টাঙ্গাইল

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় শ্রমিকদল নেতা ফজল হক (৫৫) নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। হামলায় আহত হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি আছেন নিহতের স্ত্রী মরিয়ম বেগম (৪৫) এবং ছেলে মনিরুজ্জামান (২৫)।
রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে উপজেলার বাঁশতৈল ইউনিয়নের বংশিনগর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজল হক বংশিনগর গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বাঁশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিকদলের প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি ও ৬নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সভাপতি ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ৪৭ বছর আগে ফজল হকের দাদি ৫৫ শতাংশ জমি তাকে রেজিস্ট্রি করে দেন। বিষয়টি তিনি সম্প্রতি জানতে পেরে জমিটি দখল বুঝে নিতে উদ্যোগ নেন।
পরে তিনি এ বিষয়ে আদালতে একটি মামলাও করেছিলেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান এবং মাতব্বরদের নিয়ে একাধিকবার সালিশি বৈঠকও হয়েছে। তবে তাতে কোন সমাধান হয়নি।
রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ফজল হকের ফুপাতো ভাইয়ের ছেলে পারভেজ দেশীয় অস্ত্রসহ ৩০ থেকে ৩৫ জন লোক নিয়ে ওই জমিতে বেড়া দিতে যান। খবর পেয়ে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে প্রতিবাদ করতে ঘটনাস্থলে গেলে ফজল হককে এলোপাতারি কুপিয়ে জখম করে।
এ সময় ফজল হকের স্ত্রী মরিয়ম বেগম এবং ছেলে মনিরুজ্জামানকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে জামুর্কীস্থ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফজল হককে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে মির্জাপুর থানা পুলিশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে ফজল হকের সুরতহাল শেষে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।
মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন বলেন, লাশের সুরতহাল হয়েছে। তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জানতে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলছেন বলে জানান তিনি।

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় শ্রমিকদল নেতা ফজল হক (৫৫) নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। হামলায় আহত হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি আছেন নিহতের স্ত্রী মরিয়ম বেগম (৪৫) এবং ছেলে মনিরুজ্জামান (২৫)।
রোববার (২৭ এপ্রিল) সকালে উপজেলার বাঁশতৈল ইউনিয়নের বংশিনগর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজল হক বংশিনগর গ্রামের মৃত দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বাঁশতৈল ইউনিয়ন শ্রমিকদলের প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি ও ৬নং ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সভাপতি ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ৪৭ বছর আগে ফজল হকের দাদি ৫৫ শতাংশ জমি তাকে রেজিস্ট্রি করে দেন। বিষয়টি তিনি সম্প্রতি জানতে পেরে জমিটি দখল বুঝে নিতে উদ্যোগ নেন।
পরে তিনি এ বিষয়ে আদালতে একটি মামলাও করেছিলেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান এবং মাতব্বরদের নিয়ে একাধিকবার সালিশি বৈঠকও হয়েছে। তবে তাতে কোন সমাধান হয়নি।
রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ফজল হকের ফুপাতো ভাইয়ের ছেলে পারভেজ দেশীয় অস্ত্রসহ ৩০ থেকে ৩৫ জন লোক নিয়ে ওই জমিতে বেড়া দিতে যান। খবর পেয়ে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে প্রতিবাদ করতে ঘটনাস্থলে গেলে ফজল হককে এলোপাতারি কুপিয়ে জখম করে।
এ সময় ফজল হকের স্ত্রী মরিয়ম বেগম এবং ছেলে মনিরুজ্জামানকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে জামুর্কীস্থ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফজল হককে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে মির্জাপুর থানা পুলিশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে ফজল হকের সুরতহাল শেষে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।
মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন বলেন, লাশের সুরতহাল হয়েছে। তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জানতে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলছেন বলে জানান তিনি।


নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
১৪ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়
১৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়