন। তারা সবাই বমি করছিলেন। পরে তাদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। পুলিশ এসে দেখতে পান ক্যাশ কাউন্টারের সামনের কাচ ভাঙা। ছয়জনের মধ্যে শাখা ব্যবস্থাপক সৌমিক জামান খান ও নিরাপত্তাকর্মী কামাল হোসেনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। অন্যদের নেওয়া হয় জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। ব্যবস্থাপক ও নিরাপত্তাকর্মীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কুলিয়ারচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আদনান আক্তার বলেন, দুজনের মধ্যে ব্যবস্থাপককে আগে হাসপাতালে আনা হয়। তিনি অচেতন ছিলেন। হাসপাতালে আনার পর দুজনই বমি করেন। তাদের ধারণা, বিশেষ ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে তাদের অচেতন করা হয়ে থাকতে পারে।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন কুলিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, কারা, কেন এবং কীভাবে ঘটনা ঘটিয়েছে, তা জানতে তদন্ত চলছে।