বরিশাল
ঈদের ছুটি শেষ হতে না হতেই কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে নাড়ির টানে বাড়িতে ফেরা দক্ষিণাঞ্চলবাসী। ফলে সড়ক ও নৌ-রুটে গত দুইদিন থেকে কর্মস্থলগামী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় বেড়ে গেছে। এ সুযোগে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ উঠেছে সড়ক ও নৌযান সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে। এতে করে চরম বিপাকে পরেছেন যাত্রীরা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বরিশাল লঞ্চঘাট ও দুপুরে কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনাল নথুল্লাবাদ গিয়ে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আগে দুইটি করে লঞ্চ চলাচল করলেও ঈদকে ঘিরে স্পেশাল সার্ভিসের নামে প্রতিদিন সাত থেকে আটটি লঞ্চ চলাচল করছে। এছাড়া অভ্যন্তরীণ রুটগুলোতে বিরতিহীনভাবে লঞ্চ চলাচল করছে। একইভাবে পরিবহনগুলোও যাত্রী ভর্তি করে ছুটছে নিজ নিজ গন্তব্যে।
অসংখ্য যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, আগে ঢাকা-বরিশাল নৌ-রুটে ডেকের ভাড়া তিনশ' টাকা থাকলেও তা বর্তমানে নেয়া হচ্ছে চারশ' টাকা করে। এছাড়া সিঙ্গেল কেবিন এক হাজার টাকা থেকে দুইশ' টাকা বাড়িয়ে নেওয়া হচ্ছে ১২শ' টাকা, ডাবল কেবিন দুই হাজার টাকা থেকে চারশ' টাকা বাড়িয়ে ২৪শ' টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া অভ্যন্তরীণ রুটের লঞ্চগুলোতেও ভাড়া বেড়েছে প্রকারভেদে পঞ্চাশ থেকে একশ' টাকা করে। ফলে চরম বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা।
তবে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি এসব অভিযোগ মানতে নারাজ বিআইডব্লিউটিএ'র বরিশালের উপ-পরিচালক সেলিম রেজা। তিনি বলেন, ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের লঞ্চ ভাড়া সরকারি রেট অনুযায়ী নেওয়া হচ্ছে। আগে ব্যবসায়ের জন্য লঞ্চ মালিকরা নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে কম নিতো। এখন সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এরপরেও যদি কারো কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হয়, সে ব্যাপারে কেউ যদি অভিযোগ দায়ের করেন তাহলে বিষয়টি তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অপরদিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক দিয়ে চলাচলরত পরিবহনগুলোর টিকিট যেন এখন সোনার হরিন। প্রতিটি কাউন্টার থেকে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে-অগ্রীম টিকিট বুকিং হয়ে যাওয়ায় আগামী শনিবার (১৪ জুন) পর্যন্ত কোন টিকিট নেই।
তবে একাধিক যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, পূর্বের ছয়শ' টাকার ভাড়ারস্থলে এখন কাউন্টার শ্রমিকদের গোপনে এক হাজার টাকা ধরিয়ে দিলেই টিকিট মিলছে। তবে এসব অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন, কাউন্টার মালিকরা।
ঈদের ছুটি শেষ হতে না হতেই কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে নাড়ির টানে বাড়িতে ফেরা দক্ষিণাঞ্চলবাসী। ফলে সড়ক ও নৌ-রুটে গত দুইদিন থেকে কর্মস্থলগামী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় বেড়ে গেছে। এ সুযোগে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ উঠেছে সড়ক ও নৌযান সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে। এতে করে চরম বিপাকে পরেছেন যাত্রীরা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বরিশাল লঞ্চঘাট ও দুপুরে কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনাল নথুল্লাবাদ গিয়ে এমন অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আগে দুইটি করে লঞ্চ চলাচল করলেও ঈদকে ঘিরে স্পেশাল সার্ভিসের নামে প্রতিদিন সাত থেকে আটটি লঞ্চ চলাচল করছে। এছাড়া অভ্যন্তরীণ রুটগুলোতে বিরতিহীনভাবে লঞ্চ চলাচল করছে। একইভাবে পরিবহনগুলোও যাত্রী ভর্তি করে ছুটছে নিজ নিজ গন্তব্যে।
অসংখ্য যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, আগে ঢাকা-বরিশাল নৌ-রুটে ডেকের ভাড়া তিনশ' টাকা থাকলেও তা বর্তমানে নেয়া হচ্ছে চারশ' টাকা করে। এছাড়া সিঙ্গেল কেবিন এক হাজার টাকা থেকে দুইশ' টাকা বাড়িয়ে নেওয়া হচ্ছে ১২শ' টাকা, ডাবল কেবিন দুই হাজার টাকা থেকে চারশ' টাকা বাড়িয়ে ২৪শ' টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া অভ্যন্তরীণ রুটের লঞ্চগুলোতেও ভাড়া বেড়েছে প্রকারভেদে পঞ্চাশ থেকে একশ' টাকা করে। ফলে চরম বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা।
তবে লঞ্চ কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি এসব অভিযোগ মানতে নারাজ বিআইডব্লিউটিএ'র বরিশালের উপ-পরিচালক সেলিম রেজা। তিনি বলেন, ঢাকা-বরিশাল নৌরুটের লঞ্চ ভাড়া সরকারি রেট অনুযায়ী নেওয়া হচ্ছে। আগে ব্যবসায়ের জন্য লঞ্চ মালিকরা নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে কম নিতো। এখন সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এরপরেও যদি কারো কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়া হয়, সে ব্যাপারে কেউ যদি অভিযোগ দায়ের করেন তাহলে বিষয়টি তদন্ত করে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অপরদিকে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক দিয়ে চলাচলরত পরিবহনগুলোর টিকিট যেন এখন সোনার হরিন। প্রতিটি কাউন্টার থেকে জানিয়ে দেওয়া হচ্ছে-অগ্রীম টিকিট বুকিং হয়ে যাওয়ায় আগামী শনিবার (১৪ জুন) পর্যন্ত কোন টিকিট নেই।
তবে একাধিক যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, পূর্বের ছয়শ' টাকার ভাড়ারস্থলে এখন কাউন্টার শ্রমিকদের গোপনে এক হাজার টাকা ধরিয়ে দিলেই টিকিট মিলছে। তবে এসব অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন, কাউন্টার মালিকরা।
জমিতে মাটি ফেলা নিয়ে বাগবিতণ্ডার এক পর্যায়ে সাইফুল আলমের বন্দুকের গুলিতে ওইদিন সুমেল মিয়া নিহত হয়। গুলিবিদ্ধ হন সুমেলের বাবা ও চাচাসহ চারজন
২১ মিনিট আগেদীর্ঘদিন চিনি বিক্রি না হওয়ায় দুই মাস ধরে মিলের ৩৫১ জন স্থায়ী কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিক তাঁদের বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না। ফলে তাঁরা পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন
১ ঘণ্টা আগেরঙ্গিখালীতে ডাকাত দল মাদক চোরাচালানি গুম, খুন, চাঁদাবাজি ও অপহরণসহ নানাবিধ অনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতো। বিজিবি ও র্যাবের যৌথ অভিযানের ফলে স্থানীয় জনসাধারণের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে
১ ঘণ্টা আগেএই মামলায় যৌথ অভিযানে এখন পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত ও জড়িতদের গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত থাকবে
২ ঘণ্টা আগেজমিতে মাটি ফেলা নিয়ে বাগবিতণ্ডার এক পর্যায়ে সাইফুল আলমের বন্দুকের গুলিতে ওইদিন সুমেল মিয়া নিহত হয়। গুলিবিদ্ধ হন সুমেলের বাবা ও চাচাসহ চারজন
দীর্ঘদিন চিনি বিক্রি না হওয়ায় দুই মাস ধরে মিলের ৩৫১ জন স্থায়ী কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিক তাঁদের বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না। ফলে তাঁরা পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন
রঙ্গিখালীতে ডাকাত দল মাদক চোরাচালানি গুম, খুন, চাঁদাবাজি ও অপহরণসহ নানাবিধ অনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতো। বিজিবি ও র্যাবের যৌথ অভিযানের ফলে স্থানীয় জনসাধারণের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে
এই মামলায় যৌথ অভিযানে এখন পর্যন্ত পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত ও জড়িতদের গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত থাকবে