চট্টগ্রাম
জানা যায়, জুলাই অভ্যুত্থান এর পর থেকেই জানে আলম জনি আত্মগোপনে ছিলেন। কিন্তু আজ সকালে নির্যাতিত পরিবারের সদস্যরা তাকে তাদের নিজেদের উদ্যোগে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। এই ঘটনা রাউজানের নির্যাতিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার করেছে। দীর্ঘদিন ধরে যারা ন্যায়বিচারের আশায় দিন গুনছিলেন, তাদের কাছে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, স্থানীয় জনতা জানে আলম জনিকে ঘিরে ফেলে এবং তার বাড়ি থেকে বের করে আনে। এ সময় সেখানে উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশের সৃষ্টি হয়। তবে জনতা শান্তিপূর্ণভাবে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দিতে সক্ষম হয়। পুলিশ জানিয়েছে, জানে আলম জনিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জুলাই গণহত্যা রাউজানের ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায়। এই ঘটনায় বহু মানুষ নিহত ও আহত হয়েছিলো এবং অনেকে সর্বস্বান্ত হয়েছিলেন। সাবেক এমপি ফজলে করিম এবং তার সহযোগী ফারাজ করিমের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিলো বলে অভিযোগ রয়েছে। জানে আলম জনি এই হত্যাকাণ্ডের একজন অন্যতম সহযোগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
এই গ্রেপ্তারের ফলে জুলাই গণহত্যার অন্যান্য আসামিদেরও দ্রুত গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে বলে ভুক্তভোগীরা আশা প্রকাশ করেছেন। তারা মনে করেন, এই ঘটনা ন্যায়বিচারের পথকে আরও সুগম করবে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সহায়ক হবে। এলাকার বিশিষ্টজনেরা এই গ্রেপ্তারকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং দ্রুত বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
জানা যায়, জুলাই অভ্যুত্থান এর পর থেকেই জানে আলম জনি আত্মগোপনে ছিলেন। কিন্তু আজ সকালে নির্যাতিত পরিবারের সদস্যরা তাকে তাদের নিজেদের উদ্যোগে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। এই ঘটনা রাউজানের নির্যাতিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে নতুন করে আশার সঞ্চার করেছে। দীর্ঘদিন ধরে যারা ন্যায়বিচারের আশায় দিন গুনছিলেন, তাদের কাছে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, স্থানীয় জনতা জানে আলম জনিকে ঘিরে ফেলে এবং তার বাড়ি থেকে বের করে আনে। এ সময় সেখানে উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশের সৃষ্টি হয়। তবে জনতা শান্তিপূর্ণভাবে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দিতে সক্ষম হয়। পুলিশ জানিয়েছে, জানে আলম জনিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জুলাই গণহত্যা রাউজানের ইতিহাসে একটি কালো অধ্যায়। এই ঘটনায় বহু মানুষ নিহত ও আহত হয়েছিলো এবং অনেকে সর্বস্বান্ত হয়েছিলেন। সাবেক এমপি ফজলে করিম এবং তার সহযোগী ফারাজ করিমের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছিলো বলে অভিযোগ রয়েছে। জানে আলম জনি এই হত্যাকাণ্ডের একজন অন্যতম সহযোগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
এই গ্রেপ্তারের ফলে জুলাই গণহত্যার অন্যান্য আসামিদেরও দ্রুত গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে বলে ভুক্তভোগীরা আশা প্রকাশ করেছেন। তারা মনে করেন, এই ঘটনা ন্যায়বিচারের পথকে আরও সুগম করবে এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সহায়ক হবে। এলাকার বিশিষ্টজনেরা এই গ্রেপ্তারকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং দ্রুত বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
পরিবেশ অধিদপ্তর রাজশাহী ও গোদাগাড়ী উপজেলা প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে নাবিল গ্রুপের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। প্রায় ২ ঘণ্টা সরেজমিন পরিদর্শন করে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়
৩ মিনিট আগেসিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যেহেতু এখনও ৬ জনের মৃতদেহের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি, তাই যেসব পরিবার তাদের সন্তান বা স্বজনকে খুঁজে পাচ্ছেন না এবং প্রদত্ত তালিকায় তাদের নাম নেই, তাদের মালিবাগ সিআইডি ভবনে যোগাযোগ করে ডিএনএ স্যাম্পলিংয়ে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে
১৬ মিনিট আগেসোমবার (২১ জুলাই) প্রশিক্ষণের শেষ ধাপে ‘সলো ফ্লাইট’ পরিচালনার সময় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ওপর বিধ্বস্ত হয় তার যুদ্ধবিমান। ওই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৩২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে
১ ঘণ্টা আগেআইএসপিআর দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৩১ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হালনাগাদ তালিকায় ২৭ জন নিহতের কথা বলা হয়, যাদের মধ্যে ২৩ জন শিশু। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩২-এ পৌঁছায়
১ ঘণ্টা আগেপরিবেশ অধিদপ্তর রাজশাহী ও গোদাগাড়ী উপজেলা প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে নাবিল গ্রুপের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। প্রায় ২ ঘণ্টা সরেজমিন পরিদর্শন করে উক্ত অভিযান পরিচালনা করা হয়
সিআইডির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যেহেতু এখনও ৬ জনের মৃতদেহের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি, তাই যেসব পরিবার তাদের সন্তান বা স্বজনকে খুঁজে পাচ্ছেন না এবং প্রদত্ত তালিকায় তাদের নাম নেই, তাদের মালিবাগ সিআইডি ভবনে যোগাযোগ করে ডিএনএ স্যাম্পলিংয়ে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে
সোমবার (২১ জুলাই) প্রশিক্ষণের শেষ ধাপে ‘সলো ফ্লাইট’ পরিচালনার সময় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ওপর বিধ্বস্ত হয় তার যুদ্ধবিমান। ওই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৩২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে
আইএসপিআর দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৩১ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হালনাগাদ তালিকায় ২৭ জন নিহতের কথা বলা হয়, যাদের মধ্যে ২৩ জন শিশু। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩২-এ পৌঁছায়