রূপপুর পারমানবিক কেন্দ্রকে দুষছেন চাষীরা:
পাবনা

লিচুর রাজধানী হিসেবে খ্যাত পাবনার ঈশ্বরদী ও সদর উপজেলা। লিচু বলতেই পাবনার লিচুর নাম আসে মানুষের মুখে। এই জেলার উৎপাদিত লিচুর কদর দেশজুড়ে। কিন্তু চলতি মৌসুমে লিচুর রাজধানী খ্যাত পাবনায় ঈশ্বরদীতে লিটুর ফলনে স্মরণকালের ভয়াবহ বিপর্যয় ঘটেছে। কারণ হিসেবে রূপপুর পারমানবিক বিদুৎ কেন্দ্রকে দুষছেন লিুচ চাষী, বাগান মালিক ও জনপ্রতিনিধিরা। তবে বিশেষজ্ঞরা বিষয়টি সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন।

কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ জানায়, চলতি বছর পাবনায় ৪ হাজার ৭৭৮ হেক্টর জমিতে লিচুর আবাদ করা হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪৬ হাজার ৭৯০ মেট্রিকটন। তবে এবারে উৎপাদনের লক্ষমাত্রা অর্জিত না হওয়ার আশংকা করছেন কৃষিবিদ ও বাগান মালিকরা।
সুস্বাদু আর রসালো মৌসুমী ফল লিচু। পাবনার লিচুর সুনাম রয়েছে দেশজুড়ে। এ ছাড়া লিচুর বাগান করে অনেকেই ব্যাপক লাভবান হয়েছেন। তাই অনেক আশা নিয়ে লিচুর চাষ করে এই অঞ্চলের বাগানীরা। পাবনা সদর উপজেলার দাপুনিয়া, মাধাপুর, নাজিরপুর, ঈশ্বরদীর আওতাপাড়া, সিলিমপুর, সাহাপুর, রূপপুর, বক্তারপুর, জয়নগর, রূপপুর, চররূপপুর, তিনগাছা, বাঁশেরবাদা এবং আটঘরিয়া ও চাটমোহর এলাকায় বাগানের পর বাগানে সারি সারি লিচু গাছ। এরই মধ্যে জেলার ছোট বড় সব বাগানেই গাছে লিচুর মুকুল ও গুটির চেয়ে নতুন পাতায় ছেয়ে গেছে। ফাগুনের হাওয়ায় দুলছে লিচুর মুকুল ও গুটির বদলে কুচি পাতা। লিচু চাষীরা জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় এক দশমাংশ গাছে মূকুল বা গুটি আসে নাই। এতে হতাশ বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। বাগানিরা যে সকল গাছে কিছু গুটি মূকুল আছে সে সব গাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছে। গাছে পানি সেচসহ সব ধরনের পরিচর্যা করেছে তারা। তবে লিচুর ফলন বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে রূপপুর পারমানবিক বিদুৎ কেন্দ্রকে দুষছেন বাগান মালিক ও জনপ্রতিনিধিরা।
পাবনা সদর উপজেলার দাপুনিয়া গ্রামের নুরুল ইসলাম বলেন, তিনি ৯৬ বিঘা জমিতে লিচু আবাদ করেছেন। গত বছর মুকুলের সময় ঐ সব বাগান বিক্রি হয়েছিল ৭৮ লক্ষ টাকা। বাগান তো দুরের কথা এবার এক টাকার লিচুর বাগান তিনি বিক্রি করতে পারেননি। আতœীয় স্বজনকে দেওয়ার মত লিচুও নেই।
ঈশ্বরদী উপজেলার বাশেরবাদা গ্রামের কৃষক আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমার ৬০ বছরের জীবনে এত কম লিচু দেখি নাই।
কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তর, খামারবাড়ি পাবনার উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম প্রামানিক বলেন, এবার মুকুল আসার সময় ফেব্রæয়ারি মাসে ভাড়ী বৃষ্টি হওয়ায় ফলন অস্বাভাবিক কম হয়েছে। তিনি আরও বলেন, রূপপুর পারমানবিক কেন্দ্র দায়ী নয়।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুগোল ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেন, বৈরি আবহওয়া, পরাগায়নে জটিলতা ও বৈশ্বয়িক জলবায়ুর কারণে এবার লিচুর মুকুল ও গুটি কম হয়েছে। তবে রূপপুর পারমানবিক বিদুৎ কেন্দ্রে সঙ্গে এই ফলন বিপর্যয়ের কোন সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ।

লিচুর রাজধানী হিসেবে খ্যাত পাবনার ঈশ্বরদী ও সদর উপজেলা। লিচু বলতেই পাবনার লিচুর নাম আসে মানুষের মুখে। এই জেলার উৎপাদিত লিচুর কদর দেশজুড়ে। কিন্তু চলতি মৌসুমে লিচুর রাজধানী খ্যাত পাবনায় ঈশ্বরদীতে লিটুর ফলনে স্মরণকালের ভয়াবহ বিপর্যয় ঘটেছে। কারণ হিসেবে রূপপুর পারমানবিক বিদুৎ কেন্দ্রকে দুষছেন লিুচ চাষী, বাগান মালিক ও জনপ্রতিনিধিরা। তবে বিশেষজ্ঞরা বিষয়টি সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন।

কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ জানায়, চলতি বছর পাবনায় ৪ হাজার ৭৭৮ হেক্টর জমিতে লিচুর আবাদ করা হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪৬ হাজার ৭৯০ মেট্রিকটন। তবে এবারে উৎপাদনের লক্ষমাত্রা অর্জিত না হওয়ার আশংকা করছেন কৃষিবিদ ও বাগান মালিকরা।
সুস্বাদু আর রসালো মৌসুমী ফল লিচু। পাবনার লিচুর সুনাম রয়েছে দেশজুড়ে। এ ছাড়া লিচুর বাগান করে অনেকেই ব্যাপক লাভবান হয়েছেন। তাই অনেক আশা নিয়ে লিচুর চাষ করে এই অঞ্চলের বাগানীরা। পাবনা সদর উপজেলার দাপুনিয়া, মাধাপুর, নাজিরপুর, ঈশ্বরদীর আওতাপাড়া, সিলিমপুর, সাহাপুর, রূপপুর, বক্তারপুর, জয়নগর, রূপপুর, চররূপপুর, তিনগাছা, বাঁশেরবাদা এবং আটঘরিয়া ও চাটমোহর এলাকায় বাগানের পর বাগানে সারি সারি লিচু গাছ। এরই মধ্যে জেলার ছোট বড় সব বাগানেই গাছে লিচুর মুকুল ও গুটির চেয়ে নতুন পাতায় ছেয়ে গেছে। ফাগুনের হাওয়ায় দুলছে লিচুর মুকুল ও গুটির বদলে কুচি পাতা। লিচু চাষীরা জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় এক দশমাংশ গাছে মূকুল বা গুটি আসে নাই। এতে হতাশ বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা। বাগানিরা যে সকল গাছে কিছু গুটি মূকুল আছে সে সব গাছ পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছে। গাছে পানি সেচসহ সব ধরনের পরিচর্যা করেছে তারা। তবে লিচুর ফলন বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে রূপপুর পারমানবিক বিদুৎ কেন্দ্রকে দুষছেন বাগান মালিক ও জনপ্রতিনিধিরা।
পাবনা সদর উপজেলার দাপুনিয়া গ্রামের নুরুল ইসলাম বলেন, তিনি ৯৬ বিঘা জমিতে লিচু আবাদ করেছেন। গত বছর মুকুলের সময় ঐ সব বাগান বিক্রি হয়েছিল ৭৮ লক্ষ টাকা। বাগান তো দুরের কথা এবার এক টাকার লিচুর বাগান তিনি বিক্রি করতে পারেননি। আতœীয় স্বজনকে দেওয়ার মত লিচুও নেই।
ঈশ্বরদী উপজেলার বাশেরবাদা গ্রামের কৃষক আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমার ৬০ বছরের জীবনে এত কম লিচু দেখি নাই।
কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তর, খামারবাড়ি পাবনার উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম প্রামানিক বলেন, এবার মুকুল আসার সময় ফেব্রæয়ারি মাসে ভাড়ী বৃষ্টি হওয়ায় ফলন অস্বাভাবিক কম হয়েছে। তিনি আরও বলেন, রূপপুর পারমানবিক কেন্দ্র দায়ী নয়।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুগোল ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেন, বৈরি আবহওয়া, পরাগায়নে জটিলতা ও বৈশ্বয়িক জলবায়ুর কারণে এবার লিচুর মুকুল ও গুটি কম হয়েছে। তবে রূপপুর পারমানবিক বিদুৎ কেন্দ্রে সঙ্গে এই ফলন বিপর্যয়ের কোন সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ।


জামালপুরের মাদারগঞ্জে চরভাটিয়ান গ্রামে ঝিনাই নদীতে নিখোঁজ ৫ শিশুর মধ্যে তিন জনের লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
৫ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় এক কৃষকের আঙিনায় জন্মেছে এক আশ্চর্য লম্বা বেগুন গাছ, যা এখন সারা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সাধারণত একটি বেগুন গাছের উচ্চতা এক থেকে দেড় ফুটের বেশি হয় না, কিন্তু এই গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুটেরও বেশি। আশ্চর্যের বিষয়, এত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও গাছটি ফলেও ভরপুর।
৯ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১ দিন আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
১ দিন আগেজামালপুরের মাদারগঞ্জে চরভাটিয়ান গ্রামে ঝিনাই নদীতে নিখোঁজ ৫ শিশুর মধ্যে তিন জনের লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় এক কৃষকের আঙিনায় জন্মেছে এক আশ্চর্য লম্বা বেগুন গাছ, যা এখন সারা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সাধারণত একটি বেগুন গাছের উচ্চতা এক থেকে দেড় ফুটের বেশি হয় না, কিন্তু এই গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুটেরও বেশি। আশ্চর্যের বিষয়, এত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও গাছটি ফলেও ভরপুর।
নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল