পঞ্চগড়
দেশের প্রত্যেক জেলার জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে ন্যায়কুঞ্জ নামে বিচারপ্রার্থী-বিশ্রামগার স্থাপন করা হচ্ছে। এর অংশ হিসেবে সোমবার পঞ্চগড় জেলার জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে ন্যায়কুঞ্জ এর উদ্বোধন করা হয়।
সোমবার (২১জুলাই) সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এই ন্যায়কুঞ্জের উদ্বোধন করেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি কে,এম,হাফিজুল আলম।
জেলা জজ আদালতে বিচার প্রার্থীরা এসে আদালত চত্বরে যত্রতত্র দাঁড়িয়ে, বসে কষ্ট স্বীকার করে নানা বিড়ম্বনার মধ্যে সময় কাটে। বিচার প্রার্থীদের এই কষ্ট ও বিড়ম্বনা লাঘবে এই ন্যায়কুঞ্জ নির্মাণ করা হয়েছে। আধুনিক ও উন্নত মানের এই বিশ্রামগারে নারী-পুরুষ পৃথক উন্নত টয়লেট ব্যবস্থা, ব্রেস্ট ফির্ডিং রুম ও কনফেকশনারী শপের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাতে বিচার প্রার্থীরা আরাদায়ক পরিবেশে সময় কাটাতে পারে।
ন্যায়কুঞ্জ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিচারপতি কে, এম, হাফিজুল আলম বলেন, ‘বিচারপ্রার্থীদের আদালত প্রাঙ্গণে অবস্থানকালে স্বস্তি ও তথ্য সহায়তা দেওয়ার জন্য এই ‘ন্যায়কুঞ্জ’ বিশ্রামাগার এবং তথ্য ও সেবা কেন্দ্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এখানে তারা প্রয়োজনীয় সহায়তা পাবেন এবং জেলা লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমেও সহায়তা নিতে পারবেন। ন্যায়কুঞ্জে মিনি কনফেকশনারি, পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক ওয়াশরুম ব্যবস্থা, শিশুদের জন্য মাতৃদুগ্ধ পানকেন্দ্র এবং বিশ্রামের জন্য পর্যাপ্ত আসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, তথ্য ও সেবা কেন্দ্র উদ্বোধনের খবর পেয়ে সাধারণ সেবা প্রত্যাশীরা সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘আগে মামলার তথ্য ও কাগজপত্র পেতে থানা-পুলিশ, কোর্ট ইন্সপেক্টর ও আইনজীবীদের কাছে যেতে হতো। যদি এই তথ্য ও সেবা কেন্দ্র নিয়মিতভাবে তথ্য সরবরাহ করে তাহলে এটি আমাদের জন্য অনেক উপকারে আসবে।
জেলার পাবলিক প্রসিকিউটর মোঃ আদম সুফি বলেন, ‘ন্যায়কুঞ্জ পঞ্চগড় জেলার বিচারপ্রার্থীদের আদালত প্রাঙ্গণে বিশ্রামের জন্য খুব অবদান রাখবে এবং তিনি এই বিশ্রামাগার নির্মাণের জন্য সুপ্রীম কোর্ট প্রশাসনকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
জেলা আইনজীবী সমিতির অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মোঃ মাহবুব-উল-হোসেন বলেন, ‘ন্যায়কুঞ্জ ন্যায়ের প্রতীক এবং এই ন্যায়কুঞ্জে মানুষ যেমন বিশ্রাম করতে পারবে তেমনি তিনি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারক ও আইনজীবীদের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন’।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা ও দায়রা জজ মোহাঃ ইমদাদুল হকের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) মোঃ মাসুদ পারভেজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোঃ এস.এম. রেজাউল বারী, মোঃ কামরুজ্জামান এবং অন্যান্য বিচারকমণ্ডলী, জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার লিমেন্ট রায়, গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মাজিদুর রহমান, সরকারি কৌঁসুলি মোঃ আব্দুল বারী, স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর মোঃ জাকির হোসেন, আইনজীবীরা, স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকর্মীসহ অন্যান্য অতিথিরা। পরে বিচারপতির পক্ষে জেলা ও দায়রা জজ মোহাঃ ইমদাদুল হক উদ্বোধনী নাম ফলক উন্মোচন ও আদালত চত্তরে একটি কৃষ্ণচূড়া গাছের চারা রোপণ করেন।
দেশের প্রত্যেক জেলার জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে ন্যায়কুঞ্জ নামে বিচারপ্রার্থী-বিশ্রামগার স্থাপন করা হচ্ছে। এর অংশ হিসেবে সোমবার পঞ্চগড় জেলার জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে ন্যায়কুঞ্জ এর উদ্বোধন করা হয়।
সোমবার (২১জুলাই) সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এই ন্যায়কুঞ্জের উদ্বোধন করেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি কে,এম,হাফিজুল আলম।
জেলা জজ আদালতে বিচার প্রার্থীরা এসে আদালত চত্বরে যত্রতত্র দাঁড়িয়ে, বসে কষ্ট স্বীকার করে নানা বিড়ম্বনার মধ্যে সময় কাটে। বিচার প্রার্থীদের এই কষ্ট ও বিড়ম্বনা লাঘবে এই ন্যায়কুঞ্জ নির্মাণ করা হয়েছে। আধুনিক ও উন্নত মানের এই বিশ্রামগারে নারী-পুরুষ পৃথক উন্নত টয়লেট ব্যবস্থা, ব্রেস্ট ফির্ডিং রুম ও কনফেকশনারী শপের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাতে বিচার প্রার্থীরা আরাদায়ক পরিবেশে সময় কাটাতে পারে।
ন্যায়কুঞ্জ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিচারপতি কে, এম, হাফিজুল আলম বলেন, ‘বিচারপ্রার্থীদের আদালত প্রাঙ্গণে অবস্থানকালে স্বস্তি ও তথ্য সহায়তা দেওয়ার জন্য এই ‘ন্যায়কুঞ্জ’ বিশ্রামাগার এবং তথ্য ও সেবা কেন্দ্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এখানে তারা প্রয়োজনীয় সহায়তা পাবেন এবং জেলা লিগ্যাল এইড অফিসের মাধ্যমেও সহায়তা নিতে পারবেন। ন্যায়কুঞ্জে মিনি কনফেকশনারি, পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক ওয়াশরুম ব্যবস্থা, শিশুদের জন্য মাতৃদুগ্ধ পানকেন্দ্র এবং বিশ্রামের জন্য পর্যাপ্ত আসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, তথ্য ও সেবা কেন্দ্র উদ্বোধনের খবর পেয়ে সাধারণ সেবা প্রত্যাশীরা সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, ‘আগে মামলার তথ্য ও কাগজপত্র পেতে থানা-পুলিশ, কোর্ট ইন্সপেক্টর ও আইনজীবীদের কাছে যেতে হতো। যদি এই তথ্য ও সেবা কেন্দ্র নিয়মিতভাবে তথ্য সরবরাহ করে তাহলে এটি আমাদের জন্য অনেক উপকারে আসবে।
জেলার পাবলিক প্রসিকিউটর মোঃ আদম সুফি বলেন, ‘ন্যায়কুঞ্জ পঞ্চগড় জেলার বিচারপ্রার্থীদের আদালত প্রাঙ্গণে বিশ্রামের জন্য খুব অবদান রাখবে এবং তিনি এই বিশ্রামাগার নির্মাণের জন্য সুপ্রীম কোর্ট প্রশাসনকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
জেলা আইনজীবী সমিতির অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মোঃ মাহবুব-উল-হোসেন বলেন, ‘ন্যায়কুঞ্জ ন্যায়ের প্রতীক এবং এই ন্যায়কুঞ্জে মানুষ যেমন বিশ্রাম করতে পারবে তেমনি তিনি ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচারক ও আইনজীবীদের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন’।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা ও দায়রা জজ মোহাঃ ইমদাদুল হকের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) মোঃ মাসুদ পারভেজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোঃ এস.এম. রেজাউল বারী, মোঃ কামরুজ্জামান এবং অন্যান্য বিচারকমণ্ডলী, জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার লিমেন্ট রায়, গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মাজিদুর রহমান, সরকারি কৌঁসুলি মোঃ আব্দুল বারী, স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর মোঃ জাকির হোসেন, আইনজীবীরা, স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকর্মীসহ অন্যান্য অতিথিরা। পরে বিচারপতির পক্ষে জেলা ও দায়রা জজ মোহাঃ ইমদাদুল হক উদ্বোধনী নাম ফলক উন্মোচন ও আদালত চত্তরে একটি কৃষ্ণচূড়া গাছের চারা রোপণ করেন।
ঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত বেড়ে ২০ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় রাজধানী আটটি বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ১৭১ জন।
৩ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মাটিরাঙায় ২৩ বিজিবি ও ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও দেশের বিরুদ্ধে চলমান ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঝিনাইদহে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে শ্রমিকদল।
৪ ঘণ্টা আগেএকটা বোতাম চাপলেই ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ফিরে যেতে পারতেন পরিবারে, জীবনের কাছে। নিজেকে বাঁচানোর সুযোগ ছিল তাঁর হাতে।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত বেড়ে ২০ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় রাজধানী আটটি বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ১৭১ জন।
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙায় ২৩ বিজিবি ও ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও দেশের বিরুদ্ধে চলমান ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঝিনাইদহে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে শ্রমিকদল।
একটা বোতাম চাপলেই ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ফিরে যেতে পারতেন পরিবারে, জীবনের কাছে। নিজেকে বাঁচানোর সুযোগ ছিল তাঁর হাতে।