নিখাদ খবর ডেস্ক
দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে আগামীকাল শনিবার ঈদ উৎসব পালনের ঘোষণা দেওয়া হলেও এসব উপজেলায় একদিন আগে আজ শুক্রবার ঈদ উদ্যাপিত হয়েছে।
এরা চট্টগ্রামের চন্দনাইশ কাঞ্চন নগর পশ্চিম এলাহাবাদ জাহাগিরিয়া শাহ্সুফি মমতাজিয়া দরবার শরীফের অনুসারী। পৃথিবীর কোথাও চাঁদ দেখা গেলে এবং মক্কা নগরীর সাথে তাল মিলিয়ে এরা ঈদ উদ্যাপন করে আসছেন। বরিশাল বিভাগে এদের ৭৫টি মসজিদ রয়েছে।
বিভাগীয় প্রধান মসজিদ নগরীর ২৩নং ওয়ার্ডের তাজকাঠীর হাজী বাড়ি এলাকায়। সকাল ৮টায় এই মসজিদে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
নামাজ শেষে তারা এক অপরের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়। পাশাপাশি তারা পশু জবাই দিয়ে কোরবানি শুরু করেন।
এছাড়া নগরীর জিয়া সড়ক, টিয়াখালী, হরিনাফুলিয়া এবং সদর উপজেলার সাহেবের হাট এলাকায়ও আগাম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
অন্যদিকে বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার খানপুরা, কেদারপুর, মাধবপাশা এই ছয়টি গ্রামের সহস্রাধিক পরিবার, মুলাদী, হিজলা, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলায় এবং বরিশাল সদর উপজেলার চন্দ্রমোহন, পতাং ও লাহারহাট গ্রামে চন্দনাইশ এলাহাবাদ জাহাগিরিয়া শাহছুফি দরবার শরিফের আনুমানিক আড়াই হাজার অনুসারী রয়েছেন।
এদিকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভাড়ুখালী আহলে সুন্নাত আল জামায়াত জামে মসজিদে সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা মাহবুবুর রহমান। একই সময়ে বাওখোলা পূর্বপাড়া জামে মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে ইমামতি করেন মাওলানা মো. মোহাব্বত আলী।
ইসলামকাটি, গোয়ালচত্তর, ভাদড়া, ঘোনা, মিরগিডাঙ্গাসহ আশপাশের অন্তত ২০টি গ্রামের মুসল্লিরা এসব জামাতে অংশ নেন। পুরুষদের পাশাপাশি নারীরাও ঈদের জামাতে শরিক হন।
স্থানীয় মুসল্লি রবিউল ইসলাম জানান, “সাতক্ষীরা জেলায় ২০টির অধিক গ্রামে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদের নামাজ আদায় করা হচ্ছে।” তিনি আরও বলেন, তারা দীর্ঘদিন ধরে এই নিয়ম অনুসরণ করে আসছেন এবং আগামীতেও তা অব্যাহত থাকবে।
স্থানীয় মুসল্লিদের মতে, বিগত এক যুগ ধরে তারা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করে আসছেন। সেই ধারাবাহিকতায় এবারও সৌদি আরবের নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী শুক্রবার ঈদ উদ্যাপন করেন তারা।
নামাজ শেষে মুসল্লিরা একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করেন এবং মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি দেন।
দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে আগামীকাল শনিবার ঈদ উৎসব পালনের ঘোষণা দেওয়া হলেও এসব উপজেলায় একদিন আগে আজ শুক্রবার ঈদ উদ্যাপিত হয়েছে।
এরা চট্টগ্রামের চন্দনাইশ কাঞ্চন নগর পশ্চিম এলাহাবাদ জাহাগিরিয়া শাহ্সুফি মমতাজিয়া দরবার শরীফের অনুসারী। পৃথিবীর কোথাও চাঁদ দেখা গেলে এবং মক্কা নগরীর সাথে তাল মিলিয়ে এরা ঈদ উদ্যাপন করে আসছেন। বরিশাল বিভাগে এদের ৭৫টি মসজিদ রয়েছে।
বিভাগীয় প্রধান মসজিদ নগরীর ২৩নং ওয়ার্ডের তাজকাঠীর হাজী বাড়ি এলাকায়। সকাল ৮টায় এই মসজিদে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
নামাজ শেষে তারা এক অপরের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়। পাশাপাশি তারা পশু জবাই দিয়ে কোরবানি শুরু করেন।
এছাড়া নগরীর জিয়া সড়ক, টিয়াখালী, হরিনাফুলিয়া এবং সদর উপজেলার সাহেবের হাট এলাকায়ও আগাম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
অন্যদিকে বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার খানপুরা, কেদারপুর, মাধবপাশা এই ছয়টি গ্রামের সহস্রাধিক পরিবার, মুলাদী, হিজলা, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলায় এবং বরিশাল সদর উপজেলার চন্দ্রমোহন, পতাং ও লাহারহাট গ্রামে চন্দনাইশ এলাহাবাদ জাহাগিরিয়া শাহছুফি দরবার শরিফের আনুমানিক আড়াই হাজার অনুসারী রয়েছেন।
এদিকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভাড়ুখালী আহলে সুন্নাত আল জামায়াত জামে মসজিদে সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা মাহবুবুর রহমান। একই সময়ে বাওখোলা পূর্বপাড়া জামে মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে ইমামতি করেন মাওলানা মো. মোহাব্বত আলী।
ইসলামকাটি, গোয়ালচত্তর, ভাদড়া, ঘোনা, মিরগিডাঙ্গাসহ আশপাশের অন্তত ২০টি গ্রামের মুসল্লিরা এসব জামাতে অংশ নেন। পুরুষদের পাশাপাশি নারীরাও ঈদের জামাতে শরিক হন।
স্থানীয় মুসল্লি রবিউল ইসলাম জানান, “সাতক্ষীরা জেলায় ২০টির অধিক গ্রামে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদের নামাজ আদায় করা হচ্ছে।” তিনি আরও বলেন, তারা দীর্ঘদিন ধরে এই নিয়ম অনুসরণ করে আসছেন এবং আগামীতেও তা অব্যাহত থাকবে।
স্থানীয় মুসল্লিদের মতে, বিগত এক যুগ ধরে তারা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করে আসছেন। সেই ধারাবাহিকতায় এবারও সৌদি আরবের নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী শুক্রবার ঈদ উদ্যাপন করেন তারা।
নামাজ শেষে মুসল্লিরা একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করেন এবং মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি দেন।
আয়োজকদের একটি প্রতিনিধি দল ফেনী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বাঁধ সংরক্ষণ, মেরামত ও জলাবদ্ধতা নিরসনের বিষয়ে অবহিতকরণ সভায় অংশ নেন
২০ মিনিট আগেএই দুর্ঘটনা আমাদের শিখিয়েছে জীবন কতটা অনিশ্চিত। তাই এখন থেকে আমাদের আরও মানবিক হতে হবে, সহানুভূতিশীল হতে হবে এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে তার স্বপ্নপূরণে এগিয়ে নিতে হবো
২৯ মিনিট আগেগত ৩০ জুন উক্ত কমিটির সাধারণ সভায় অংশগ্রহণের জন্য সদস্যরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রেসক্লাবে যেতে চাইলে দখলদার কমিটির নেতা আবু সাঈদ ও আব্দুল বারী অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত বহিরাগত ও ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীদের দিয়ে হামলা চালায়। এতে কমপক্ষে ৩ জন গুরুতরসহ ১৫ জন সাংবাদিক আহত হন।
৩৭ মিনিট আগে২০২২-২০২৩ সালের উপজেলার এসএসসি পাস ১৯ জন ও এইচএসসি পাস ১৯ জন মোট ৩৮ জন শিক্ষার্থীর মাঝে এই শিক্ষা উপবৃত্তি, ক্রেস ও সনদ প্রদান করা হয়। এসএসসি পাস প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের মাঝে এককালীন ১০ হাজার টাকা ও এইচএসসি পাস প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের মাঝে এককালীন ২৫ হাজার টাকা করে শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান করা হয়
১ ঘণ্টা আগেআয়োজকদের একটি প্রতিনিধি দল ফেনী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বাঁধ সংরক্ষণ, মেরামত ও জলাবদ্ধতা নিরসনের বিষয়ে অবহিতকরণ সভায় অংশ নেন
এই দুর্ঘটনা আমাদের শিখিয়েছে জীবন কতটা অনিশ্চিত। তাই এখন থেকে আমাদের আরও মানবিক হতে হবে, সহানুভূতিশীল হতে হবে এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে তার স্বপ্নপূরণে এগিয়ে নিতে হবো
গত ৩০ জুন উক্ত কমিটির সাধারণ সভায় অংশগ্রহণের জন্য সদস্যরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রেসক্লাবে যেতে চাইলে দখলদার কমিটির নেতা আবু সাঈদ ও আব্দুল বারী অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত বহিরাগত ও ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীদের দিয়ে হামলা চালায়। এতে কমপক্ষে ৩ জন গুরুতরসহ ১৫ জন সাংবাদিক আহত হন।
২০২২-২০২৩ সালের উপজেলার এসএসসি পাস ১৯ জন ও এইচএসসি পাস ১৯ জন মোট ৩৮ জন শিক্ষার্থীর মাঝে এই শিক্ষা উপবৃত্তি, ক্রেস ও সনদ প্রদান করা হয়। এসএসসি পাস প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের মাঝে এককালীন ১০ হাজার টাকা ও এইচএসসি পাস প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের মাঝে এককালীন ২৫ হাজার টাকা করে শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান করা হয়