নিখোঁজ দুই জনের লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়ি
খাগড়াছড়িতে টানা বর্ষণে সৃষ্ট পানির স্রোতে ভেসে গিয়ে নিখোঁজ দুই জনের লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টার পর শনিবার সকাল ৮টায় মাইনী নদীর বাবুছড়ার নোয়াপাড়া সংলগ্ন এলাকা থেকে তড়িৎ চাকমার মৃতদেহ করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।শুক্রবার সকালে জেলার দীঘিনালায় মাইনী নদীতে কাঠ সংগ্রহ করতে গিয়ে প্রবল স্রোতে ভেসে যায় তড়িৎ চাকমা।
অপর দিকে একই দিন লক্ষীছড়ি খালে মাছ ধরতে গিয়ে পানির স্রোতে ভেসে নিখোঁজ কিশোরী উক্রাচিং মারমার মরদেহ স্থানীয়দের সহায়তায় শনিবার সকালে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। বিষয়টি নিশ্চিত করে পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার।
এদিকে টানা ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকায় খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিচ্ছে প্রশাসন।
শুক্রবার সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শালবনসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে শুরু করে প্রশাসন। মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনী,ফায়ার সার্ভিস,পুলিশ, যুব রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা।
এদিকে বর্ষণ অব্যাহত থাকায় চেঙ্গী,মাইনী ও ফেনী নদীর পানি বাড়ছে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী পরিবারদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
প্রসঙ্গত,খাগড়াছড়ি জেলায় পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিতে রয়েছে প্রায় সহস্রাধিক পরিবার। বর্ষা মৌসুম আসায় পাহাড়ে বসবাসকারী এ সব পরিবারের মাঝে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ-উৎকন্ঠা।
খাগড়াছড়িতে টানা বর্ষণে সৃষ্ট পানির স্রোতে ভেসে গিয়ে নিখোঁজ দুই জনের লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টার পর শনিবার সকাল ৮টায় মাইনী নদীর বাবুছড়ার নোয়াপাড়া সংলগ্ন এলাকা থেকে তড়িৎ চাকমার মৃতদেহ করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।শুক্রবার সকালে জেলার দীঘিনালায় মাইনী নদীতে কাঠ সংগ্রহ করতে গিয়ে প্রবল স্রোতে ভেসে যায় তড়িৎ চাকমা।
অপর দিকে একই দিন লক্ষীছড়ি খালে মাছ ধরতে গিয়ে পানির স্রোতে ভেসে নিখোঁজ কিশোরী উক্রাচিং মারমার মরদেহ স্থানীয়দের সহায়তায় শনিবার সকালে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। বিষয়টি নিশ্চিত করে পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার।
এদিকে টানা ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকায় খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিচ্ছে প্রশাসন।
শুক্রবার সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শালবনসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে শুরু করে প্রশাসন। মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনী,ফায়ার সার্ভিস,পুলিশ, যুব রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা।
এদিকে বর্ষণ অব্যাহত থাকায় চেঙ্গী,মাইনী ও ফেনী নদীর পানি বাড়ছে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী পরিবারদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
প্রসঙ্গত,খাগড়াছড়ি জেলায় পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিতে রয়েছে প্রায় সহস্রাধিক পরিবার। বর্ষা মৌসুম আসায় পাহাড়ে বসবাসকারী এ সব পরিবারের মাঝে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ-উৎকন্ঠা।