সাতক্ষীরা
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (সামেক) অর্থপেডিক বিভাগে ভর্তি হয়ে সেবা না পেয়ে লিখিত অভিযোগ করায় তদন্তকারী কমিটি তদন্তের নামে বাদীকে উল্টো মামলা করার হুমকিসহ নানাভাবে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে।
রোববার সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এমন ঘটনা ঘটে। শুধু এই অভিযোগ নয়, এমন অভিযোগ এখন সামেকে অহরহ ঘটলেও কোনো প্রতিকার নেই বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, গত ১৬ জানুয়ারি সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন শহরের মেহেদীবাগ এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে মাসুম হোসেন। দুই বছর আগে তার ডান পা ভেঙে যায়।
সেখানে এর আগে লাগানো প্লেট খোলার জন্য ভর্তির পর ২৫ জানুয়ারি অপারেশন হওয়ার কথা। পরে ওইদিন বিভাগের ডা. ভবতোষ কুমার মন্ডল মাসুমের অপারেশন শুরু করেন। কিন্তু অপারেশন করার পর পায়ে লাগানো প্লেটের ৯টি স্ক্রুর দুটি খুলে বাকিগুলো খোলা যাচ্ছে না অজুহাতে ওই দুটি স্ক্রু ফের লাগিয়ে সেলাই করে দেন। পরদিন সন্ধ্যায় মাসুম হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে এসে অন্য একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ফের অপারেশন করে প্লেট বের করে নেন।
বিষয়টি হাসপাতালের পরিচালক ডা. কুদরত ই খুদাকে জানানো হলে বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন।
এরপর ১২ ফেব্রুয়ারি পরিচালক বরাবর মাসুমের স্ত্রী আছমা খাতুন বাদী হয়ে একটি অভিযোগ জমা দিলে পরিচালক অর্থপেডিক বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. চিত্ত রঞ্জন রায়কে প্রধান করে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি করে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশনা দেন।
পরে কয়েকজন ডাক্তারসহ অন্যরা রোগীকে কেন অভিযোগ করলেন বলে উল্টো তদন্তকারী কমিটি হুমকি দিতে থাকে। এমনকি মামলা করারও ভয় দেখান বলে অভিযোগ করেন আবেদনকারী আছমা খাতুনসহ তার স্বামী ও শ্বশুর।
এদিকে তদন্ত বোর্ডের সদস্য সচিব ও সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. অজয় কুমার সাহ রোববার দুপুরে মোবাইল ফোনে বলেন, আবেদনকারীরা তদন্ত বোর্ডকে সহযোগিতা করেননি। তবুও বিষয়টি নিয়ে তদন্ত হয়েছে।
সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (সামেক) অর্থপেডিক বিভাগে ভর্তি হয়ে সেবা না পেয়ে লিখিত অভিযোগ করায় তদন্তকারী কমিটি তদন্তের নামে বাদীকে উল্টো মামলা করার হুমকিসহ নানাভাবে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে।
রোববার সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এমন ঘটনা ঘটে। শুধু এই অভিযোগ নয়, এমন অভিযোগ এখন সামেকে অহরহ ঘটলেও কোনো প্রতিকার নেই বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, গত ১৬ জানুয়ারি সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন শহরের মেহেদীবাগ এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে মাসুম হোসেন। দুই বছর আগে তার ডান পা ভেঙে যায়।
সেখানে এর আগে লাগানো প্লেট খোলার জন্য ভর্তির পর ২৫ জানুয়ারি অপারেশন হওয়ার কথা। পরে ওইদিন বিভাগের ডা. ভবতোষ কুমার মন্ডল মাসুমের অপারেশন শুরু করেন। কিন্তু অপারেশন করার পর পায়ে লাগানো প্লেটের ৯টি স্ক্রুর দুটি খুলে বাকিগুলো খোলা যাচ্ছে না অজুহাতে ওই দুটি স্ক্রু ফের লাগিয়ে সেলাই করে দেন। পরদিন সন্ধ্যায় মাসুম হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে এসে অন্য একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ফের অপারেশন করে প্লেট বের করে নেন।
বিষয়টি হাসপাতালের পরিচালক ডা. কুদরত ই খুদাকে জানানো হলে বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন।
এরপর ১২ ফেব্রুয়ারি পরিচালক বরাবর মাসুমের স্ত্রী আছমা খাতুন বাদী হয়ে একটি অভিযোগ জমা দিলে পরিচালক অর্থপেডিক বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. চিত্ত রঞ্জন রায়কে প্রধান করে ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি করে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশনা দেন।
পরে কয়েকজন ডাক্তারসহ অন্যরা রোগীকে কেন অভিযোগ করলেন বলে উল্টো তদন্তকারী কমিটি হুমকি দিতে থাকে। এমনকি মামলা করারও ভয় দেখান বলে অভিযোগ করেন আবেদনকারী আছমা খাতুনসহ তার স্বামী ও শ্বশুর।
এদিকে তদন্ত বোর্ডের সদস্য সচিব ও সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. অজয় কুমার সাহ রোববার দুপুরে মোবাইল ফোনে বলেন, আবেদনকারীরা তদন্ত বোর্ডকে সহযোগিতা করেননি। তবুও বিষয়টি নিয়ে তদন্ত হয়েছে।
স্বপন দেব সজল জানান, ‘এটি একটি নিরীহ প্রজাতির দেশি অজগর। এটি কাউকে আক্রমণ করে না, তবে ভয় পেলে ক্ষতি হতে পারে।’
৭ ঘণ্টা আগেজামালপুর জেলায় গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারকে চিকিৎসা সহায়তা এবং অটোরিকশা উপহার দিয়েছেন আমরা বিএনপি পরিবার।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গঠিত কমিটিতে আমাদের প্রতিনিধিত্বের অনুপস্থিতি থাকায় আমরা সেটিকে প্রত্যাখ্যান করলাম
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ স্কাউটসের গঠন ও নিয়ম অনুসারে জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন পদাধিকার বলে ঐ কমিটির সভাপতি
১১ ঘণ্টা আগেস্বপন দেব সজল জানান, ‘এটি একটি নিরীহ প্রজাতির দেশি অজগর। এটি কাউকে আক্রমণ করে না, তবে ভয় পেলে ক্ষতি হতে পারে।’
জামালপুর জেলায় গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারকে চিকিৎসা সহায়তা এবং অটোরিকশা উপহার দিয়েছেন আমরা বিএনপি পরিবার।
প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গঠিত কমিটিতে আমাদের প্রতিনিধিত্বের অনুপস্থিতি থাকায় আমরা সেটিকে প্রত্যাখ্যান করলাম
বাংলাদেশ স্কাউটসের গঠন ও নিয়ম অনুসারে জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন পদাধিকার বলে ঐ কমিটির সভাপতি