পঞ্চগড় প্রতিনিধি
তিনদিনের রিমান্ড শেষে পঞ্চগড়-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার(৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদ হাসান তাঁকে কারাগারে প্রেরণ করেন। তবে এদিন সুজনের আইনজীবিরা জামিনের আবেদন করেননি। এছাড়া তিনি ১৬৪ ধারায় তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দি দেননি বলে জানা গেছে।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) সকালে তাঁকে আদালতে হাজির পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন ইজিবাইক চালক আল আমিন গুম ও হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মানিক মিয়া। পরে আদালত তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে সুজনকে রিমান্ডের জন্য পঞ্চগড় সদর থানায় নিয়ে আসা হয় শনিবার বিকেলে। সোমবার দুপুর পর্যন্ত চলে রিমান্ড। পরে সোমবার দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করে সদর থানা পুলিশ। শুনানি শেষে পঞ্চগড়-২ আসনের সাবেক সাংসদ ও সাবেক রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনকে কারাগারে প্রেরণ করেন আদালত।
শুনানীতে সরকার পক্ষে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর ইয়াছিনুল হক দুলাল, সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল্লাহ আল মামুন সহ ৪-৫ জন আইনজীবি উপস্থিত ছিলেন।
আসামী পক্ষে আইনজীবি মির্জা সারোয়ার হোসেন, আলী আসমান বিপুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আসামী পক্ষের আইনজীবি মির্জা সারোয়ার হোসেন বলেন, জামিনের আবেদন মঙ্গলবার আদালতে দেয়া হবে।
সরকার পক্ষের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর ইয়াছিনুল হক দুলাল বলেন, বিগত দিনে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা হয়নি। আমরা বর্তমানে যেহেতু ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে চলছি।
উল্লেখ্য, পঞ্চগড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগষ্ট দুপুর থেকে গুম হয় আল আমিন। এ ঘটনায় আল আমিনের বাবা মনু মিয়া গত ১০ নভেম্বর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক রেলমন্ত্রী সুজনসহ ১৯ জনকে আসামি করে হত্যা ও গুমের মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় আরও ১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
তিনদিনের রিমান্ড শেষে পঞ্চগড়-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার(৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জাহিদ হাসান তাঁকে কারাগারে প্রেরণ করেন। তবে এদিন সুজনের আইনজীবিরা জামিনের আবেদন করেননি। এছাড়া তিনি ১৬৪ ধারায় তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দি দেননি বলে জানা গেছে।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) সকালে তাঁকে আদালতে হাজির পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন ইজিবাইক চালক আল আমিন গুম ও হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মানিক মিয়া। পরে আদালত তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে সুজনকে রিমান্ডের জন্য পঞ্চগড় সদর থানায় নিয়ে আসা হয় শনিবার বিকেলে। সোমবার দুপুর পর্যন্ত চলে রিমান্ড। পরে সোমবার দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করে সদর থানা পুলিশ। শুনানি শেষে পঞ্চগড়-২ আসনের সাবেক সাংসদ ও সাবেক রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনকে কারাগারে প্রেরণ করেন আদালত।
শুনানীতে সরকার পক্ষে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর ইয়াছিনুল হক দুলাল, সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুল্লাহ আল মামুন সহ ৪-৫ জন আইনজীবি উপস্থিত ছিলেন।
আসামী পক্ষে আইনজীবি মির্জা সারোয়ার হোসেন, আলী আসমান বিপুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আসামী পক্ষের আইনজীবি মির্জা সারোয়ার হোসেন বলেন, জামিনের আবেদন মঙ্গলবার আদালতে দেয়া হবে।
সরকার পক্ষের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর ইয়াছিনুল হক দুলাল বলেন, বিগত দিনে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা হয়নি। আমরা বর্তমানে যেহেতু ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে চলছি।
উল্লেখ্য, পঞ্চগড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগষ্ট দুপুর থেকে গুম হয় আল আমিন। এ ঘটনায় আল আমিনের বাবা মনু মিয়া গত ১০ নভেম্বর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক রেলমন্ত্রী সুজনসহ ১৯ জনকে আসামি করে হত্যা ও গুমের মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় আরও ১৫০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।